পারিবারিক ক্ষেত্রে কলহের আশঙ্কা। ঠান্ডা মাথায় চলুন। বিজ্ঞানী, ব্যবসায়ী, সাহিত্যিকদের শুভ সময়। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বাকি আর মাত্র ৯ দিন। তারপরেই কলকাতা শহরে বহু প্রতীক্ষিত অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচন। তাই প্রচার একেবারে তুঙ্গে। সকাল থেকেই শহরের বিভিন্ন প্রান্তে জনসভা, শোভাযাত্রা চলছে। কলকাতা দক্ষিণ কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরী এদিন হতাশ। জে পি নাড্ডা না আসায় তিনি আর বুধবার জনসংযোগ করেননি। তবে এই কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিমের সকাল থেকে বেশকিছু কর্মসূচি ছিল। এদিন তাঁর প্রচারে যোগ দেন সিপিএমের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি। আর তৃণমূল প্রার্থী তথা বিদায়ী সাংসদ মালা রায় এদিন বেহালায় মতুয়াদের সঙ্গে আলাপ করেন। তবে কলকাতা উত্তর লোকসভা কেন্দ্রের চিত্রটা একটু আলাদা ছিল। সেখানে মঙ্গলবারের মতো উত্তেজনা ছড়িয়েছিল এদিনও।
বেহালা পূর্ব বিধানসভা এলাকায় ১২৪ নম্বর ওয়ার্ডে মালা রায় মতুয়া সমাজের মানুষদের সঙ্গে নির্বাচনী প্রচার করেন। প্রচারে সঙ্গে ছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর ও পৌর প্রতিনিধি রাজীব দাস। অন্যদিকে, সায়রা এদিন সকালে মহাবীরতলা থেকে প্রচার শুরু করেন। সন্ধ্যায় বেহালায় মহামিছিলে যোগ দেন। এরপর লেক মার্কেট, চেতলা ও খিদিরপুরে জনসভায় অংশ নেন তিনি। কলকাতা উত্তর কেন্দ্রের বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী প্রদীপ ভট্টাচার্য বি কে পাল মোড় থেকে রোড শো করেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু ও বিধানসভার প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় সকালে জোড়াসাঁকো ও এন্টালিতে জনসংযোগ করেন। সন্ধ্যায় মানিকতলায় ছিলেন তিনি।
এদিকে, বেলগাছিয়াতে বিজেপির বুথ এজেন্ট তারক দাসের বাইক পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল। তাঁর অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। তাঁর অভিযোগ, ‘এদিন রাত আড়াইটা নাগাদ আচমকা আগুন লেগেছে বুঝতে পারি। বাইরে বেরিয়ে এসে দেখি বাইক পুড়ছে।’ তারকবাবুর ভাইয়ের বাইকটিও পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। এই প্রসঙ্গে স্থানীয় ৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার দেবিকা চক্রবর্তী বলেন, ‘এই ঘটনায় তৃণমূলের কেউ যুক্ত নন। ওটা ওদের নিজেদের গোষ্ঠীকোন্দল। এখানে বিজেপির সেভাবে কর্মী সমর্থক কেউ নেই। নিজেদের মধ্যে ঝামেলা হচ্ছে। বাজার গরম করার জন্য তৃণমূলের উপর দায় চাপাচ্ছে।’ এই ঘটনার প্রসঙ্গে তাপস রায় বলেন, ‘তৃণমূলের এছাড়া কোনও পথ নেই। তৃণমূল বুঝতে পেরেছে, মানুষ কতটা দূরে সরে গেছে। এত হিংসা চোখে দেখা যায় না। প্রশাসন হাত গুটিয়ে বসে আছে।’ পুলিস সূত্রে খবর, এই ঘটনায় অভিযোগ দায়ের হলেও এখনও পর্যন্ত কোনও মামলা রুজু হয়নি।
বেহালা পূর্ব বিধানসভা এলাকায় ১২৪ নম্বর ওয়ার্ডে মালা রায় মতুয়া সমাজের মানুষদের সঙ্গে নির্বাচনী প্রচার করেন। প্রচারে সঙ্গে ছিলেন রাজ্যসভার সাংসদ মমতাবালা ঠাকুর ও পৌর প্রতিনিধি রাজীব দাস। অন্যদিকে, সায়রা এদিন সকালে মহাবীরতলা থেকে প্রচার শুরু করেন। সন্ধ্যায় বেহালায় মহামিছিলে যোগ দেন। এরপর লেক মার্কেট, চেতলা ও খিদিরপুরে জনসভায় অংশ নেন তিনি। কলকাতা উত্তর কেন্দ্রের বাম সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী প্রদীপ ভট্টাচার্য বি কে পাল মোড় থেকে রোড শো করেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু ও বিধানসভার প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় সকালে জোড়াসাঁকো ও এন্টালিতে জনসংযোগ করেন। সন্ধ্যায় মানিকতলায় ছিলেন তিনি।
এদিকে, বেলগাছিয়াতে বিজেপির বুথ এজেন্ট তারক দাসের বাইক পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল। তাঁর অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। তাঁর অভিযোগ, ‘এদিন রাত আড়াইটা নাগাদ আচমকা আগুন লেগেছে বুঝতে পারি। বাইরে বেরিয়ে এসে দেখি বাইক পুড়ছে।’ তারকবাবুর ভাইয়ের বাইকটিও পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। এই প্রসঙ্গে স্থানীয় ৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার দেবিকা চক্রবর্তী বলেন, ‘এই ঘটনায় তৃণমূলের কেউ যুক্ত নন। ওটা ওদের নিজেদের গোষ্ঠীকোন্দল। এখানে বিজেপির সেভাবে কর্মী সমর্থক কেউ নেই। নিজেদের মধ্যে ঝামেলা হচ্ছে। বাজার গরম করার জন্য তৃণমূলের উপর দায় চাপাচ্ছে।’ এই ঘটনার প্রসঙ্গে তাপস রায় বলেন, ‘তৃণমূলের এছাড়া কোনও পথ নেই। তৃণমূল বুঝতে পেরেছে, মানুষ কতটা দূরে সরে গেছে। এত হিংসা চোখে দেখা যায় না। প্রশাসন হাত গুটিয়ে বসে আছে।’ পুলিস সূত্রে খবর, এই ঘটনায় অভিযোগ দায়ের হলেও এখনও পর্যন্ত কোনও মামলা রুজু হয়নি।
