অত্যধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা-শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। আধ্যাত্মিক ... বিশদ
পুলিস ও আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, গতবছর জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে কলকাতা হেয়ার স্ট্রিট থানায় ওই এফআইআর দায়ের করা হয়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে পুলিস অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, প্রতারণা, জালিয়াতি সহ একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করে। পরবর্তী সময়ে এই মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে কলকাতা গোয়েন্দা পুলিস। তারা একে একে এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে। জেল হেফাজতে তাদেরকে ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে টিআই প্যারেডে শনাক্তও করা হয়। তদন্ত শেষ করে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে পুলিস আট ধৃতের বিরুদ্ধে ব্যাঙ্কশাল আদালতে চার্জশিট পেশ করে। সরকার পক্ষ থেকে ধৃতদের জেল হেফাজতে রেখে বিচার প্রক্রিয়া চালানোর জন্য আর্জি জানানো হয়।
সরকারি আইনজীবী জানান, কলকাতা হাইকোর্টের করণিক পদে চাকরি দেওয়ার নামে নদীয়ার নাকাশিপাড়ার এক ব্যক্তির কাছ থেকে প্রায় সাড়ে ৮ লক্ষ টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে এই চক্রটির বিরুদ্ধে। অভিযোগ, ওই ব্যক্তিকে জাল চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়া হয়। এমনকী তাঁকে হাইকোর্টে নিয়ে গিয়ে ভুয়ো হাজিরা খাতায় সইও করানো হয়। এরপরই ওই ব্যক্তিকে এদিক সেদিক ঘোরানো হতে থাকে। বিষয়টি এক আইনজীবীর নজরে আসে। তাঁর কাছে বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হওয়ায় ওই চত্বর থেকেই প্রথমে দু’জনকে হাতেনাতে ধরা হয়। পরে নদীয়ার বাসিন্দা ওই ব্যক্তিকে ও ধৃত দুই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদ করে জালিয়াতির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। পুলিসে অভিযোগ জানানো হয়। এরপরই পুলিসের জালে ধরা পড়ে একে একে অভিযুক্তরা।