উচ্চ শিক্ষা ও ব্যবসায় শুভ ফল প্রাপ্তির যোগ। ... বিশদ
পুলিস সুপার বলেন, রাজ্যের অন্যত্র সোনার দোকানে যেসব ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে, তার সঙ্গে ফারাক রয়েছে মিঠাপুকুরের। এখানে যারা অপারেশন চালিয়েছে, তারা সকলেই স্থানীয় বাসিন্দা। বাকি জায়গায় চক্রের মাথা থেকে শুরু করে ডাকাতরা সকলেই বহিরাগত। বজবজের ঘটনার মূল চক্রী সাতাশ বছরের শোভরাজ দীর্ঘদিন ধরেই অপরাধ জগতের সঙ্গে যুক্ত। তার বাড়ি বজবজের আলমপুরে। বজবজ ও নোদাখালি গ্রামীণ এলাকা জুড়ে তার দাপটে অতিষ্ঠ আম জনতা। শোভরাজের বিরুদ্ধে খুন, ডাকাতি, মাদক পাচার, ভয় দেখিয়ে তোলা আদায় সহ মোট আটটি মামলা ঝুলে রয়েছে। গত বছর বজবজের এক সময়ের ত্রাস হুলতাল নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে খুনের চেষ্টা চালায় শোভরাজ, এমনটাই অভিযোগ। সেই মামলার বিচার চলছে। সম্প্রতি টাকা জোগাড়ের জন্য সোনার দোকানে লুটের পরিকল্পনা করে শোভরাজ। এই কাজে বরজাহান শেখ ও শেখ সাদ্দামকে সঙ্গে নেয় সে। টাকার বিনিময়ে মোটরবাইক, হেলমেট ও গেঞ্জি ভাড়া দিয়ে তাদের সহযোগিতা করে শেখ সাদ্দাম হোসেন ও জইদুল শেখ। পুলিস সুপার জানান, অপরাধীদের হদিশ পেতে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে ও মোবাইলের সূত্র ধরে এই ঘটনার কিনারা করা গিয়েছে।