অতিরিক্ত কর্মের চাপ গ্রহণ করে বেকায়দায় পড়তে পারেন। নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। আয় বাড়বে। ... বিশদ
প্রশ্নের মুখে এসে দাঁড়িয়েছে হুগলির জেলা শিক্ষাদপ্তরের ভূমিকাও। সম্প্রতি চুঁচুড়া ও পাণ্ডুয়ার দু’টি উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলে সিলিং ফ্যান ছিঁড়ে পড়ার ঘটনা ঘটেছিল। এরমধ্যে পাণ্ডুয়ার ঘটনায় শিক্ষাদপ্তরের একাংশের কর্তা, ছাত্রীদেরই অভিযুক্ত করেছিলেন। তা নিয়ে হুগলি জেলা পরিষদের শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ সুবীর মুখোপাধ্যায় তীব্র উষ্মা প্রকাশ করেন। তার পরেই জেলার স্কুলগুলির পরিকাঠামো নিয়ে সরেজমিন তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু শনিবার পোলবার স্কুলের ঘটনা সেই নির্দেশিকার বাস্তব অবস্থা নিয়ে জোরাল প্রশ্ন তুলে দিয়েছে।
এনিয়ে সুবীরবাবু বলেন, দ্রুত প্রাথমিক শিক্ষাদপ্তরের দায়িত্বপ্রাপ্তদের কাছে রিপোর্ট তলব করব। শিক্ষার্থীদের উপযুক্ত শিক্ষার পরিবেশ দেওয়ার জন্য সরকার দিনরাত কাজ করছে। সেখানে সিলিং ফ্যান ছিঁড়ে পড়ার ঘটনা বারবার কেন ঘটবে? ওই বিষয়ে কড়া পদক্ষেপ করা হবে। পোলবার বেলগরিয়া স্কুলের প্রধান শিক্ষক দিলীপ দাস বলেন, পরিকাঠামো নিয়মিত যাচাই করা হয়। তারপরেও কেন দুর্ঘটনা ঘটল খতিয়ে দেখা হবে। ঘটনার জেরে অভিভাবক মহলেও আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, চতুর্থ শ্রেণির ক্লাস চলাকালীন ওই দুর্ঘটনা ঘটে। সিলিং ফ্যানের ঠিক তলায় একটি বেঞ্চে তিনজন ছাত্র বসেছিল। তারা সকলেই জখম হয়।