শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
রজত দাস নামে এক মৎস্যজীবী বলেন, ‘মাত্র দু’বার সমুদ্রে মাছ ধরতে যেতে পেরেছি। ইলিশও খুব বেশি পাওয়া যায়নি। গত তিনদিন ধরে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। ফলে ইলিশ পাওয়ার একটা সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। কিন্তু হঠাৎই সমুদ্র এতটা উত্তাল হয়ে উঠেছে যে ট্রলার নিয়ে সমুদ্রে দাঁড়ানো যাচ্ছে না। সমুদ্র শান্ত না হওয়া পর্যন্ত ট্রলার নিয়ে মাছ ধরতে যাওয়া সম্ভব নয়।’ সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র বলেন, ‘গত দু’দিন ধরে মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সমুদ্র উত্তাল থাকার কারণে তা সম্ভব হচ্ছে না। বর্তমানে ট্রলারগুলি সীতারামপুর, হরিপুর ও কেঁদুয়া দ্বীপের কাছে নোঙর করে দাঁড়িয়ে রয়েছে।’ তবে মৎস্যজীবীরা আশাবাদী, টানা বৃষ্টির কারণে সমুদ্রের জলের নোনা ভাব অনেকটাই কেটে গিয়েছে। মিষ্টি জলের জোগান বাড়ছে। সব মিলিয়ে সমুদ্রে ভালো পরিমাণে ইলিশ পাওয়ার অনুকূল পরিবেশ তৈরি হয়েছে। সমুদ্র শান্ত হলেই এর সুফল মিলতে পারে।