Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই 

১৭
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: ঋষি এবং তাঁর স্ত্রী খুব ভালো মিডিয়াম— এই কথাটা শুনে শরৎচন্দ্র হাসতে হাসতে ভাইয়ের কাছে জানতে চাইলেন, তুমি কী করে জানলে তাঁরা খুব ভালো মিডিয়াম?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, আমি এবং আমার বন্ধু রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায় তাঁদের সঙ্গে প্ল্যানচেটে বসেছিলাম।
শরৎচন্দ্র তখনও হাসছেন, তিনি হাসি থামিয়ে জানতে চাইলেন তারপর কী হল?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, শরৎদা, আমি একসময় এসব কিছুই বিশ্বাস করতাম না, কিন্তু এখন প্রবল ভাবে করি। সেদিন সন্ধ্যায় মিঃ ঋষি ইংরেজিতে সুন্দর একটি প্রার্থনা করে আমার হাতে একটি পেন্সিল ধরিয়ে বললেন, আপনার পরিচিত কোনও পবিত্র আত্মার কথা চিন্তা করুন। আমি চোখ বুজে আমার আত্মীয় সুভাষচন্দ্রের বাবা জানকীনাথ বসুর কথা ভাবতে শুরু করলাম।
মন দিয়ে ভাইয়ের কথা এতক্ষণ শুনছিলেন শরৎচন্দ্র। তিনি বললেন, সুভাষচন্দ্র তাহলে তোমাদের আত্মীয়?
গিরীন্দ্র বললেন, হ্যাঁ, সুভাষচন্দ্রের মা আমার স্ত্রীর সম্পর্কিত খুড়তুতো বোন । জানকীবাবু আমার ভায়রাভাই হলেও তিনি আমাকে ভাইয়ের মতো স্নেহ করতেন। ওড়িশায় আমরা পাঁচ বছর একসঙ্গে কত আনন্দে কাটিয়েছি।
শরৎচন্দ্র বললেন, তা বেশ! তারপর কী হল?
গিরীন্দ্র বললেন, আমি একমনে জানকীনাথের কথা চিন্তা করতে শুরু করলাম। মিনিট দশেক এইভাবে চিন্তা করার পর আমরা যে টেবিলটার চারপাশে বসেছিলাম সেই টেবিলটার একটা পায়া শূন্যে উঠে ঠক ঠক করে মেঝেতে ক্রমাগত আঘাত করতে শুরু করল। বুঝলাম, কেউ এসেছেন। আমি প্রশ্ন করলাম, কে আপনি? আপনার নাম কী?
উত্তর এল জানকীনাথ বসু।
—এখন আপনি কোন স্তরে আছেন?
—সপ্তম স্তরে।
—কেমন লাগছে? আপনি সুখে আছেন তো?
—খুব সুন্দর স্থান। খুব সুখে আছি।
—আমি কে বলুন তো?
—গিরীন্দ্র।
শরৎচন্দ্রকে গিরীন্দ্রনাথ বললেন, দাদা, প্রথমে আমার বিশ্বাস হচ্ছিল না। তাই আত্মাকে পরীক্ষা করার জন্য জিজ্ঞেস করলাম, কোথায় আপনার সঙ্গে আমার বিশেষ ঘনিষ্ঠতা হয়েছিল?
উত্তর এল, ওড়িশায়।
গিরীন্দ্রনাথ এরপর বললেন, এমন দু-একটা ঘটনা আপনি কী বলতে পারবেন যা আমি আর আপনি ছাড়া এই ঘরের কেউ জানেন না!
তিনি বললেন, একবার আমার অসুখের সময় তুমি তোমার দিদিকে ওড়িশা থেকে কটকে পাঠিয়েছিলে। সঙ্গে ছিল একজন ডাক্তার, কিরণ ও তোমার ছেলে। আর একবার মন্মথবাবুর বাড়ির গীতা ক্লাসে আমি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম, তুমি আমায় কাঁধে করে বাড়িতে নিয়ে এসেছিলে।
শরৎচন্দ্র মন দিয়ে গিরীনের কথা শুনছিলেন। একসময় তিনি বললেন, ভাই গিরীন, তুমি তোমার ছেলের ব্যাপারটা তাঁর কাছ থেকে জানলে না কেন?
গিরীন্দ্র বললেন, জিজ্ঞেস করেছিলাম তাঁর কাছে, বলেছিলাম,আমার ছেলে সন্তোষময়কে মনে আছে কী?
তিনি বললেন, তোমার ছোট ছেলে তো, ওর ঘাড়ে এখন ব্রহ্মদৈত্য ভর করে আছে। তবে সে ব্যাপারে বাপু আমার কাছে কিছু জানতে চেওনা।
সবকথা শুনে শরৎচন্দ্র মিঃ ভি ডি ঋষির সঙ্গে আলাপ করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। তিনি গিরীন্দ্রনাথের কাছে জানতে চাইলেন, মিঃ ঋষি কী এখনও কলকাতায় আছেন?
গিরীন্দ্র বললেন, ঋষি এখন বেশ কয়েকদিন কলকাতায় থাকবেন, তারপর তিনি ঋষির কলকাতা ও বম্বের ঠিকানাটা শরৎচন্দ্রকে লিখে দিলেন।
তবে সেবার আর শরৎচন্দ্র সময় করে ঋষির সঙ্গে দেখা করতে যেতে পারেননি। মিঃ ঋষির সঙ্গে তাঁর দেখা হয় ১৯৩৭ সালের ৯ মে।
শরৎচন্দ্র তখন খুবই অসুস্থ। তবুও ঋষি কলকতায় এসেছেন শুনে তিনি দেখা করবেন বলে ঠিক করলেন। সেদিন গিরীন্দ্রনাথের বন্ধু শচীন্দ্রনাথ সেনের বাড়িতে ঋষির বক্তৃতা দেওয়ার কথা ছিল। শরৎচন্দ্র সেই বক্তৃতা সভায় উপস্থিত ছিলেন। বক্তৃতা শেষে ঋষির সঙ্গে তাঁর আত্মা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনাও হয়েছিল। শরৎচন্দ্র ঠিক করেছিলেন, শরীরটা একটু ভালো হলেই তিনি এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা শুরু করবেন। তবে তাঁর সেই সাধ পূর্ণ হয়নি। তাঁর শরীর ক্রমশ আরও খারাপ হতে শুরু করল। এই অসুস্থতার সময় শয্যাশায়ী শরৎচন্দ্র গিরীন্দ্রনাথকে বলেছিলেন, ‘যৌবনের প্রচণ্ড তেজে এই জগতকে যে চোখে দেখেছি, এখন যাবার সময় ঠিক তার বিপরীত ভাব! ভাই, বিছানা না নিলে এ পৃথিবীটা যে কি তা ঠিক ঠিক বোঝা যায় না।’ এর ঠিক কয়েকদিন পরেই ১৯৩৮ সালের ১৬ জানুয়ারি পার্ক নার্সিং হোমে তিনি মারা যান।
প্রিয় শরৎদার মৃত্যুতে ভীষণ ব্যথা পেয়েছিলেন গিরীন্দ্রনাথ। দাদার মৃত্যুর কয়েকদিন পরেই তিনি প্ল্যানচেটে বসলেন। সঙ্গে ছিলেন রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায় ও আরও কয়েকজন। সেদিন সন্ধ্যায় চক্রে বসে তাঁরা গভীরভাবে শরৎচন্দ্রের কথা চিন্তা করতে শুরু করলেন। একসময় তাঁরা বুঝতে পারলেন মিডিয়ামের উপর কোনও আত্মা ভর করেছেন। প্রথমে প্রশ্ন করলেন গিরীন্দ্রনাথ। বললেন, আপনি কে? আপনার নাম কী?
সামনে রাখা সাদা কাগজের ওপর মিডিয়াম লিখলেন, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
— শরৎদা কেমন আছ ওখানে?
—এখানে সুখশান্তি অনির্বচনীয়।
— তুমি জড়দেহ কবে ত্যাগ করেছ?
— ১৬ জানুয়ারি, ১৯৩৮।
— সেদিন কী বার ছিল?
—রবিবার।
এইবার প্রশ্ন করলেন রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায়। তিনি বললেন, আপনি তো নিজেকে নাস্তিক বলে জাহির করতেন। এখন কী মনে হয়?
উত্তরে শরৎচন্দ্র মিডিয়ামের মাধ্যমে বললেন, এখন মতের পরিবর্তন হয়েছে। একটা জন্ম বৃথা কাটিয়েছি। এখন বুঝেছি জীবনের উদ্দেশ্য মুক্তিলাভ করা।
রায়সাহেব জানতে চাইলেন, আপনি প্রখ্যাত লেখক। পরলোক সম্বন্ধে একটু বলুন না!
কাগজে লেখা হল এই কয়েকটি কথা— এখানে চৈতন্যসাগরে ডুবে আছি। আকাশ-বাতাস সবই চৈতন্যময়। জড় বলে কোথাও কিছু নেই।
সেই লেখা পড়ে হঠাৎই হাউ হাউ করে কেঁদে উঠলেন শরৎ-ভ্রাতা গিরীন্দ্রনাথ।
(ক্রমশ) 
30th  June, 2019
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
একনজরে
আইপিএলে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়ম নিয়ে আগেই মুখ খুলেছিলেন রোহিত শর্মা ও রিকি পন্টিং। এবার একই সুর শোনা গেল দিল্লি ক্যাপিটালসের অক্ষর প্যাটেলের ...

কথা ছিল বাড়ি ফিরে পাকা বাড়ি দেওয়ার। সেই স্বপ্ন নিয়ে আর ফেরা হল না। কফিনবন্দি হয়ে ফিরছে পরিযায়ী কিশোর শ্রমিক। কর্মরত অবস্থায় বহুতল ...

রক্তক্ষরণ আটকাতে পারবে কি সিপিএম? আটকানো যাবে কি বামের ভোট রামে যাওয়া? —মূলত এই দু’টি প্রশ্নই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। ব্রিগেড ভরাতে পারলেও ভোটবাক্স ভরাতে পারবেন কি না, তা নিয়েই এখন চিন্তিত সিপিএমের বঙ্গ রাজনীতির কুশীলবরা। ...

মতুয়া ঠাকুরবাড়ির মন্দিরের তালাভাঙা এবং মারধর সংক্রান্ত মামলায় শান্তনু ঠাকুর ও তাঁর পরিবারকে রক্ষাকবচ দিল হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতে নির্দেশ, তাঁদের বিরুদ্ধে আপাতত কোনও কঠোর পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিস। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৮৪- উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতশিল্পী, সেতার ও সুরবাহার বাদক ওস্তাদ আয়েত আলী খাঁর জন্ম
১৮৯৭- বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক নীতীন বসুর জন্ম
১৯২০- ভারতীয় গণিতবিদ শ্রীনিবাস রামানুজনের মৃত্যু
১৯২৪- সাহিত্যিক নারায়ণ সান্যালের জন্ম 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫০ টাকা ৮৪.৯৩ টাকা
পাউন্ড ১০১.৪৭ টাকা ১০৫.৯২ টাকা
ইউরো ৮৭.১৪ টাকা ৯১.১৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৫৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া ৬/১৩ দিবা ৭/৪৭। অনুরাধা নক্ষত্র ৫৮/৪০ রাত্রি ৩/৪০। সূর্যোদয় ৫/১১/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/২৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ১০/১৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৫ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৮ গতে ৮/৫৭ মধ্যে পুনঃ ২/৫৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
১৩ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪। দ্বিতীয়া দিবা ৬/২৮। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ২/২৬। সূর্যোদয় ৫/১২, সূর্যাস্ত ৫/৫৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/১৫ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১১ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৭ গতে ১০/১১ মধ্যে। 
১৬ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: ২৬ রানে আউট রাইলি রুশো, পাঞ্জাব ১৭৯/২ (১৩ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:45:21 PM

আইপিএল: ২৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জনি বেয়ারস্টোর, পাঞ্জাব ১২০/১ (৯.১ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:36:30 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট প্রভসিমরন, পাঞ্জাব ১০৭/১ (৭.৫ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:29:44 PM

আইপিএল: ১৮ বলে হাফসেঞ্চুরি প্রভসিমরনের, পাঞ্জাব ৬৮/০ (৪.৪ ওভার) টার্গেট ২৬২

10:15:20 PM

আইপিএল: পাঞ্জাবকে ২৬২ রানের টার্গেট দিল কেকেআর

09:39:04 PM

আইপিএল: ৫ রানে আউট রিঙ্কু সিং, কেকেআর ২৫৯/৫ (১৯.৩ ওভার) (বিপক্ষ পাঞ্জাব)

09:32:37 PM