পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
৬ নম্বর তপন চণ্ডীপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাজীভাগ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৬৮ জন পড়ুয়ার জন্য রয়েছেন তিন শিক্ষক। ওই বিদ্যালয়ের মাঠের মাঝখান দিয়ে গ্রামের ঢালাই রাস্তা। বিদ্যালয় চত্বরে মন্দিরে প্রতিবছর ধুমধাম করে লক্ষ্মী পুজোও করেন গ্রামবাসীরা। সীমানা প্রাচীর তৈরি হলে রাস্তা বন্ধ হয়ে যেত বলেই এতদিন করা হয়নি। তবে টিফিন ও মিড ডে মিল খাওয়ার সময় পড়ুয়াদের অনেকেই রাস্তার দিকে চলে আসে। তাদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে সীমানা প্রাচীর করার দাবি উঠছে। বাসিন্দাদের দাবি, আলোচনা করে রাস্তা এবং সীমানা প্রাচীর এমনভাবে থাকুক যাতে সবারই সুবিধা হয়। স্থানীয় বাসিন্দা রবি এক্কার কথায়, আমার নাতিরা এই স্কুলে পড়ে। ওদের নিরাপত্তার কথা ভেবেই পাঁচিল চাইছি। সঙ্গে রাস্তাও থাকুক। টিআইসি বিশ্বজিৎ তালুকদার বলেন, পড়ুয়াদের কেউ যাতে রাস্তার দিকে না যায়, তার জন্য টিফিনের সময় শিক্ষকরা বাইরে থাকেন। নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে সীমানা প্রাচীর হলে খুবই ভালো হয়। বিডিওকে সেকথা জানানো হয়েছে। তপনের বিডিও তীর্থঙ্কর ঘোষ বলেন, কিছুদিন আগে বিদ্যালয়ে পরিদর্শনে গেলে সীমানা প্রাচীর না থাকার সমস্যার বিষয়টি শুনেছি। মাস পিটিশন আকারে জমা দিলে প্রক্রিয়া শুরু করতে পারি।