উকিল ও ডাক্তারদের কর্মব্যস্ততা বাড়বে। পত্নী/পতির স্বাস্থ্য আকস্মিক ভোগাতে পারে। মানসিক অস্থিরভাব। ... বিশদ
করোনা আতঙ্ক। লকডাউন। তার মধ্যেই ফ্রান্সের মানুষজনকে এখন বেশি করে চিজ খাওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। দেশীয় দুগ্ধশিল্পকে বাঁচাতেই এই উদ্যোগ। কারণ করোনা অধ্যায়ে ফ্রান্সে চিজ বিক্রি কমেছে অনেকটাই। একই সুরে দেশের মানুষকে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে বেলজিয়াম। বলা হয়েছে, সপ্তাহে কমপক্ষে দু’বার ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খাওয়ার জন্য। কারণ, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিশ্বজুড়ে প্যাকেটবন্দি ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের চাহিদা কমে গিয়েছে। ফলে নষ্ট হচ্ছে টন টন উদ্বৃত্ত আলু। ফ্রান্সে দুধ, বেলজিয়ামে আলুর মতো ব্রিটেনে সেই তালিকায় রয়েছে মাংস। সেখানে দেশবাসীর কাছে আবেদন করা হয়েছে বেশি করে মাংস খাওয়ার।
বদলে যাচ্ছে রেস্তরাঁ
করোনা সংক্রমণের পর থেকেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের পরিবর্তন আসছে। কিছু সাময়িক। আবার কিছু বদলে দিতে চলেছে ভবিষ্যতের ভাবনা। যেমন, নেদারল্যান্ডসের রাজধানী আমস্টারডামের বেশিরভাগ রেস্তরাঁর ধরনই পাল্টে যেতে চলেছে। সেখানে রেস্তরাঁগুলি এখন আর আগের মতো এক জায়গাতে সীমাবদ্ধ থাকবে না। এখন থেকে বসার জায়গা হবে মূল ভবনের বাইরে। কেবিনগুলি থাকবে খোলামেলা জায়গায়, কাচে ঘেরা। সেই কেবিনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সর্বোচ্চ দুই থেকে তিনজন বসতে পারবেন। করোনা অধ্যায়ের মধ্যেই এই ব্যবস্থা প্রথম শুরু করে ‘ইটেন’ নামের একটি রেঁস্তরা।
গোয়ায় হাজির বাঘিরা
‘দ্য জঙ্গল বুক’-এর বাঘিরা। বইয়ের পাতা থেকে উঠে এসে বাঘিরা নাকি হাজির হয়েছে গোয়ায়! অন্তত নেটিজেনদের দাবি এমনই। লকডাউনের এই সময় গোয়ায় দেখা মিলল একটি ব্ল্যাক প্যান্থারের। তারপরই ইন্টারনেটে ওই ব্ল্যাক প্যান্থারের সঙ্গে বাঘিরার তুলনা শুরু হয়েছে। গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত তাঁর ট্যুইটার হ্যান্ডেলে সেই ব্ল্যাক প্যান্থারের ছবি শেয়ার করেছিলেন। এমনিতেই ব্ল্যাক প্যান্থার বিশেষ দেখা যায় না। গভীর জঙ্গলে থাকে। তবে লকডাউনে মানুষজনের বিশেষ ভিড়-হট্টগোল নেই বলেই হয়তো দেখা মিলল ব্ল্যাক প্যান্থারের।
দক্ষিণ গোয়ার নেত্রভালী অভয়ারণ্যে দেখা মিলেছে এই ব্ল্যাক প্যান্থারের। বন দপ্তরের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এর আগে কখনও ক্যামেরায় ব্ল্যাক প্যান্থার ধরা দেয়নি। নেত্রভালী অভয়ারণ্যে আরও ব্ল্যাক প্যান্থার রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা। তবে সে যাই হোক, আপাতত নেট দুনিয়ায় ওই ব্ল্যাক প্যান্থারটি ‘বাঘিরা’ নামে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হু হু করে শেয়ার হচ্ছে বাস্তবের ‘বাঘিরা’র ছবি।
ভুজিয়ার প্যাকেটের খোঁজে উধাও লক্ষাধিক টাকা
অনলাইনে অর্ডার দেওয়া দু’টি ভুজিয়ার প্যাকেট পেতে সাইবার অপরাধীদের ফাঁদে পা দিলেন মুম্বইয়ের বোরিভালির এক ব্যবসায়ী। আর তার জন্য খোয়া গেল ২ লক্ষ ২২ হাজার টাকা। অনলাইনে কিছু অর্ডার দিয়েছিলেন ওই ব্যবসায়ী। অনলাইন বিপণী সংস্থা সময়মতো তাঁর কাছে জিনিসপত্র পৌঁছেও দেয়। কিন্তু, অর্ডারে থাকা দু’টি ভুজিয়ার প্যাকেট দেওয়া বাকি ছিল। সেই প্যাকেট দু’টির দাম ছিল মাত্র ৪০০ টাকা। ভুজিয়ার প্যাকেটগুলি পেতে তিনি ওই সংস্থার ওয়েবসাইটে গিয়ে হেল্পলাইন নম্বরে ফোন করেন। ব্যবসায়ীর অভিযোগ, ‘ফোন করতেই আমার কাছে এটিএম কার্ডের নম্বর ও তিন সংখ্যার সিভিভি নম্বর চেয়ে পাঠানো হয়। আমার মোবাইলে ওটিপি নম্বর এলে সেটিও জানাতে বলে। আমি ওদের কথামতো সব কিছু করি। পরক্ষণেই আমার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট টাকা গায়েব।’
‘হ্যারি পটার’ ও মুম্বই পুলিস
জনপ্রিয় হ্যারি পটার সিরিজের একটি দৃশ্য ব্যবহার করেই লকডাউন সফল করার বার্তা দিল মুম্বই পুলিস। তাদের অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম পেজে একটি জিএইএফ পোস্ট করা হয়। যাতে দেখা যাচ্ছে, হারমায়নি গ্রেঞ্জার বেশ রেগেমেগে হ্যারিকে ‘ইডিয়ট’ বলছে। নিচের ক্যাপশনে লেখা – ‘লকডাউন চলাকালীন যদি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হন, তাহলে বুঝতেই পারছেন হারমায়নির প্রতিক্রিয়া ঠিক কেমন হবে। করোনা যুদ্ধে জিততে হলে, বাড়িতেই থাকুন।’ সচেতনতা প্রচারে মুম্বই পুলিসের এমন রসবোধ দেখে তো নেটিজেনরা একেবারে থ! আপাতত মুম্বই পুলিসের অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম পেজে লাইক আর কমেন্টের বন্যা। পুলিস কর্তাদের একাংশের আশা, ‘পটার ম্যাজিক’ই কাজের কাজটা করবে। হয়ত বাড়ির বাইরে পা রাখার আগে হারমায়নির রাগী মুখটা মনে পড়বে আর কানে বিঁধবে– ‘ইডিয়ট’।
মায়েদের উদ্দেশে
আজ বিশ্ব মাতৃদিবস। আর এই বিশেষ দিনটি উপলক্ষে মায়েদের জন্য বিশেষ চমক নিয়ে এসেছেন আয়ুষ্মান খুরানা। আমাদের জীবনে মায়েদের ভূমিকা নিয়ে ‘মা’ শীর্ষক একটি গান তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করছেন। আয়ুষ্মানের বক্তব্য, ‘সন্তানের জন্য মায়েদের ত্যাগ ও ভালোবাসাকে বিচার করে বছরের প্রত্যেকটা দিনকেই মাতৃদিবস আখ্যা দেওয়া উচিত।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই বছর মাতৃ দিবসে বিশ্বের সমস্ত মায়েদের উদ্দেশে একটি বিশেষ গান প্রকাশ করব। মাতৃত্ব সবসময় আমাকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে আর আমি তাঁদের উদ্দেশে খুশি মনে গান গাইব।’ রোচাক কোহলি এই গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন। আয়ুষ্মানের সঙ্গে তিনিও গানটি গাইবেন। গানটি লিখেছেন গুরপ্রীত সাইনি।
ম্যাডোনার পার্টি
রক্তে করোনার অ্যান্টিবডি রয়েছে। তাই যাবতীয় সতর্কতার তোয়াক্কা না করেই জন্মদিনের পার্টিতে অংশ নিলেন পপ তারকা ম্যাডোনা। যা নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই তীব্র বিতর্ক তৈরি হয়েছে। দিন কয়েক আগেই ইনস্টাগ্রামে ম্যাডোনা জানিয়েছিলেন, চিকিৎসকরা পরীক্ষা করে তাঁর রক্তে করোনার অ্যান্টিবডি পেয়েছেন। এরপরই এদিন বিখ্যাত ফোটোগ্রাফার স্টিভেন ক্লেনের জন্মদিনের পার্টিতে যোগ দেন তিনি। সেই পার্টির ছবিতে দেখা যাচ্ছে, কেউই সামাজিক দূরত্বের বিধি মানছেন না। কখনও দীর্ঘদিনের বন্ধু তথা প্রতিবেশী ক্লেনকে জড়িয়ে, কখনও একেবারে গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে ম্যাডোনাকে। দু’জনেই নিউ ইয়র্কের ব্রিজহ্যাম্পটনে থাকেন। জন্মদিনের পার্টি ক্লেন না ম্যাডেনো, কার বাড়িতে হয়েছে, ছবিতে তা স্পষ্ট নয়। অধিকাংশ আমন্ত্রিতই ‘জুম’ অ্যাপের মাধ্যমে ভার্চুয়ালি পার্টিতে যোগ দিয়েছিলেন। তবে, সশরীরে উপস্থিতির তালিকায় ছিলেন ম্যাডোনা। স্বভাবতই, সামাজিক দূরত্ব বিধিকে অগ্রাহ্য করে পার্টিতে যোগ দেওয়ায় ম্যাডোনাকে কড়া সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ম্যাডোনার এই পদক্ষেপের সমালোচনা করে বলা হয়েছে, পার্টিতে উপস্থিত কারও মুখেই মাস্ক ছিল না। আর কেউই সেখানে সামাজিক দূরত্ব বিধি মানার প্রয়োজন বোধ করেননি।
বিহার থেকে এভারেস্ট
লকডাউন পর্বে দূষণ প্রায় নেই। তাই কখনও জলন্ধর থেকে খালি চোখেই দেখা গিয়েছে হিমালয়, কখনও আবার বসন্তবিহার থেকে দেখা মিলেছে গঙ্গোত্রীর। এবার সেই তালিকায় জুড়ল বিহারের সীতামারি জেলার সিংহবাহিনী গ্রামের নাম। সেখান থেকে খালি চোখেই দেখা মিলেছে মাউন্ট এভারেস্টের। সম্প্রতি নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডলে সেই ছবি শেয়ার করেছেন ওই গ্রামের প্রধান ঋতু জয়সওয়াল। ছবিটি নিজের বাড়ির ছাদ থেকেই তোলা বলে জানিয়েছেন তিনি। ঋতু লিখছেন, আমরা এখন বাড়ির ছাদ থেকে এভারেস্ট দেখতে পাচ্ছি। তিনি আরও জানিয়েছেন, এর আগে বৃষ্টির পর বা আকাশ পরিষ্কার থাকলে মাঝে মধ্যে দেখা গিয়েছে নেপালের কাছের হিমালয় রেঞ্জ। তবে এভারেস্টের চূড়া এই প্রথম। অবশ্য নেটিজেনদের অনেকেই তাঁর এই দাবি মেনে নেননি। তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন, বিহারের এই গ্রাম থেকে হিমালয়ের যে চূড়া দেখা যাচ্ছে, তা কি সত্যিই মাউন্ট এভারেস্ট? তাঁদের দাবি, এই গ্রাম থেকে এভারেস্ট দেখা সম্ভব নয়।
ভীমরুল হানা
এক করোনায় রক্ষে নেই, সঙ্গে দোসর ভীমরুল। আজ্ঞে হ্যাঁ। এমনই জোড়া ফলায় জেরবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। করোনা সংক্রমণের মধ্যেই মারণ ভীমরুলের উপদ্রব শুরু হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গায়। এই ভীমরুল এতটাই বিষাক্ত যে কয়েকবার কামড়ালে মৃত্যু নিশ্চিত। ওয়াশিংটনের কৃষি দপ্তর সূত্রে খবর, বেশ কিছু জায়গায় ভেসপা মান্দারিনিয়া নামে এই বিষাক্ত প্রজাতির ভীমরুল উড়ছে। কানাডার সীমান্তের কাছেও খোঁজ মিলেছে এই ভীমরুলদের। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও মানুষকে ভিমরুল হুল ফুটিয়েছে কি না, তা জানা যায়নি। তবে এই প্রজাতির মারণ ভীমরুলের দেখা পেয়ে রীতিমতো আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। মূলত পূর্ব, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এই প্রজাতির ভীমরুল বেশি দেখা যায়। গত বছর ডিসেম্বর মাসে আমেরিকাতেও এই ভীমরুলের দেখা মিলেছিল।
মাস্ক কারখানায় বিনা মাস্কে
অ্যারিজোনার ফিনিক্স শহরে এন-৯৫ মাস্ক তৈরির একটি কারখানা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেফটি গগলস থাকলেও ছিল না মাস্ক। ট্রাম্পের বিনা মাস্কের ছবি সামনে আসতেই শুরু হয়েছে তুমুল বিতর্ক। কারণ, করোনা ভাইরাস রুখতে কেবল গগলসই যে যথেষ্ট নয়, সেকথা বার বার বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। মজার ব্যাপার হল, ট্রাম্পের এই পরিদর্শনের সময়ে কারখানার সব কর্মীরই মাস্ক ছিল। এমনকী কারখানার বেশ কিছু জায়গায় ‘মাস্ক ছাড়া প্রবেশ করা যাবে না’ লেখা নোটিসও টাঙানো ছিল।
৫২ হাজারেরও বেশি
টাকার মদ কিনলেন!
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি বিল। মদের বিল। আর তা দেখে নেটিজেনদের চোখ কপালে। পাঁচ-দশ হাজার নয়, একেবারে ৫২ হাজার ৮০০ টাকার মদ কিনেছেন ক্রেতা! ভাইরাল বিলের খবর পৌঁছয় আবগারি দপ্তরের কানেও। এতেই বিপাকে পড়েন ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েই। কর্ণাটকের আবগারি দপ্তরের তরফে জানানো হয়েছিল, একজন খদ্দেরকে ২.৬ লিটারের বেশি মদ বা ১৮ লিটারের বেশি বিয়ার বিক্রি করা যাবে না। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া বিলটিতে দেখা যাচ্ছে, ওই ক্রেতা ১৩.৫ লিটার মদ ও ৩৫ লিটার বিয়ার কিনেছেন। যদিও জেরায় বিক্রেতা জানিয়েছেন, আটজনের একটি দল মদ কিনেছিল। বিলটা শুধু একসঙ্গে করা হয়েছিল।
জোড়া লাগল হাত
একদল সশস্ত্র নিহাঙ্গের হামলায় কাটা পড়েছিল হাত। পরে চিকিৎসকদের অক্লান্ত চেষ্টায় কাটা হাত জোড়া লাগে পাঞ্জাব পুলিসের এএসআই হরজিত সিংয়ের। চণ্ডীগড়ের হাসপাতালে দীর্ঘ সাড়ে সাত ঘণ্টার অস্ত্রোপচারের পর ওই পুলিসকর্মীর হাতের কাটা অংশ জোড়া লাগিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। সম্প্রতি হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন ওই পুলিস অফিসার। গাড়ি থেকে নামার পরই হরজিত সিংয়ের উপর শুরু হয় পুষ্পবৃষ্টি। পাতা হয়েছিল লাল রঙের কার্পেট। সেই পথে হেঁটেই বাড়িতে ঢোকেন তিনি।
পিপিই দিলেন ফারহান
করোনা ভাইরাসের মোকাবিলায় শুরু থেকেই সেলিব্রিটিরা খোলা মনে বিভিন্ন তহবিলে অর্থ দান করছেন। এবারে করোনা মোকাবিলায় দেশের সরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য এক হাজার পিপিই দান করলেন অভিনেতা-পরিচালক ফারহান আখতার। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করে ফারহান এই খবর জানিয়েছেন। পিপিই কেনার অর্থ সংগ্রহের জন্য একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সঙ্গেও তিনি জোট বেঁধেছেন। পাশাপাশি, তিনি তাঁর গুণগ্রাহীদের আরও পিপিই দান করার অনুরোধ জানিয়েছেন। এ ক্ষেত্রে যাঁরা অনুদান দেবেন, তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে ধন্যবাদ জানাবেন ফারহান। এছাড়াও কয়েকজনের সঙ্গে লাইভ চ্যাটে কথাও বলবেন তিনি।