সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধা-বিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
চিঠিতে বলা হয়েছে, খরচের হিসেবের শংসাপত্র দেওয়ার জন্য শেষবারের মতো চিঠি দেওয়া হচ্ছে কেন্দ্রগুলিকে। এর আগে আগস্ট মাসে চিঠি দিয়ে ইউসি জমা দেওয়ার জন্য আবেদন জানিয়েছিল এই ডিরেক্টরেট। কিন্তু তাতে সেই সব প্রতিষ্ঠান সাড়া না দেওয়ায় বেশ ক্ষুব্ধ হয়েছে তারা। বিষয়টি খুবই দুর্ভাগ্যজনক বলে মন্তব্য করা হয়েছে চিঠিতে। এই পরিস্থিতিতে ৮৭টি কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রকে শেষবারের মতো চিঠি দিয়ে ইউসি জমা দেওয়ার আবেদন জানানো হচ্ছে। এছাড়াও ৫৫টি এমন কেন্দ্র রয়েছে, যারা ইউসি জমা দিলেও, তা পরীক্ষা করা হচ্ছে। ডিরেক্টরেটের আশা, কড়া চিঠি পেয়ে এবার নড়েচড়ে বসবে কেন্দ্রগুলি এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ইউসি পাঠিয়ে দেবে তারা।