Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

চলার পথে
তিলের নাড়ু

জীবনের প্রধান ও মুখ্য ঘটনাগুলিই কেবল মনে থাকার কথা। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্মৃতির অতলে অনেক তুচ্ছ ক্ষুদ্র ঘটনাও কেমন করে বেশ বড় হয়ে জাঁকিয়ে বসে রয়েছে। সাহিত্যিকদের ‘ভবঘুরে’ জীবনের তেমনই নানা ঘটনা উঠে এল কলমের আঁচড়ে। আজ লিখছেন রতনতনু ঘাটী।

আমার মধ্যে একটা বাউণ্ডুলে ছেলে ছিল। সে জন্ম থেকে আমার মধ্যে বেড়ে উঠেছিল, নাকি পরে উড়ে এসে জুড়ে বসেছিল কে জানে! তখন বছর চোদ্দো বয়স, সকালবেলা সাইকেল চালিয়ে মাইল চারেক দূরের হলদি নদীর ধারে চলে যেতাম। সেখানে একটা অনাদরের ন্যাড়ামুড়ো কৃষ্ণচূড়া গাছ ছিল। ও ছিল শীতের পাতাঝরা গাছ। বসন্তে শরীর উজাড় করে লাল রঙের ফুল ফোটাত। আমি তার একফালি ছায়ার নীচে বসে হলদিকে দেখতাম। সেই বয়সে যেসব কিশোরী আমার প্রণয়-প্রস্তাবে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে, হলদি নদীর জলে তাদের গ্রীবাভঙ্গি ছায়াছবির মতো ভেসে উঠত! সে দৃশ্য ছিল গোটা পৃথিবীতে আমার একার।
বাউণ্ডুলে ছেলেটা আমার সঙ্গেই ঘুরে বেড়াত। আমি তখন মহিষাদল রাজ কলেজে বাংলা অনার্স পড়ি। তখন ছিল ভণ্ডুল পড়াশোনার যুগ। পুলিসে-বন্দুকে-বারুদে বিলীন করে দিচ্ছিল এক-একটা তরুণ প্রাণ! তখন একবার ইউনিভার্সিটির পরীক্ষা শেষ হলে তার রেজাল্ট বেরত দেড় বছর পর। সেই অতি লম্বা ছুটির দিনে একদিন আমার মাথায় চক্কর দিয়ে উঠল বাউণ্ডুলেপনা। আমাদের মেদিনীপুরের রাজারামপুর গ্রামের পশ্চিম পাড়ায় হৃষীকেশকাকার লসে-চলা একটা ছোটমতো যাত্রার দল ছিল। তাঁর বাড়ি গিয়ে বললাম, ‘ঋষিকাকা, আমার পরীক্ষা হয়ে গিয়েছে। রেজাল্ট কবে বেরবে তার ঠিক নেই। আমি তোমার যাত্রাদলের সঙ্গে যাব!’ 
 কাকা বলল, ‘যাবি? তা বেশ! কিন্তু আমরা তো আজই সুন্দরবন চলে যাচ্ছি। বনশ্যামনগরে কাল থেকে বায়না আছে। তুই তা হলে কাল-পরশু চলে আয়। মোট মাসখানেকের বায়না আছে। পুরোটা থাকবি তো?’
কাকা আমার মুখের চিন্তার ছায়া উড়িয়ে দিয়ে বলল, ‘বাসে কাকদ্বীপ চলে আসবি। তারপর ওখান থেকে দেখবি অচিন্ত্যনগরের নৌকা ছাড়ছে। রাত দশটার দিকে নৌকায় চড়ে বসবি। পরের দিন ভোরবেলা বনশ্যামনগরের ঘাটে তোকে নামিয়ে দিয়ে নৌকা চলে যাবে অচিন্ত্যনগরে!’
কাকাকে ঘাড় নেড়ে বললাম, ‘তা হলে পরশু যাচ্ছি কাকা!’
সেই বয়সে টের পেয়ে গিয়েছি, বাউণ্ডুলে জীবন এমন, সে কারও অনুমতির জন্যে অপেক্ষা করে থাকে না। বাবা বাড়ি ছিলেন না। মাকে বললাম, ‘ঋষিকাকার যাত্রাদলের সঙ্গে সুন্দরবন যাচ্ছি। ফিরতে মাস খানেক পেরিয়ে যাবে!’
বিকেল যখন নিভু-নিভু, তখন চারদিক ঝাপসা হয়ে শুরু হল ঝড়বৃষ্টি। বাস থেকে যখন কাকদ্বীপে নামলাম, তখন অন্ধকার লুটেপুটি খাচ্ছে মাটিতে। নদীদেশের অন্ধকার এত বেশি খাঁ-খাঁ করে আগে জানতাম না! আকাশে তখন মিটমিট করছে গুটি কয়েক তারা আর চন্দ্রিমা আড়াল করা কয়েক টুকরো কালো মেঘ। 
বনশ্যামনগরের ফেরিঘাট খুঁজে পেতে আরও আধঘণ্টা সময় পেরিয়ে গেল। অন্ধকারে কাদা হাটকে শেষমেশ একটা ছই-দেওয়া নৌকা খুঁজে পেলাম বটে। ভিতরে টিমটিম করে একটা তেলের কুপি জ্বলছে। নৌকার হালের দিকে দুটো লোক বিড়ি টানতে-টানতে গুলতানি করছে। গলুইয়ের নীচে একটা লোক রাতের রান্না সারছে কড়াইতে তেলের উপর পাঁচফোড়নের ছোঁক দিয়ে।
আমি জিজ্ঞেস করলাম, ‘ও মাঝিভাই, তোমার নৌকা বনশ্যামনগর যাবে?’
গুলতানি করা দু’জন লোকের একজন বলে উঠল, ‘যাবে গো! উঠে বসে যাও। প্যাসেঞ্জার হোক!’
কাঠের সিঁড়িটা নদীর পলিতে গেঁথে আছে। একজন গলুই থেকে লগি বাঁশটা বের করে আমার দিকে বাড়িয়ে ধরল। আমি টালমাটাল হতে-হতে উঠে পড়লাম নৌকায়। দাঁড়িয়ে আছি, নৌকা বাতাসে দুলছে। অন্ধকারে চোখ সয়ে আসতে, দেখলাম, ছইয়ের নীচে বাচ্চা কোলে করে আধখানা ঘোমটা মাথায় দিয়ে একটা বউ বসে আছে।
বউটিই কথা বলল, ‘দাঁড়িয়ে আছ কেন? দেখছ না, দুলুনি হচ্ছে? পড়ে যাবে যে!’ বউটি ছইয়ের একধারে সরে গিয়ে আমাকে জায়গা করে দিল। আমি তার কথার উত্তর না দিয়ে বসে পড়লাম। স্বগতোক্তি করলাম, ‘নৌকা কখন ছাড়বে কে জানে!’
বউটি বলল, ‘তুমি কোথায় যাবে?’
আমি বললাম, ‘বনশ্যামনগর।’
বউটি বাচ্চাটার গায়ে শাড়ির আঁচলের খুঁটটা ভালো করে ঢেকে দিয়ে বলল, ‘ও তো আমার খোকারবাবার দেশের আগের দেশ গো! আমি তো অচিন্ত্যনগর যাব। তুমি তার আগের ঘাটে নেমে যাবে।’
 মনে-মনে ভাবলাম, ভালোই হল। একজন অন্তত সওয়ারি পাওয়া গেল, যে বনশ্যামনগরের পরের ঘাটে নামবে। নৌকা ছাড়তে-ছাড়তে আরও ঘণ্টাখানেক গড়িয়ে গেল। সওয়ারি আর হল না। আড়াইজন, আমি, বউটি আর তার ঘুমন্ত বাচ্চাটি।
নৌকা ছাড়ার পর-পরই আকাশে মুখ তুলল একটা রুপোর গোল চাঁদ। বেশ লাগছিল। এটিই আমার জীবনের প্রথম নৌকাযাত্রা! নদীর জলে ছপছপ করে দাঁড় পড়ছে। হেডমাঝি শক্ত হাতে হাল ধরে ঢেউকে সামাল দিচ্ছে। পেটে এবার খিদে জানান দিতে শুরু করেছে। মনে-মনে ভাবলাম, কিছু না খেয়ে নৌকায় ওঠা ঠিক হয়নি। এবার রাতে খাব কী?
নৌকায় যেতে-যেতে নদীর ঢেউয়ে ভেসে আসা কত যে চিত্রকল্প কুড়োচ্ছিলাম, নোনা বাতাসে শূন্যে হাত ঘুরিয়ে জোনাকির মতো কত যে উপমা ধরছিলাম, মন ভরে উঠছিল। আর বাউণ্ডুলে মানুষদের কোনও কারণে মন ভরে উঠলে খিদে পায় না। আমারও তাই।
মাঝিরা পালাক্রমে নৈশাহার সেরে ফেলল। আমি জ্যোৎস্নার দিকে তাকিয়ে আছি দেখে বউটি জিজ্ঞেস করল, ‘তুমি অমন করে কী দেখছ?’
ওর কথার উত্তর না দিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, ‘তোমার নাম কী?’
‘বিন্দু! ভালো নাম বিন্দুবাসিনী। তুমি বনশ্যামনগরে কোথায় যাবে?’
—ওখানে আমাদের যাত্রাদল গিয়েছে।
—তুমি কি যাত্রায় রাম সাজো? তোমার মুখটা ঠিক রামের মতো!
—না, না, আমি কিচ্ছু সাজি না। এমনি এমনি যাচ্ছি!
আমার উত্তরে বিন্দুর মন ভরল বলে মনে হল না। আমি মুখ ঘুরিয়ে নদীতে ঢেউয়ের দাপাদাপি দেখছি। একটু পরে বিন্দু তার ঘুমন্ত বাচ্চাটাকে নৌকার পাটাতনের উপর শুইয়ে দিল। পাশের পোঁটলা থেকে মুড়ি আর নারকেল নাড়ু বের করে আঁচল পেতে ঢেলে দিয়ে বলল, ‘নাও, খাবে এসো!’ 
—না। তুমি খাও!
বিন্দু মুখভার করে বলল, ‘আমার খোকার বাবার মতো তোমারও তো দেখছি খুব ট্যামক! নাও, খাও!’
আমি না করতে পারলাম না। রাত যে কখন ভোরের দিকে পাড়ি দিয়েছে বুঝতে পারিনি। নৌকার ছইয়ের খুঁটিতে হেলান দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। হঠাৎ বিন্দুবাসিনী ডাকল, ‘কই, উঠে পড়ো! বনশ্যামনগরের ঘাট এসে গিয়েছে।’
আমি ধড়মড় করে উঠে মাঝিকে পারানির টাকা মিটিয়ে দিয়ে কাটের সিঁড়ি বেয়ে নামতে গেলাম। বিন্দু ছেলেকে কোল থেকে নামিয়ে উঠে এল আমার কাছে। একটা কাপড়ের পুঁটলি এগিয়ে ধরে বলল, ‘এটা নিয়ে যাও! রাস্তায় খেও। এতে তিলের নাড়ু আছে। আমার খোকার বাবা খুব ভালোবাসে!’
আমি বিন্দুর মুখের দিকে তাকিয়ে বললাম, ‘আমাকে দিয়ে দিচ্ছ? তোমার খোকার বাবার কই?’
বিন্দুর গলা ভারী শোনাল, ‘আমি বাড়ি ফিরে খোকার বাবার জন্য কাল বানিয়ে দেব!’
অলঙ্করন: সোমনাথ পাল
09th  August, 2020
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
একনজরে
রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

ভোট মরশুমে চোখ রাঙাচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত গরম। আজ, শুক্রবার, লোকসভার দ্বিতীয় দফার নির্বাচন। বৃহস্পতিবার আগামী পাঁচদিনের জন্য পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, ঝাড়খণ্ড, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, কর্ণাটক এবং উত্তরপ্রদেশের ...

কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...

আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ২৩ বলে হাফসেঞ্চুরি সুনীল নারিনের, কেকেআর ৯৪/০ (৭.৪ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:13:00 PM

আইপিএল: কেকেআর ৭০/০ (৫ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

08:10:43 PM

আইপিএল: কেকেআর ৭/০ (১ ওভার)(বিপক্ষ পাঞ্জাব)

07:47:09 PM

আইপিএল: চোটের কারণে পাঞ্জাবের বিরুদ্ধে খেলছেন না কেকেআরের মিচেল স্টার্ক

07:28:29 PM

দেখে নিন ৫টা অবধি দেশের কোন অংশে কত ভোট পড়ল
লোকসভা নির্বাচন ২০২৪(দ্বিতীয় দফা): বিকেল পাঁচটা অবধি গোটা দেশে গড়ে ...বিশদ

07:25:25 PM

আইপিএল: টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত পাঞ্জাবের (বিপক্ষ কেকেআর)

07:15:19 PM