Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুন্য ভূমির
পুন্য ধুলোয়
কালকার কালিকা দেবী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 কালকার কালিকা দেবী দর্শনে কোনও দুর্গম পন্থার পথিক হতে হবে না। কলকাতা থেকে কালকায় যাওয়ার একমাত্র ট্রেন দিল্লি কালকা মেল। এছাড়াও আম্বালা ক্যান্ট থেকে কালকাগামী বাসে কালকায় আসা যায়। তবে নয়নাদেবীর যাত্রীদের উচিত ফেরার পথে চণ্ডীগড়ে এসে কালকায় যাওয়া। চণ্ডীগড় থেকে কালকার দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার।
শহরটি হিমাচলপ্রদেশ ও হরিয়ানার সীমান্তে হলেও এটি হরিয়ানার মধ্যেই পড়ে। এখানে থাকার জায়গাও অনেক আছে। তবে সেগুলি খুব একটা উন্নতমানের নয়।
প্রথমবার যখন এই দেবী কালিকাকে দর্শন করতে এসেছিলাম তখন এখানকার একজন সেবায়েত বলেছিলেন, ‘কলকাতার কালীঘাটে যে মাকালী আছেন তিনি কিন্তু ৫১ পীঠের অন্তর্গত নন। আসল পীঠস্থান হল এখানেই। বিষ্ণুচক্রে খণ্ডিত সতী অঙ্গ হিমাচলে ছাড়া কলকাতায় পড়তে যাবে কেন?’
কথায় কথা বাড়ালাম না। হতেও তো পারে। আমার কাছে অবশ্য দুই-ই সমান। তিনিও মা, ইনিও মা।
এর ঠিক তিন বছর পরে আর একবার কালিকা দর্শনে কালকায় গেলে তখনকার যিনি পুরোহিত তিনি আমার প্রশ্ন শুনে বলেছিলেন, ‘না না। কেউ আপনাকে মিসগাইড করেছে। কলকাতার কালীঘাটের মা কালীই হলেন ৫১ পীঠের অন্তর্গত সতীপীঠ। এখানকার যে কালিকা দেবী তা উপপীঠ হিসেবেই খ্যাত। এখানে সতীর কেশগুচ্ছের সামান্য কিছু অংশ পড়েছে মাত্র। সারা ভারতের মানুষ পীঠ দর্শনে কালীঘাটে যায়। আমি নিজেও বেশ কয়েকবার গিয়েছি। আর সতী অঙ্গ তো শুধু হিমালয়ে নয় সারা ভারতের নানা স্থানে ছড়িয়ে আছে। বেলুচিস্তানে করাচির কাছে হিঙ্গুলায় দেবীর ব্রহ্মরন্ধ্র পড়েনি?’
অকাট্য যুক্তি, তাই মনের সংশয় দূর হল।
বৈষ্ণোদেবীর মতো এখানেও দেবীর পিণ্ডিরূপ। তবে কিনা এই উপপীঠে বহিরাগত তীর্থযাত্রীদের গমনাগমন নেই বললেই চলে। শুধু স্থানীয় মানুষরাই আসেন দলে দলে পুজো দিতে। সবাই আম্বালা বা কালকায় এসে টয় ট্রেনে অথবা বাসে সিমলার দিকে রওনা হল। তাই কালিকাজির দর্শনার্থী খুবই কম।
তবুও প্রভাবশালিনী এই দেবীর মন্দির এলাকাটি বেশ জমজমাট। মন্দির খুব একটা সুরম্য না হলেও আরও সুন্দর করে গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়েছে। বাজারের প্রধান রাজপথ ধরে কিছুটা গেলেই ডানদিকে সুবৃহৎ তোরণ। এরপর পূজা সামগ্রীর দোকানের পাশ দিয়ে আরও কিছুটা গেলে দেবীর মন্দির। মূল মন্দিরের পিছনে ভৈরব ও অন্যান্য অনেক দেবদেবীর মূর্তি আছে।
শোনা যায়, প্রাচীনকালে জয়সিংহদেব নামে এক রাজা ছিলেন। তিনিই এখানে কালিকা দেবীর একটি মূর্তি স্থাপন করে দেবীর পিণ্ডিরূপ ও প্রতিমার পূজা অর্চনা করতেন। একবার নবরাত্রের সময় রাজমহলের রমণীরা যখন একজোট হয়ে নেচে নেচে দেবীর স্তবগান করছিলেন দেবী কালিকাও তখন দিব্য রমণীরূপ ধারণ করে তাঁদের দলে যোগ দিয়ে নাচগান করতে লাগলেন।
দৈবক্রমে মহারাজ জয়সিংহদেবও উপস্থিত ছিলেন সেখানে। দেবী ভগবতীর লীলা তিনি বুঝতে পারলেন না। দেবীর মধুর কণ্ঠস্বর ও দিব্যরূপ দেখে মোহিত হয়ে গেলেন। নাচগানের পর্ব শেষ হতেই রাজা কামাতুর হয়ে হাত ধরলেন দেবীর। দেবী বললেন, ‘আমি তোমার ওপর প্রসন্ন হয়েছি রাজা। বলো, কী বর চাও তুমি?’ রাজা চিনতে পারলেন না দেবীকে। তাই প্রেম নিবেদন করে বললেন, ‘আমি তোমাকে বিবাহ করতে চাই সুন্দরী।’
দেবী তখন ক্রুদ্ধা হয়ে শাপ দিলেন রাজাকে, ‘তোমার এতদূর স্পর্ধা যে আমাকে তুমি বিবাহ করতে চাও? যে রাজ্যের অধিকারে তোমার এত প্রতিপত্তি সেই রাজ্য-সহ অচিরেই তুমি ছারখার হয়ে যাবে।’ এই বলে দেবী অদৃশ্য হলেন।
দেবীর অন্তর্ধানের সঙ্গে সঙ্গেই মন্দিরের ভেতর থেকে ঘন ঘন সিংহগর্জন শোনা যেতে লাগল। রাজা জয়সিংহ’র কামনার ঘোর তখন কেটে গেলেও দেবীর অভিশাপ ফলবতী হতে শুরু করেছে। দুলে উঠেছে চারদিক, শুরু হয়ে ধ্বংসলীলা। কালিকা মূর্তিও ক্রমশ প্রবেশ করেছে পাহাড়ের মধ্যে। মন্দিরের পিছনদিকেই হিমগিরির অরণ্যে এক মহাত্মা থাকতেন। প্রমাদ বুঝে তিনি ছুটে এসে অনেক স্তবস্তুতি ও আরাধনা করে শান্ত করলেন দেবীকে। ততক্ষণে দেবীমূর্তির সারা শরীর পাহাড়ের মধ্যে লেপটে গিয়ে শুধু মুখখানি প্রকট হয়ে রয়েছে মাত্র। বর্তমানে যে মন্দির তা দেবীর অর্ধপ্রোথিত রূপকে কেন্দ্র করেই।
এই ঘটনার কিছু পরেই দেবীর শাপপ্রভাবে বহিঃশত্রুর আক্রমণে দুই পুত্রসহ জয়সিংহদেব নিহত হলেন। এছাড়াও শত্রুরা কালকা নগরীকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে বিদায় নিল। এমনভাবে ধ্বংস হল যে রাজধানীর আর কোনও চিহ্নই রইল না। এইভাবে বহুবছর কেটে যাওয়ার পর আধুনিক সভ্যতার সংস্পর্শে এলে কালকা আবার নতুন করে গড়ে উঠল, মাতৃমন্দির জেগে উঠল ভক্ত যাত্রীদের পূজা অর্চনাতে। আরতি বন্দনায় ও শঙ্খ ঘণ্টার ধ্বনিতে মা আবার শান্তরূপা হলেন।
চণ্ডীগড় অথবা সিমলায় এলে দেবী কালিকাকে দর্শন করা প্রত্যেকেরই উচিত। এছাড়াও কালকা থেকে সাড়ে চার কিমি দূরে পিঞ্জোর উদ্যানের আকর্ষণও নেহাত কম নয়। এই উদ্যান যে শুধুই পুরাণপ্রসিদ্ধ তা নয় মহাভারতীয় যুগে এর নাম ছিল পঞ্চপুর। পাণ্ডবদের দ্বাদশবর্ষ বনবাসের সময় তাঁরাও এসেছিলেন এখানে।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল
26th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।  
বিশদ

09th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
দেবী ত্রিপুরমালিনী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-১৪

এবার বলি দেবী ত্রিপুরমালিনীর কথা। পীঠ নির্ণয় তন্ত্রে আছে ‘ভীষণা ভৈরবস্তত্র দেবী ত্রিপুরমালিনী’। পাঞ্জাব প্রদেশে এই সতীপীঠ জলন্ধর পীঠ নামে খ্যাত। কিন্তু এই পীঠ সম্বন্ধে নানারকম বিভ্রান্তিকর তথ্য পাওয়ার কারণে এর সঠিক অবস্থান কিছুতেই নির্ণয় করতে পারিনি।  বিশদ

09th  June, 2019
দাদা, কেমন আছ?
 অমর মিত্র

দাদা, কেমন আছ?
কে বলছ? বীরেন জিজ্ঞেস করে।
দাদা, আমি অনুপ।
কোন অনুপ?
গলার স্বরে বুঝতে পারছ না, বেলঘরিয়ার অনুপ।
ও, মিত্রা সিনেমার অনুপ? বীরেন চিনতে পারে।
 
বিশদ

09th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।
বিশদ

02nd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 দীনবন্ধু মিত্র সেইসময় কর্মসূত্রে যশোরে বসবাস করেন। তাঁর বাড়ির খুব কাছেই এক কুলীন বৃদ্ধের বাড়ি। সদ্য সেই বৃদ্ধের তরুণী স্ত্রী কয়েকদিনের জ্বরে ভুগে গত হয়েছেন। তাঁদের একটি আট ন-বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। স্ত্রী রোগ শয্যায় শুয়ে বৃদ্ধ স্বামীর দুটি হাত ধরে অনুরোধ করে বলেছিলেন, তুমি খুকির মুখ চেয়ে আর বিয়ে করো না।
বিশদ

26th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

নয়নাদেবী, পর্ব-১২

শিবালিক পর্বতমালার উত্তমশৃঙ্গে রমণীয় পরিবেশে নয়নাদেবীর অধিষ্ঠান। নয়নাদেবীতে সতীর দুটি নয়নই পতিত হয়েছিল। কিন্তু কোথায় সেই স্থান? সচরাচর কোনও যাত্রীরও যাতায়াত নেই সেখানে।  
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

১২
অভাব অনটন তাঁর পরিবারের নিত্য সঙ্গী তবু পিতা কালাচাঁদ মিত্র আদর করে পুত্রের নাম রাখলেন গন্ধর্বনারায়ণ।১৮৩০ সালে নদীয়া জেলার চৌবেড়িয়া গ্রামে জন্ম হল বাংলার এই অন্যতম কৃতী সন্তানের।  
বিশদ

19th  May, 2019
ব্যাডমিন্টন
মণিদীপ রায় 

সাড়ে আটটার লোকালটা যদি টাইমে আসে তাহলে নির্ঘাত মিস। কোনদিনই অবশ্য আসে না, এটুকুই যা ভরসা। প্লেটে একখানা আস্ত পরোটা, হাতে মেরেকেটে আর পাঁচটা মিনিট। অপর্ণা চায়ের কাপটা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, ‘এতো দামি গাড়িটা কিনলে বসিয়ে রাখার জন্যে?’ অপর্ণা বেছে বেছে ঠিক এই সময়টাই বের করে তার দাবি দাওয়া পেশ করার জন্য। 
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১১

‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’— সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত এক কাহিনী। এই লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। লেখাটি শুরু করে বেশ কিছুটা এগবার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।  
বিশদ

12th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো।  
বিশদ

12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১০
ফেরার পথে আর হেঁটে নয়, গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরে এলেন দুই বন্ধু। তারপর নিস্তেজ নার্ভকে সতেজ করার জন্য দু কাপ গরম পানীয় নিয়ে তাঁরা মুখোমুখি বসলেন। তখনও তাঁদের ঘোর পুরোপুরি কাটেনি।  
বিশদ

05th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জ্বালামুখী, পর্ব-১০

হিঙ্গুলায়া মহাস্থানং জ্বালা মুখ্যাস্তথৈব চ। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই জ্বালামুখীতে আমি প্রথম গিয়েছিলাম তেইশ বছর বয়সে। তারপর তো বিভিন্ন সময়ে কয়েকবার।
এ যাত্রায় কাংড়া দুর্গ দেখার পর এখানে রাত্রিবাস না করে বাসস্ট্যান্ডে এসে পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে পৌঁছলাম।
বিশদ

05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়


পরবর্তী ডাকেই শিশিরকুমার তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র পয়সকান্তির ছবি বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেন। সেই ছবির সঙ্গে তিনি একটা চিঠিও পাঠালেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে লিখেছিলেন, আপনার কথামতো আমি ছবিটা পাঠালাম। 
বিশদ

28th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

নগরকোট কাংড়া, পর্ব-৯
চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর থেকে এবারের দর্শন নগরকোট কাংড়ায়। পথের দূরত্ব মাত্র পঁচিশ কিমি। এ পথে আমি বেশ কয়েকবার এসেছি। প্রথম এসেছি ১৯৬৪ সালে। আমার রাত্রিবাসের স্থল আরও পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে। 
বিশদ

28th  April, 2019
একনজরে
 পবিত্র ত্রিবেদি, কলকাতা: বর্ষায় জল জমার দুর্ভোগ থেকে এবারও রেহাই মিলছে না বিধাননগর পুরসভা এলাকার বিভিন্ন জায়গার বাসিন্দাদের। সল্টলেকে জল না জমলেও বিধাননগর পুরসভার বাকি অংশে এই সমস্যা এলাকাবাসীর যন্ত্রণার কারণ হয়। ...

বিএনএ, বাঁকুড়া: এনআরএসের ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেল থেকে কর্মবিরতি শুরু করলেন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। এদিন সকাল থেকে হাসপাতালের পরিষেবা স্বাভাবিক থাকলেও ...

গ্রেম স্মিথ : অস্ট্রেলিয়া দলের প্রধান অস্ত্র পেস বোলিং। ওভালে ভারতের বিরুদ্ধে মন্থর, ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে অজিদের এই অস্ত্র কাজ করেনি। অন্য ম্যাচে ভয়ঙ্কর মূর্তিতে আবির্ভূত হলেও মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্সের মতো বোলাররা ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের উপর বিন্দুমাত্র ত্রাসের সঞ্চার করতে ...

সংবাদদাতা, ময়নাগুড়ি: জলপাইগুড়ি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা মৎস্য চাষিদের তেলাপিয়া মাছের চাষ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু কেন বিজ্ঞানীরা এই মাছের চাষ থেকে চাষিদের বিরত থাকতে বলছেন?  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,
১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,
১৯৫৭- পাকিস্তানের ক্রিকেটার জাভেদ মিঁয়াদাদের জন্ম,
২০০৩- মার্কিন অভিনেতা গ্রেগরি পেকের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৯ টাকা ৭০.৩৮ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৫৮ টাকা ৮৯.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.২১ টাকা ৮০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৯১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,২৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৬,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৬,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৩/৫০ সন্ধ্যা ৬/২৭। হস্তা ১৭/১৯ দিবা ১১/৫১। সূ উ ৪/৫৫/২০, অ ৬/১৭/৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/১০ মধ্যে পুনঃ ১/৪৯ গতে ৫/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৯/৫০ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ১/১২ মধ্যে, বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৫/৫৪/৩৯ রাত্রি ৭/১৭/২৫। হস্তানক্ষত্র ২০/৪৩/৩৩ দিবা ১/১২/৫৮, সূ উ ৪/৫৫/৩৩, অ ৬/১৮/৫১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৭/১২ গতে ১/১৭/৩৭ মধ্যে, কালবেলা ৮/১৬/২২ গতে ৯/৫৬/৪৭ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬/২৩ গতে ৩/৩৫/৫৭ মধ্যে। 
৮ শওয়াল 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। বৃষ: ভ্রমণ যোগ আছে। মিথুন: প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকে দিনে 
বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,১৯৫৭- পাকিস্তানের ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বকাপ: ৪১ রানে পাকিস্তানকে হারাল অস্ট্রেলিয়া 

10:35:44 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ২৩০/৭(৪০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮) 

10:03:16 PM

 বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১৬০/৬(৩০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

09:20:41 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১১০/২(২০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

08:34:26 PM