পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
দুর্গাপুর মিশন হাসপাতালে ওই ভদ্রমহিলাকে নিয়ে তাঁর আত্মীয়রা পৌঁছানো মাত্র মেডিক্যাল টিম গঠন করা হয়। টিমে ছিলেন ইনটেনসিভ কেয়ার স্পেশালিস্ট ডাঃ অক্ষয় কুমার দাস, নিউরোসার্জেন ডাঃ সত্যজিত্ দাস এবং ডাঃ গোপী কৃষ্ণ, ল্যাপারোস্কোপিক এবং জিআই সার্জেন ডাঃ আশিস কৃষ্ণা, গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ডাঃ অর্ণব দে। ভিপি শান্ট বের করা হয়। ব্রেন থেকে জল বের করার জন্য অস্থায়ীরূপে এক্সটারনাল ভেন্ট্রিকুলার ড্রেনেজের (ইভিডি) ব্যবস্থা করা হয়। এন্ডোস্কোপির মাধ্যমে বিলিয়ারি লিকেজ বন্ধ করা হয়। ব্রেনে ভেন্ট্রিকলে সরাসরি দেওয়া হয় অ্যান্টিবায়োটিক। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি আয়ত্তে আসে। হাইড্রোকেফালাসকে কন্ট্রোলের জন্য রোগিণীর ব্রেনে বসানো হয় লো প্রেশার ভিপি শান্ট। রোগী এখন অনেক সুস্থ। রোজকার কাজকর্মও করছেন।