কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
পুর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শহরের বাকি হেরিজেটগুলিকে ‘গ্রেড’ দেওয়ার ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিকভাবে তথ্যভিত্তিক সমীক্ষার সিদ্ধান্ত ইতিমধ্যেই নেওয়া হয়েছে। শহরের হেরিটেজ আইন অনুসারে ভবনগুলিকে ‘গ্রেড I, IIA, IIB ও III’ এভাবে ভাগ করা হয়। সেই ভবনের ঐতিহাসিক গুরুত্ব, স্থাপত্যশৈলী, নির্মাণকাল, এসব কিছু ‘গ্রেড’ দেওয়ার সময় বিবেচনা হয়। মূলত উত্তর, মধ্য ও পূর্ব কলকাতায় কয়েকটি হেরিটেজ ভবনকে নানা কারণে এতদিন কোনও গ্রেড দেওয়া যায়নি। এবার সে কাজ হবে। এক আধিকারিক বলেন, এতদিন কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ভিত্তি করে গ্রেড দেওয়া হতো। তবে সেটা বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে নয়। ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে, আমরা হেরিটেজ তকমা গিয়ে দিচ্ছি, গ্রেডও করা হচ্ছে। কিন্তু তারপর আদালতে মামলা হয়ে যাচ্ছে। কেন হেরিটেজ করা হল বা গ্রেড দেওয়া হল, তার কোনও বিস্তারিত ব্যাখ্যা থাকত না। তাই আমরা বিভিন্ন দেশের (লন্ডন, বেলজিয়াম, চিন, গ্রিস) পদ্ধতি খতিয়ে দেখেছি। একটি স্ট্যান্ডার্ড প্রসেস মেনে এবার বাকি থাকা বা আইনি জটিলতায় আটকে থাকা হেরিজেটগুলির সমীক্ষা হবে। তার ভিত্তিতে গ্রেড দেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, শিবপুর আইআইইএসটি সমীক্ষার কাজ তদারকি করবে। তার আওতায় মূল সার্ভের কাজ করবেন ৬০ সমীক্ষক। নিজস্ব চিত্র