পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
এই ঘটনার পরেই পাঞ্জাব-হরিয়ানা সীমানার আন্দোলনকারী কৃষকরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, প্রতি ক্ষণে বিজেপি সরকার কৃষকদের অপদস্থ করছে। তাদের জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। আগামী ৬ ডিসেম্বর পাঞ্জাব-হরিয়ানার এই দু’টি সীমানা থেকে আবারও দিল্লি চলোর ডাক দিয়েছেন আন্দোলনকারী কৃষকরা। তা নিয়ে ইতিমধ্যেই পুলিস-প্রশাসন তটস্থ হয়ে পড়েছে। ওই কর্মসূচির অন্যতম প্রধান উদ্যোক্তা কৃষক নেতা জগজিৎসিং দাল্লেওয়াল। ফলে তাঁকে আটক করা নিয়ে প্রশ্ন উঠছেই। যদিও পুলিস সূত্রে জানানো হয়েছে যে, দাল্লেওয়ালকে গ্রেপ্তার কিংবা আটক কিছুই করা হয়নি। তিনি ক্যান্সার রোগী। শারীরিকভাবে অসুস্থ। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। আন্দোলনকারীদের অভিযোগ, পুলিস নিয়ে যাওয়ার পর দীর্ঘসময় তাঁর খোঁজ পাওয়া যায়নি। তাছাড়া হাসপাতালে ভর্তি করানোর জন্য রাত আড়াইটের সময় দরজা ভেঙে ঘরে ঢোকার প্রয়োজন কেন পড়ল পুলিসের? প্রশ্ন তুলছেন আন্দোলনকারীরা।
আর এই প্রশ্নেই আন্দোলনের ঝাঁজ আরও তীব্র করার ডাক দিয়েছেন তাঁরা। বিক্ষুব্ধ চাষিদের একটি বড় অংশের অভিযোগ, শুধুমাত্র জগজিৎসিং দাল্লেওয়ালকে রাতের অন্ধকারে তুলে নিয়ে যাওয়াই নয়। উপস্থিত কৃষকদের ওইসময় আটকে রেখেছিল পুলিস যাতে, তাঁরা কেউ বাধা দিতে না পারেন। এমনকী মোবাইলে হাত পর্যন্ত দিতে দেওয়া হয়নি। সেগুলিও কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। মঙ্গলবারই দেশজুড়ে ব্যাপক মোদি বিরোধী বিক্ষোভ সমাবেশ করে সংযুক্ত কিষান মোর্চা এবং সর্বভারতীয় শ্রমিক সংগঠনগুলি। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে স্মারকলিপিও পাঠানো হয়েছে।