বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যার বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
শহরাঞ্চলে ক্রমাগত জীব বৈচিত্র্যের (বায়ো ডাইভারসিটি) যে ক্ষতিসাধন হচ্ছে সেই বিষয়েই আলোকপাত করে ছবিটি। লকডাউনের সময় মোবাইলে শ্যুটিং করা এই ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন অভিজ্ঞানকিশোর দাস ও প্রিয়াঙ্কা দাস। উল্লেখ্য, রিয়েল লাইফে তাঁরা পরিচালকের পুত্র ও স্ত্রী। পরিচালক নিজে সরকারি চাকুরে। সেখান থেকে হঠাৎ কেন ছবি পরিচালনায় এলেন? ‘আসলে আমাদের পরিবার বিজ্ঞান ও পরিবেশ সচেতনতা নিয়ে সব সময়েই উৎসাহী। লকডাউনের ফলে হাতে সময় ছিল বলে মানুষের মধ্যে সবুজায়নের বার্তা পৌঁছে দেওয়ার জন্য কিছু করতে চাইছিলাম’, বললেন তিনি। সরকারের তরফে ছবিটিকে ভবিষ্যতে সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্দেশে ব্যবহার করা হবে বলে, আশাবাদী অনিন্দ্য।