বিদ্যায় অস্থির মানসিকতা থাকবে। কর্মপ্রার্থীদের কোনও শুভ যোগাযোগ হতে পারে। রাগ বা জেদের বশে কারও ... বিশদ
অনুষ্ঠান শুরু হয় গুরু বন্দনা দিয়ে। বন্দনা করলেন অনামিকা পাল, কৃষ্ণেন্দু দাস, কৃষ্ণেন্দু সাহা এবং অদিতি বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপর মঞ্চে নৃত্যের মাধ্যমে গণেশ বন্দনা করেন রুদ্রাণী, শ্রিয়া আগরওয়াল, সৃজা দাস, সমাদৃত, আইরিন দেব, প্রার্থনা ঘোষ, সুকন্যা পাল এবং অদৃকা দত্ত। জামাইকা ফেয়ারওয়েল-এ অনুভূতি জানার গানের সঙ্গে স্প্যানিশ গিটার বাজায় সোহম এবং কি-বোর্ড-এ আহেলী ঘোষ দস্তিদার। এরপর আবার নাচ। ‘সুন্দরী কমলা নাচে’ গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশনে ছিলেন অনিমিশা ঘোষ, সৃজা মুখোপাধ্যায়, আয়ূষী ঘোষ, অহনা দে। ‘পাপা কহতে হ্যায়’ গানের এক অদ্ভুত সুন্দর কম্পোজিশন শোনা যায় ক্ল্যাসিক্যাল গিটার, স্প্যানিশ গিটার, ড্রামস, ভায়োলিন এবং কি-বোর্ডের ব্যবহারে। শোনাল দীপাঞ্জন, প্রিয়াংশু সামন্ত, দেবজ্যোতি মুর্মু, অনুস্মিতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অঙ্কিতা চট্টোপাধ্যায় এবং স্বপ্নিল সাহু। ড্রামস-এর একক অনুষ্ঠানে মঞ্চ মাতালেন অধিদেব কুণ্ডু।
এছাড়াও উল্লেখযোগ্য উপস্থাপনাগুলির মধ্যে ছিল একটি অসাধারণ মেডলি। সেখানে কি-বোর্ড, ভায়োলিন, ক্ল্যাসিক্যাল গিটার এবং ড্রামস-এ বাজানো হয় গেম অফ থ্রোনস, লাস্ট অফ মহিকানস, ওম শান্তি ওম, কর্জ-থিম এবং আজ কি রাত এই গানগুলির মিশ্রণ। এছাড়াও ছিল বাঁশি, হারমোনিয়াম, তবলা ও গান সহযোগে একটি ফোক মেডলি। প্রায় কুড়িজন অংশ নেয় এতে। এছাড়াও তিনটি হিন্দি ছবির গান—মেরে রসকে কমর, চুরালিয়া হ্যায় এবং তুঝমে রব দিখতা হ্যায় বেজে উঠল প্রায় কুড়িজনের ভায়োলিনের সুরে। এদিন মঞ্চে বাঁশির সুরে শোনানো হয় বেশ কয়েকটি বাংলা, হিন্দি এবং ইংরাজি গান। ‘ভালোবাসার গল্প’ থিম-এ বাঁশির মেডলি শোনাল রাজা মুখোপাধ্যায়, অজয় বসাক, প্রসেনজিৎ চৌধুরী, সৌমাল্য ভট্টাচার্য, গৌতম ও শুভদীপ। বেশ কিছু হিন্দি ছবির গান এবং কত্থক নৃত্যেও মন মাতাল এদিনের শিল্পীরা। সব শেষে ছিল স্কুলের সমস্ত ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সমবেত সঙ্গীত। সম্মিলিত একটি জমাটি মিউজিক্যাল সন্ধ্যা এদিন উপহার দিলেন নর্দান স্কুল অব মিউজিকের সদস্যরা।