অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। আধ্যাত্মিক ... বিশদ
ট্যুইটারে প্রচারের ভিডিও পোস্ট করেছিলেন দেব। সেই ভিডিও রিট্যুইট করে যশ লেখেন, ‘চণ্ডীতলায় তোমাকে স্বাগত জানাই ভাই। এখানকার মানুষের ভালোবাসা এবং আতিথেয়তা অসাধারণ। তোমার সঙ্গে লাঞ্চ খাওয়া বাকি রইল।’ রাজনীতির ময়দানে কি শুধুই কটু কথা হবে? এই প্রশ্নের উত্তর মনে হয় যশ ও দেবই দিয়ে দিয়েছেন। যশের এই ট্যুইটের উত্তরে দেব লিখেছেন, ‘হ্যাঁ, হ্যাঁ আমি জানি। এই জায়গায় গত সাত বছর প্রচার করছি। ভোটের পর একসঙ্গে লাঞ্চ করব। ভোটের জন্য তোমাকে শুভেচ্ছা। দেখতে পাচ্ছি, খুব পরিশ্রম করছ।’ দেব যে এদিন চণ্ডীতলায় প্রচারে যাবেন, সে কথা বনি আগে থেকে জানতেন না। তিনি দেবকে ট্যুইট করে লিখেছেন, ‘আগে জানলে একসঙ্গে লাঞ্চ করে বেরতাম।’ যশ ও বনির থেকে রাজনীতির ময়দানে দেব অনেকটা সিনিয়র। কাজেই বনিকে দেবের উত্তর, ‘কোথায় তোদের মতো এত ফ্রি টাইম। শেষ কবে আরামে লাঞ্চ করেছিলাম, ভুলেই গিয়েছি।’ কিছুদিন আগেই যশ আর এক তৃণমূল সাংসদ নুসরত জাহান একসঙ্গে ডিনার ডেটে গিয়েছিলেন। এবার দেবের সঙ্গেও ভোটের পর লাঞ্চ ফিক্সড করে ফেললেন এই নব্য বিজেপি নেতা।