সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
‘নিউটন’ খ্যাত অমিত মাসুরকর পরিচালিত এই ছবিটি একটা মানুষখেকো বাঘ ধরার গল্প বলে। বিদ্যার কথায়, ‘চরিত্রটা কথা কম বলে কাজ করতে পছন্দ করে। যেমন কথায় বলে, বাঘিনী হতে গেলে সবসময় গর্জন না করলেও চলে। আমার চরিত্রটাও সেরকম। বাঘিনীর মতো সাহসী কিন্তু চিৎকার করে না।’ এইরকম চরিত্র বিদ্যার কাছে নতুন। তিনি বলছেন, ‘আমি নিজেও একটু চুপচাপ থাকতে পছন্দ করি। ছবি থাকলে তখন প্রচার করি। তা না হলে আমি নিজের মতো থাকতেই পছন্দ করি। কারণ আমি বিশ্বাস করি, শেষপর্যন্ত আমার কাজই আমার হয়ে কথা বলবে।’
বলিউডে পনেরো বছরের কেরিয়ারে বিদ্যার ঝুলিতে রয়েছে একাধিক জনপ্রিয় ছবি। এই যাত্রায় তিনি কি কোনও কৌশল অনুসরণ করেছিলেন? ‘বেশিরবাগ সময়েই পরিকল্পনা করে যে কোনও লাভ হয় না, সেটা আমি বেশ বুঝতে পেরেছি। সারা বিশ্বের পরিকল্পনা কৌশল যেরকম গত এক বছরে করোনা ভেস্তে দিয়েছে,’ স্পষ্ট বললেন বিদ্যা। অভিনেত্রী শুরু থেকে এটাই বিশ্বাস করেছিলেন যে, শুধু কাজ করতে হবে বলে করলে চলবে না। বিদ্যা বলছেন, ‘সঠিক ছবি বেছেছিলাম বলেই আজকে এখানে দাঁড়িয়ে রয়েছি। কিছু চরিত্র হয়তো সেইভাবে সফল হয়নি। কিন্তু আজ পর্যন্ত আমার করা এমন কোনও ছবি নেই যেখানে অভিনয় করেছি বলে আমার অনুশোচনা হয়।’