শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
কয়েক সপ্তাহ আগে ‘টক টু মেয়র’ অনুষ্ঠানে ফোন করে কড়েয়া এলাকার একটি বেআইনি নির্মাণ নিয়ে অভিযোগ জানান এক মহিলা। তাঁর অভিযোগ, ১০৫/৩সি কড়েয়া রোডে একটি অবৈধ নির্মাণ হচ্ছে। এরপর মেয়রের নির্দেশে সেখানে যান পুরসভার বিল্ডিং বিভাগের কর্মীরা। তারপর বেআইনি নির্মাণটি ভাঙা হয়। মামলা চলতে থাকে পুরসভার কোর্টে। এরই মধ্যে সেই বেআইনি নির্মাণকারী কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন। আদালত পুরসভার ভাঙার নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয়। এর মধ্যেই ওই নির্মাণকারী দুষ্কৃতীদের দিয়ে অভিযোগকারী মহিলার বাড়ির তলায় থাকা একটি অফিসে হামলা চালায়। ভাঙচুর করে। এমনকী ওই মহিলাকে মারধরও করা হয় বলে অভিযোগ। তারপর পুলিসি হস্তক্ষেপে বিবাদ মেটে। কিন্তু এদিন ফের ফোন করে ওই মহিলা জানান, হাইকোর্ট থেকে ভাঙার উপর স্থগিতাদেশ পাওয়ার পর আইনের ফাঁক গলে এখন ফের নির্মাণ করা হচ্ছে। যা শুনেই রেগে যান মেয়র। উপস্থিত বিল্ডিং বিভাগের অফিসারকে প্রশ্ন করেন, ‘হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ দিয়েছে। কিন্তু নির্মাণ করতে তো বলেনি। তাহলে কেন আপনারা নজরদারি রাখছেন না। অন্যদের থেকে কেন শুনতে হচ্ছে। ফের নির্মাণ হয়ে থাকলে আপনারা কেন হাইকোর্টে পাল্টা গেলেন না?’ মেয়রের কথা শুনে অস্বস্তিতে পড়েন বিভাগীয় কর্তা। জানান, বিষয়টি দেখে নেওয়া হচ্ছে। এবার থেকে এমন অভিযোগ এলে আদালতে পাল্টা জানানো হবে। যা শুনে ফিরহাদ বলেন, ‘ওই প্রমোটার আপনার গালে থাপ্পড় মারল। আপনার কোনও প্রেস্টিজ নেই!’ দ্রুত হাইকোর্টে ফের আবেদন জানানোর পাশাপাশি ওই নির্মাণ স্থলে নিরাপত্তারক্ষী বসানোর নিদান দিয়েছেন মেয়র।