বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
পর্দায় জীবনী উঠে আসা মানেই বিতর্ক। তার উপর কাদম্বিনী দেবী সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য পাওয়া যায় না। সেক্ষেত্রে কীভাবে গল্পকে সাজানো হবে? এক চ্যানেল কর্তার দাবি , ‘আমাদের রিসার্চ টিম খুব ভালোভাবে কাজটা করছে। এখনও বিষয়টা প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তবে এটুকু বলতে পারি যেটুকু পরিবর্তন করা হবে, সেটা গল্পের খাতিরেই।’ গল্প লিখছেন শাশ্বতী ঘোষ। ১৮৯২ সালের কলকাতার প্রেক্ষাপটে অভিনেতাদের পোশাক পরিকল্পনা করছেন সাবর্ণী দাস।
কাদম্বিনীর মতো চরিত্রে সুযোগ পাওয়াটা ঊষসীর কাছে একটা বড় ‘সারপ্রাইজ’ এর মতো। ফোনে বলছিলেন, ‘সাধারণত একটা ধারাবাহিকের পর আবার সুযোগ পেতে অপেক্ষা করতে হয়। সেখানে প্রায় এক মাসের মধ্যেই এই অফারটা পেয়ে প্রথমে খুব অবাক হয়েছিলাম।’ তবে কাদম্বিনী শুরুর আগে চ্যানেলের থেকে কিছুদিনের জন্য ছুটি কাটানোর অনুমতিও আদায় করে নিয়েছেন ঊষসী। চরিত্রের জন্য আগামী কয়েকদিনের মধ্যে নিজের মতো করে প্রস্তুতিও নেওয়া শুরু করবেন তিনি। ‘চিত্রনাট্য ছাড়াও বাড়িতে যা বই পত্র আছে সেগুলো ঘাঁটছি। পাশাপাশি আমার অভিভাবকদের থেকেও উনিশ শতকের সমাজ ব্যবস্থা সম্বন্ধে প্রচুর তথ্য জানতে পারছি,’ বললেন ঊষসী। ধারাবাহিকের প্রথম প্রোমো মাত্র চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ায় খুশি ঊষসী। তাঁর কথায়, ‘ইন্ডাস্ট্রিতে আমার মাত্র চার বছর হয়েছে। সত্যি বলছি এতটা আশা করিনি। ইন্ডাস্ট্রির বন্ধু-বান্ধব এবং অনুরাগীদের থেকে খুব ভালো ফিডব্যাক পাচ্ছি। খুব ভালো লাগছে।’ ধারাবাহিকের অধিকাংশ কাস্টিং এখনও বাকি রয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি শুরু হবে শ্যুটিং।