Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: কালকা মন্দির
সমৃদ্ধ দত্ত

চারদিকে এত লালের বন্যা কেন? লাল শালু। লাল উড়নি। জরি দেওয়া লাল কাপড়। লাল পাগড়ি। লাল দোপাট্টা। লাল ফুল। লাল সিঁদুর। এই নিরন্তর লাল বন্দনার পিছনে কি তাহলে রক্তের প্রতীকী ভূমিকা আছে? একটি তথ্যসূত্র সেরকমই বলছে। চতুর্দশ শতক পর্যন্ত সন্ধ্যা তো বটেই, দিনে দুপুরেও বহু রাস্তা অতিক্রম করা যেত না একটি বিশেষ আতঙ্কে। ঠগির আক্রমণ। একদিকে মিরাট, অন্যদিকে মথুরা, অথবা কুরুক্ষেত্র। এইসব প্রান্তে ব্যবসায়ী, পুণ্যার্থী কিংবা কাজের খোঁজে যাওয়া পথিকের যাতায়াত ছিল যথেষ্ট। আর তারাই ছিল টার্গেট।
অন্ধকার রাত কিংবা খাঁ খাঁ দুপুর। সর্বত্র পথ নেই। তেপান্তরের মতো মাঠ পেরতে হয়। চারদিকে আরাবল্লী পর্বতশ্রেণির টিলার সারি। বিত্তবান হলে ঘোড়ায় চড়ে যাতায়াতের সামর্থ্য আছে। নয়তো হাঁটাই ভরসা। হঠাৎ হঠাৎ গাছের সারি। ভ্রম হয় যেন জঙ্গল শুরু হল। আসলে জঙ্গল নয়। বিশ্রাম নেওয়া যেতে পারে যদি দুপুর হয়। রাখা আছে জলের জালা। এই ধু ধু প্রান্তরে এভাবে জালা ভর্তি জল কেন? কে রাখল? এ নিশ্চয়ই কোনও দয়ালু গ্রাম। সুতরাং থামা যেতেই পারে এসব বৃক্ষচ্ছায়ায়। 
সবেমাত্র কয়েক আঁজলা জল খাওয়া হয়েছে, আচমকা যেন দমবন্ধ হয়ে আসছে। জল নামছে না। মুখ আর গলার সংযোগস্থলের অভ্যন্তরে জল আটকে। কারণ গলায় পিছন থেকে কিছু চেপে বসছে। শক্ত হচ্ছে ফাঁস। খাদ্যনালীতে জল ভর্তি অবস্থায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। একসময় নিস্তেজ হয়ে মৃত্যু। হামলা করেছে ঠগিবাহিনী। উদ্দেশ্য পথিকের ধনলুণ্ঠন। এই ছিল চতুর্দশ শতক পর্যন্ত দিল্লির 
বহু অংশ। ঠগিদের কোনও ধর্মীয় গোঁড়ামি ছিল না বলে জানা যায়। ঐতিহাসিক তথ্য বলছে, এই ঠগিদের মধ্যে ছিল হিন্দু-মুসলিম দু’পক্ষই। আর সুন্দরবনের বনবিবি, দক্ষিণরায়ের মতোই একই দেবদেবীর আরাধনা করে ডাকাতিতে নামত ঠগিরা। দিল্লি নামক নগরের দক্ষিণে অবস্থিত একটি মন্দির ছিল সেই আরাধনাস্থল। কালকা মন্দির। যে আরাধ্যা দেবীকে বলা হয় কালকাজি। একদিকে বাঙালি পাড়া চিত্তরঞ্জন পার্ক। অন্যদিকে অভিজাত ইস্ট অব কৈলাস। তারই মধ্যবর্তী অংশে বিখ্যাত কালকাজি মন্দির।  মন্দিরের নামেই সংলগ্ন জনপদের নাম কালকাজি। 
ঠগিবাহিনী এই কালকাজি মন্দিরে পুজো দিয়ে, আরাধনা করে এবং নব্য সদস্যদের এখানেই শরীরের এক বিন্দু রক্ত উপহার দিয়ে শপথবাক্য পাঠ করানোর পর নামত পরবর্তী অভিযানে। প্রত্যেকের কাছে থাকত সেই আতঙ্কের লাল রুমাল। যা পেঁচিয়ে আক্রান্তকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হতো। সেই লাল রুমাল কালকা মাতার পায়ে স্পর্শ করানো হতো। ঠগিদের আক্রমণ ও হত্যা পদ্ধতি ছিল দেশজুড়ে নানাবিধ। বহু বছর পর ঊনবিংশ শতকে এসে উইলিয়ম হেনরি স্লিম্যান নামে এক ব্রিটিশ সেনা অফিসার ঠগিদের কীভাবে শায়েস্তা করেছিলেন, সে এক অন্য রুদ্ধশ্বাস গল্প। কিন্তু কয়েকশো বছর ধরে আতঙ্ক নগরীতে রাজত্ব করে ঠগিরা। দিল্লির ঠগিদের একবার বাগে এনেছিলেন শের শাহ সুরি। প্রায় ১ হাজার ২০০ ঠগিকে সেনাবাহিনীতে কাজ দিয়ে সাধারণ মানুষকে দুর্বিষহ এক যাত্রাপথ থেকে সুরাহা দিয়েছিলেন শের শাহ। ঠগিদের সেই আচার উপচার কিন্তু রয়ে গেল। অর্থাৎ কালকাজি মন্দিরে পুজো দিতে হবে রক্তবর্ণ উপকরণে। তাই লালের আরাধনায় চারপাশ রক্তিম হয়ে যায় বছরের দুই মরশুম। চৈত্রমেলা এবং শ্রাবণীমেলা। নবরাত্রি তো আছেই। আরাবল্লী পাহাড় শ্রেণির অন্তর্গত থাকা সূর্যকূট পর্বতের উপরে স্থাপিত কালকা দেবী। তাই তাঁর অন্য নাম সূর্যকূটা! 
খুব বেশি হলে ৫০ বছর আগের ঘটনা। বাংলা থেকে আসা বৈজল সন্ন্যাসীর পা কেটে বাদ দিতে হবে। পায়ের সংক্রমণ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, আর অন্য চিকিৎসার উপায় নেই। শেষ ভরসা বৈদ্যনাথধাম। অতএব বৈজল গেলেন দেওঘর। বাবা বৈদ্যনাথের কাছে ধর্না দিলেন। দিলেন হত্যে। দণ্ডী কাটলেন। আর বাবা বিশ্বনাথের মূর্তি তাঁকে স্বপ্ন দিয়ে বললেন, এই কাজ আমার সাধ্য নয়। পারবেন আদিশক্তি পার্বতী। যেতে হবে সেখানেই। কালকা মন্দিরে। 
কালকা মন্দির? সে কোথায়? সেকথা স্বপ্নাদেশে জানা গেল না। বৈজল সন্ন্যাসী গৃহস্থ মানুষ। তিনি সাধু নন। কিন্তু দেওঘর থেকে কালীঘাট এলেন। জানতে চাইলেন কোথায় কালকা মন্দির? কেউ বলতে পারছে না। তারাপীঠে পেলেন তন্ত্রসাধকের দেখা। তিনি বললেন, দিল্লি যেতে হবে। বৈজল দিল্লি এসে কালকা মন্দিরে তিনদিন ধরে ছ’বার দিলেন পুজো। আর সেই পচে যাওয়া, গ্যাংগ্রিন হয়ে যাওয়া পা নাকি সেরেও গেল! ফিরলেন না তিনি আর কলকাতা। থেকে গেলেন। সন্ন্যাস নিয়ে কালকাজির সেবা ও মহিমা প্রচার করলেন। নতুন নাম হল লালবাবা! আজও কালকাজি মন্দিরে লালবাবার মহিমা প্রাপ্তি এক বিশেষ চর্চা। কত পুরনো কালকা মন্দির? পুরোহিত অথবা বিশ্বাসীরা বলবেন অন্তত ৩ হাজার বছরের প্রাচীন। এই তো কাছেই কুরুক্ষেত্র। ওই তো অনতিদূরে ইন্দ্রপ্রস্থ নগরী। মহাভারতের যুদ্ধকালে কালকা দেবীর কাছে এসেছিলেন অর্জুন ও শ্রীকৃষ্ণ। বহু দেবদেবীর আশীর্বাদের পাশাপাশি তৃতীয় পাণ্ডব পেয়েছিলেন কালকা দেবীর বরাভয়।
আর ইতিহাস বলছে, মূল মন্দির আওরঙ্গজেব ধ্বংস করেছিলেন। ৮০ বছরের মধ্যে আবার ষোড়শ শতকে মারাঠা বাহিনী এসে পুনরায় কালকা মন্দির পুনর্নির্মাণ করে গিয়েছে। আজ সেই মন্দিরেই অধিষ্ঠিতা দেবী কালকা। দেবী পার্বতীর অন্যতম রূপ। অসুরদলনী। বছরের যেকোনও সময় কেন এই মন্দিরের অভ্যন্তর এত উষ্ণ? রহস্য। মহম্মদ ঘোরীর আক্রমণের সময় চৌহান রাজ্যের যখন পতন ঘটছে, তখন জহরব্রত করে আত্মহত্যা করেন চৌহান পত্নীরা! সেই পবিত্র আত্মবলিদানের আগুনের আঁচ কি এখনও নিভতে দেননি কালকা দেবী? 
06th  October, 2024
বনের মানুষ

—মাস্টার, আজ ডিম বাদ দে, হামাদিগের ছেলে-মেয়েগুলান কেউ খাবেকনি রে!
—কেন?
—হামার সঙতে আসে ওই শর্বরী টুডুটা আছে না? উয়ার ছেলেটোর গায়ে ‘মায়ের দয়া’ বের হইচে। উয়ার লিগে হামাদের পাড়ার সবার মাছ-মাংস-ডিম খাওয়াটো বারণ আছে।
বিশদ

17th  November, 2024
কিছু কিছু সত্য
অংশুমান কর

বড়মা যখন খবরটা দিল তখন সুকমল শেভ করছিল। সকালটা তার খুবই তাড়াহুড়োয় কাটে। তখন এক মিনিটও মহার্ঘ। এক মিনিটের জন্যও এক-দু’দিন ও ট্রেন মিস করেছে। বাসে করে স্কুলে পৌঁছে দেখেছে প্রেয়ার শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রার্থনা শুরু হওয়ার পরে স্কুলে পৌঁছতে ওর খুব লজ্জা লাগে।
বিশদ

10th  November, 2024
দোলনা
সুমন মহান্তি

সরকারি হাসপাতালের এমারজেন্সি ওয়ার্ডের সামনে অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়াতেই মহীন ক্ষীণগলায় বললেন, ‘অপারেশনটা যেন তাড়াতাড়ি করে। ডাক্তারকে তাড়া দিবি।’ বিশদ

03rd  November, 2024
গুপ্ত রাজধানী: সেন্ট জেমস চার্চ
সমৃদ্ধ দত্ত

 

এই সময়টা খুব গরম পড়ে। আকাশে একফোঁটা মেঘ নেই। প্রিন্টার্সের এই ঘরটা সারাক্ষণ উত্তপ্ত থাকে। এই কাজটাও করতে ভালো লাগে না জেমসের।  দরদর করে সে ঘামছে। কলকাতা নামক শহরটায় এত গরম কেন? এখান থেকে পালাতে পারলে ভালো হতো।  বিশদ

03rd  November, 2024
আজও রহস্য: বাজিরাওয়ের কেল্লা
সমুদ্র বসু

 

পুনের একটি অন্যতম উল্লেখযোগ্য স্থান হল শনিওয়ার ওয়াড়া দুর্গ। যার সঙ্গে জড়িয়ে ইতিহাস, ঐতিহ্য আর মারাঠাদের নাম। সর্বোপরি এই কেল্লার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন বাজিরাও পেশোয়া। একসময় মারাঠাদের ঐতিহ্য ও অহংকার এখন একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। বিশদ

03rd  November, 2024
সমব্যথী
উৎপল মান

লতা চেপে বসল ক্যারিয়ারে। জায়গাটার নাম ধ্রুবডাঙা। সামনে একটা খোলা মাঠ। স্টেজ করে তিনরঙা কাপড় দিয়ে মোড়া। বিশাল ডিজে মিউজিক সিস্টেমে গান বাজছে উচ্চ নিনাদে। আজ স্বাধীনতা দিবস। খগেনের মনে কেমন একটা চিনচিনে ব্যথা জেগে উঠল। বিশদ

27th  October, 2024
গুপ্ত রাজধানী: ইয়াদগার এ জওক
সমৃদ্ধ দত্ত

একজন লিখলেন, ‘আপ তো ঘাবড়াকে ইয়ে ক্যাহেতে হ্যায় কে মর যায়েঙ্গে/মরকে ভি চ্যায়েন না পায়া তো কিধর যায়েঙ্গে?’ অর্থাৎ আপনি তো ভয় পেয়ে ভাবলেন এর থেকে মৃত্যুই ভালো। কিন্তু মৃত্যুর পরও যদি শান্তি না আসে, তখন কোথায় যাবেন?  বিশদ

27th  October, 2024
অতীতের আয়না: কলকাতার ফানুস উৎসব
অমিতাভ পুরকায়স্থ

দূরে আকাশ শামিয়ানা। তবে তারাদের প্রদীপ জ্বালার বদলে উড়ে যায় ঘড়ি, পুতুল, হাতি কিংবা উড়োজাহাজের আদলে গড়া ফানুস। খুব স্যুরিয়াল লাগছে? আজ এই ২০২৪ সালে দাঁড়িয়ে লাগতেই পারে। কিন্তু একটা সময় ছিল, যখন কালীপুজোর বিকেলে কলকাতার আকাশের সিগনেচার ছিল এমন দৃশ্য। বিশদ

27th  October, 2024
দুই প্রজাপতি
সর্বাণী বন্দ্যোপাধ্যায়

ছাদের আলসের ধারে দাঁড়িয়েছিল মেয়েটি। আমি সিঁড়িতে উঠতে উঠতেই মনে হল দেখলাম। তারপরে আর দেখতে পেলাম না। আসলে আমার হাতে মোবাইল ছিল। মোবাইলে আসা পাক খাওয়া ছোট খরগোশের মতো ইমোজিটার নাম দিয়েছি বিচ্চু। বিশদ

20th  October, 2024
গুপ্ত রাজধানী: পাহাড়গঞ্জ
সমৃদ্ধ দত্ত

হরিদ্বার ভ্রমণ? তাহলে দিল্লি হয়ে যাওয়াই ভালো। সরাসরি তো যাওয়াই যায়। কিন্তু দিল্লি হয়ে গেলে একটা দিন দিল্লিও দেখা হয়ে যাবে আর তারপর ভোরের শতাব্দী অথবা বাস কিংবা গাড়িতে হরিদ্বার-হৃষীকেশ গেলেই হল! আগ্রা, বৃন্দাবন, মথুরা, ভরতপুর যাব ভাবছি। বিশদ

20th  October, 2024
ভূতুড়ে স্টেশন বেগুনকোদর
সমুদ্র বসু

পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ের গা ঘেঁষে ছোট্ট একটা স্টেশন। এই স্টেশনের চারপাশের অপূর্ব প্রাকৃতিক পরিবেশ মন ভরিয়ে দেওয়ার মতো। কিন্তু এক অজানা আতঙ্কে এই স্টেশন খালি পড়ে রয়েছে প্রায় পঞ্চাশ বছর ধরে। স্থানীয়দের কাছে এটি ‘ভূতুড়ে স্টেশন’। বিশদ

20th  October, 2024
মেঘ ও বৃষ্টি
সোমজা দাস

সকালে ঘুম ভেঙেই মোবাইল ফোনটা হাতে টেনে নেওয়া অরণ্যর দীর্ঘদিনের অভ্যেস। সেভাবেই বিছানায় বসে থাকে কিছুক্ষণ। সোশ্যাল মিডিয়ার টাইমলাইন ঘাটে। মেসেজবক্স চেক করে। রূপসা রাগ করে। বলে, এটা নাকি একটা মানসিক সমস্যা।      বিশদ

06th  October, 2024
অতীতের আয়না: নতুন পোশাক ও জাদুকর কারিগর
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

ঢাকে কাঠি পড়ে গিয়েছে। নতুন জামাকাপড় কেনাও হয়ে গিয়েছে সকলের। কলকাতা গড়ে ওঠার দিনগুলিতে সুতানুটির তালুকদারি পেয়ে মহারাজ নবকৃষ্ণ নানা পেশার মানুষ এনে সেখানে বসালেন। কুমোরদের থাকার এবং কাজ করার আলাদা জায়গা হল। বিশদ

06th  October, 2024
এক আকাশ
দীপারুণ ভট্টাচার্য

আকাশ আজ আত্মহত্যা করবে। কাজটা সে গতকালই করতে পারত। করেনি কারণ ঘটনাটা কলকাতায় ঘটলে বাবা-মা সহ্য করতে পারতেন না। একদিকে পুত্রশোক অন্যদিকে টিভি চ্যানেলের নির্লজ্জ প্রশ্নবাণ! আকাশের তো কারও উপর অভিযোগ নেই। বিশদ

29th  September, 2024
একনজরে
মাদারিহাট বিধানসভায় বর্তমানে চারটি চা বাগান বন্ধ। এবার মাদারিহাট বিধানসভার উপ নির্বাচনে বিজেপির অন্যতম ইস্যুই ছিল বন্ধ বাগান। কিন্তু ভোটের ফলে দেখা যাচ্ছে বিজেপির এই ইস্যু প্রত্যাখ্যান করেছে চারটি বন্ধ বাগানের শ্রমিকরাই। ...

বেহাল রাস্তার ধুলো উড়ে এসে জমছে সর্বত্র। জমিতে কয়েক ইঞ্চি পুরু ধুলো। রাস্তায় গোড়ালি সমান। এতটাই ধুলো উড়ছে যে কয়েক হাত দূরের কিছু দেখা যাচ্ছে না। খাবার ও পানীয় জলের পাত্রে জমছে ধুলোর আস্তরণ। বাড়ছে শ্বাসকষ্ট। ক্ষতি হচ্ছে ফসলের ...

রানওয়ের মতো চকচকে রাস্তা। তাও আবার যানজটহীন। তাই সুযোগ পেলেই স্মার্টসিটি নিউটাউনে এতকাল গাড়ি ও বাইককে বেপরোয়া গতিতে নিয়ে যেতেন এক  শ্রেণির চালক। পুলিস হাতেনাতে ধরতে না পারায়, তারা দিব্যি পার পেয়ে যেত। ...

মহারাষ্ট্রে লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবি। বিধানসভা ভোটের আগে সেই ফলাফলই কপালে ভাঁজ ফেলেছিল বিজেপির। রাজনীতির কারাবারিরা ধরেই নিয়েছিলেন, এবার মহারাষ্ট্রে শাসক মহাযুতি জোটের ফেরা কঠিন। কিন্তু, ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

সংবিধান দিবস
জাতীয় দুগ্ধ দিবস
বিশ্ব কেক দিবস

১৩৭৯: ইংল্যান্ডে অক্সফোর্ড নিউ কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৮৫: বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান-প্রশাসক দেবেন্দ্র মোহন বসুর জন্ম
১৮৯০: ভাষাবিদ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১১:  বাংলা ও হিন্দি চলচ্চিত্রের কৌতুক অভিনেতা শ্যাম লাহার জন্ম
১৯২২: দুই রঙ বিশিষ্ট টেকনিকালারে নির্মিত প্রথম ছবি ‘টোল অব দ্য সী’ মুক্তি পায়
১৯২৩: গণিতবিদ (ব্রিটিশ সরকার তাঁকে “গণিত সম্রাট” উপাধি দিয়েছিল) যাদব চন্দ্র চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৪৯: ভারতীয় গণপরিষদে ভারতের সংবিধান অনুমোদিত হয়
১৯৫৬: অভিনেত্রী অনামিকা সাহার জন্ম
১৯৯২: টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে কমবয়েসী ক্রিকেটার হিসেবে [১৯ বছর ২২ দিন] শচীন তেন্ডুলকর ১ হাজার রান করেন
১৯৭২: অভিনেতা অর্জুন রামপালের জন্ম
১৯৭৬: 'মাইক্রোসফট' নামটি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোতে ট্রেডমার্ক হিসেবে নিবন্ধিত হয়
২০০৮: লস্কর ই তৈবা জঙ্গিদের মুম্বইয়ে হানা, অন্তত ১৬৪ জনের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৫৩ টাকা ৮৫.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৪৮ টাকা ১০৮.২০ টাকা
ইউরো ৮৬.৮২ টাকা ৯০.১৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৯৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,৩০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৫০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১০ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪। একাদশী ৫৪/২৮ রাত্রি ৩/৪৮। হস্তা নক্ষত্র ৫৬/২৫ রাত্রি ৩/৪৮। সূর্যোদয় ৫/০/৩৫, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/১৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪২ মধ্যে পুনঃ ৭/২৬ গতে ১১/৩ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৬ গতে ৮/১৯ মধ্যে পুনঃ ৯/১২ গতে ১১/৫০ মধ্যে পুনঃ ১/৩৬ গতে ৩/২২ মধ্যে পুনঃ ৫/৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/২৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/২১ গতে ৮/৪২ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫ মধ্যে। 
১০ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৩/৫৬। হস্তা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৫/৩৬। সূর্যোদয় ৬/২, সূর্যাস্ত ৪/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে ও ৭/৪২ গতে ১১/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৮/২৬ মধ্যে ও ৯/২০ গতে ১২/১ মধ্যে ও ১/৪৯ গতে ৩/৩৬ মধ্যে ও ৫/২৪ গতে ৬/৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৩২ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৩ গতে ৮/৪৪ মধ্যে ও ১২/৪৫ গতে ২/৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৬ মধ্যে। 
২৩ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
লেবাননের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইজরায়েলের

11:51:00 PM

বক্সিরহাটে গাড়ি থেকে উদ্ধার প্রচুর মাদক

11:37:00 PM

বিদেশি পর্যটকের অস্বাভাবিক মৃত্যু
এক জার্মান পর্যটকের অস্বাভাবিক মৃত্যু। আগামী কাল হাওড়ার বি গার্ডেন ...বিশদ

10:42:00 PM

গোয়া ফিল্ম ফেস্টিভাল (আইএফএফআই): উপস্থিত অভিনেত্রী রাখি গুলজার

10:08:00 PM

গোয়া ফিল্ম ফেস্টিভাল (আইএফএফআই): উপস্থিত অভিনেতা আর মাধবন

10:04:00 PM

ব্রহ্মোস অ্যারোস্পেসের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হলেন বিজ্ঞানী ডাঃ জয়তীর্থ রাঘবেন্দ্র জোশ

09:54:00 PM