শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, চলতি বছর ৩০ জুন পর্যন্ত শহরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ১১২ জন। কিন্তু, গত বছর এই সময়কালে শহরে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৭৯ জন। ফিরহাদ হাকিম বলেন, শহরের একজন নাগরিকও যেদিন ডেঙ্গু আক্রান্ত হবেন না, সেদিন আসল জয় হবে। আমরা সব রকমে চেষ্টা করে চলেছি। কিন্তু আগে জনসচেতনতা দরকার। মানুষের সচেতনতা যতক্ষণ না বাড়বে, ততক্ষণ ডেঙ্গু পুরোপুরি আটকানো যাবে না। জল খেয়ে ডাবের খোলা ফেলে রাখবে, সেখানে জল জমবে। তাই সপ্তাহে অন্তত একটা দিন বাড়ির ছাদ এবং চারপাশ পরিষ্কার করার কথা বলেন তিনি। রাজ্যের পুর ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রী হিসেবে তাঁর বার্তা, কলকাতা পুরসভা লাগাতার কাজ করছে। কিন্তু, অন্যান্য পুরসভা এবং পঞ্চায়েত এলাকাতেও এটা খেয়াল রাখতে হবে। একজনেরও যাতে ডেঙ্গু না হয়, সেদিকে নজর রাখতে হবে।