শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ
এদিকে, ধৃতদের তরফে আইনজীবীরা এদিন আদালতে প্রশ্ন তোলেন, পুলিস এই ঘটনায় যে সমস্ত বক্তব্য কোর্টের কাছে পেশ করছে, তা নিয়ে রয়েছে নানা ধোঁয়াশা। এই ঘটনায় নতুন করে তদন্তে কোনও অগ্রগতি নেই। তাই যে কোনও শর্তে আমাদের মক্কেলদের জামিন দেওয়া হোক। যদিও সরকার পক্ষ থেকে তার জোরালো আপত্তি জানানো হয়। সরকারি কৌঁসুলি বলেন, তদন্তের স্বার্থেই ধৃতদের ফের পুলিস হেফাজতে নেওয়াটা প্রয়োজন। বিচারক মামলার কেস‑ডায়েরি খতিয়ে দেখে ১৪ অভিযুক্তকে ফের ১০ জুলাই পর্যন্ত পুলিস হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।
এদিন কয়েকজন অভিযুক্ত আদালতে বলেন, তাঁদের যেন পরীক্ষার অনুমতি দেওয়া হয়। আদালত তা মঞ্জুর করে। এদিকে, এদিন কোর্ট চত্বরে দেখা যায়, কয়েকজন ধৃতের মা‑বাবাকে কান্নাকাটি করতে। শুনানির শেষে তাঁরা তাঁদের ছেলেকে পুলিসের গাড়িতে ওঠার সময় কথা বলতে যান। যদিও পুলিসের নিরাপত্তায় তা সম্ভব হয়নি। এক ধৃতের আত্মীয় কোর্ট চত্বরে বসে আক্ষেপ করে বলেন, ছেলেটা কলকাতায় এল পড়াশোনা করতে, কিন্তু কোথা থেকে যে কী হয়ে গেল, এখনও বুঝতে পারছি না। -নিজস্ব চিত্র