পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
এদিন বিধানসভার অধিবেশনে সংবিধানের উপর একটি প্রস্তাব উত্থাপন করেন অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রস্তাবের উপর আলোচনায় অংশ নেন সব দলের বিধায়ক। শুরুতেই প্রস্তাবকে ‘রাজনৈতিক লিফলেট’ বলে উল্লেখ করে আক্রমণে নামে বিজেপি। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দ্বারা ‘থ্রেট কালচার’ চালানো হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয় প্রস্তাবে। এই বয়ান গ্রহণযোগ্য নয় বলে দাবি বিরোধী দলনেতার। পাল্টা জবাব ফিরিয়ে দেন তৃণমূল বিধায়করা। সংবিধানে কী লেখা আছে এবং দেশ কীভাবে এগেচ্ছে, তা মন্ত্রী মানস ভুঁইয়া বিস্তারিত তুলে ধরেন। অঙ্গরাজ্য, কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলগুলিকে নিয়ে দেশের ধর্মনিরপেক্ষতার ছবি সামনে আনে তৃণমূল পরিষদীয় দল। কিন্তু বিজেপি বিভেদের রাজনীতি করছে বলে সরব হন মানসবাবু। তাঁর বক্তব্য, ‘ধর্মে ধর্মে বিভেদের রাজনীতি করলে দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। বিজেপির এটা বোঝা দরকার। যে কারণে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। পারস্পরিক সমন্বয়ের ভিত্তিতে মুখ্যমন্ত্রীর বাংলা সকলকে ঐক্যবদ্ধ করে রেখেছে।’ একই সুরে বিজেপির বিরুদ্ধে সরব হন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তাঁর বক্তব্য, ‘আমরা সকলে ভারতীয়, এটাই আমাদের একমাত্র পরিচয়। সব ধর্মের মানুষ মাটিতে উৎপাদিত ফসল খেয়েই জীবন অতিবাহিত করেন। মৃত্যুর পর সকলেই মাটিতে বিলীন হয়ে যান।’ বিজেপি আরও অভিযোগ করে, সরকারি অনুষ্ঠানে তাদের ডাকা হয় না বলে। পাল্টা রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, ‘আমি রাজভবনে ঢুকতে পারব না, এটা কোন বিচার!’