গৃহে বা বাইরে পড়ে গিয়ে দেহে আঘাত বা অস্থিভঙ্গ হতে পারে। কাজকর্মে মনোযোগের অভাব। ... বিশদ
রোড শো দেখতে অরবিন্দ রোডে দাঁড়িয়ে ছিলেন রীতা ভট্টাচার্য। তাঁর কথায়, আমরা সবাই বারাকপুরে শান্তি চাই। পাশে দাঁড়িয়ে থাকা অপর এক মহিলা রজনীগন্ধার মালা পরালেন অরূপকে। দলীয় প্রার্থী পার্থ ভৌমিককে আর্শীবাদ করার আবেদন জানালেন অরূপ। হুডখোলা জিপে অরূপের সঙ্গী পুর চেয়ারম্যান অশোক চট্টোপাধ্যায় আর্তি—ইভিএম’র চার নম্বরের বোতাম পার্থ ভৌমিকের, জোড়াফুলের। সবাই ওই বোতাম টিপে ভোট দেবেন। সায় জানালেন দু’পাশে অপেক্ষারত বামাকুল।
রোড শো হাজিনগরের দিকে কিছুটা এগতেই দেখা মিলল রাজ্যসভার তৃণমূল সাংসদ সাগরিকা ঘোষের। নিজের গাড়ি থেকে নেমে সওয়ার হলেন প্রচার জিপে। কালো মাথার ভিড়ে ঠাসা স্লোগান মুখরিত রোড শো এগিয়ে চলল। জনপ্লাবনে কার্যত স্তব্ধ যান চলাচল। এরই মধ্যে লালবাতি আর হুটার বাজিয়ে উপস্থিত দমকলের একটি ইঞ্জিন। দায়িত্ব নিয়ে ইঞ্জিনের পথ করে দিলেন মমতা মন্ত্রিসভার অন্যতম সদস্য অরূপই। কালো মাথার ভিড় আর সম্মিলিত স্লোগানে মুখর রোড শো এগিয়ে চলল। এক মুখ হাসি পার্থ ভৌমিকের। পিঠে হাত রেখে অরূপের ঘোষণা—তোর জয় শুধু সময়ের অপেক্ষা।
বুধবার বারাকপুরে রোড শো করে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংকে কটাক্ষ করেছিলেন। অভিষেক বলেছিলেন, অর্জুনকে দলে নিয়ে নেংটি ইঁদুর, ভিজে বিড়াল বানিয়ে খাঁচায় বন্দি করে রেখেছিল তৃণমূল। তাই শান্ত ছিল বারাকপুর। অভিষেকের ওই কটাক্ষের কড়া জবাব এদিন দিয়েছেন অর্জুন সিং। সাংবাদিক সম্মেলন করে তাঁর হুঙ্কার, আমি সবসময় শের (বাঘ) ছিলাম, আছি এবং থাকব। অর্জুন বলেন, যখন তৃণমূলে ছিলাম, তখন ওদের চোখে আমি খুব ভালো ছিলাম। আর তৃণমূল ছাড়তেই খারাপ ছেলে হয়ে গিয়েছি। বারাকপুরের সাধারণ মানুষ এর যোগ্য জবাব দেবে।