বিদ্যায় অস্থির মানসিকতা থাকবে। কর্মপ্রার্থীদের কোনও শুভ যোগাযোগ হতে পারে। রাগ বা জেদের বশে কারও ... বিশদ
রবীন্দ্রসঙ্গীতে প্রথমেই বলতে হয় বর্তমান প্রজন্মের দুই শিল্পীর কথা। মনস্বিতা ঠাকুর পরিবেশিত ‘আকাশে দুই হাতে প্রেম বিলায়’ অনবদ্য পরিবেশনা। ‘কার মিলন চাও বিরহী’ অসামান্য দক্ষতায় উপস্থাপন করলেন শুভাশিস দত্ত।
আরও গুণী নবীন ও প্রথিতযশা শিল্পীরা সুপরিবেশন করলেন রবিগান। অভিজিৎ গুহ (সে দিনে আপদ আমার যাবে), অর্পিতা বন্দ্যোপাধ্যায় (আমার এ ঘরে আপনার), মহুয়া মুখোপাধ্যায় (তোমারে জানিনে হে), তৃষিত চৌধুরী (এ ভারতে রাখো), দোয়েল প্রামাণিক (আমার যা আছে) রচয়িতা রায় (আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ), সুরজিৎ রায় (এরে ভিখারি সাজায়ে), আশিস ভট্টাচার্য (তুমি কি গো পিতা আমাদের), স্বাগতালক্ষ্মী দাশগুপ্ত (পথ চেয়ে যে কেটে), শ্রীনন্দা মুখোপাধ্যায় (গানের ভিতর দিয়ে যখন), শ্রমণা চট্টোপাধ্যায় (তাই তোমার আনন্দ আমার), শমিতা মুখোপাধ্যায় (আবার যদি ইচ্ছা করো), শ্রীরাধা বন্দ্যোপাধ্যায় (কে গো অন্তরতর সে), অর্পণ রক্ষিত (যিনি সকল কাজের), শ্রেয়া গুহঠাকুরতা (চিরসখা, হে ছেড়ো না), রোহিণী রায়চৌধুরী (যারা কথা দিয়ে), সাগরময় ভট্টাচার্য (আমি হেথায় থাকি শুধু), দেবাশিস রায়চৌধুরী (তোমায় নতুন করে পাব) প্রমুখ শিল্পী সঙ্গীত পরিবেশন করলেন।
প্রতিটি গান ও পাঠ নির্বাচন এবং সহযোগী বাদ্যযন্ত্রীদের অত্যন্ত পরিমিত বাদনের মাধ্যমে কবিগুরুর জন্মদিন অত্যন্ত সুন্দরভাবে পালিত হল এবং পরিপূর্ণ সার্থকতা পেল।