Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

নয়নাদেবী, পর্ব-১২

শিবালিক পর্বতমালার উত্তমশৃঙ্গে রমণীয় পরিবেশে নয়নাদেবীর অধিষ্ঠান। নয়নাদেবীতে সতীর দুটি নয়নই পতিত হয়েছিল। কিন্তু কোথায় সেই স্থান? সচরাচর কোনও যাত্রীরও যাতায়াত নেই সেখানে। অবশেষে অনেক অনুসন্ধানের পর জানা গেল, উত্তর রেলওয়ের হিরালাইনে সিরহিন্দ থেকে নাঙ্গাল টাউনের একটি শাখা লাইন আছে। সেই লাইনের কিরাতপুর সাহিব ও নাঙ্গাল টাউন মোটর মার্গ দ্বারা যুক্ত। তাই নাঙ্গাল টাউনে গেলেই নয়নাদেবীর পথনির্দেশ পাওয়া যাবে।
২০০৪ সালের এপ্রিল মাসে আমি বৃন্দাবন, কুরুক্ষেত্র হয়ে চণ্ডীগড়ে এসেছিলাম। সেখান থেকে ভাকরা-নাঙ্গালগামী বাসে আনন্দপুর সাহিব। আনন্দপুর ও কিরাতপুর সাহিব হল শিখদের মহাতীর্থ। নাঙ্গাল ড্যামও এ পথেই।
আমি এখানে শিখদের গুরুদ্বারেই আশ্রয় নিলাম। বিশাল গুরুদ্বার। স্থাপত্যও অনবদ্য। শতদ্রু নদীর বামতীরে এই শহর। কিংবদন্তি এই যে, এখানে বশিষ্ঠমুনি তপস্যা করে গিয়েছেন। এর পিছনে যে রমণীয় গিরিশ্রেণী সেখানেই নয়নাদেবী।
এখানে যে গুরুদ্বারে আমি আছি সেটি একটি টিলার ওপর। গুরু তেগবাহাদুর এই শহরের পত্তন করেন। গুরু গোবিন্দ সিংহ ঔরঙ্গজেবের সঙ্গে যুদ্ধের সময় এখানে বিশ্রাম নিতেন। ১৬৯৯ খ্রিস্টাব্দের ১৫ এপ্রিল তিনি এখানে খালসা ধর্ম প্রবর্তন করেছিলেন পাঁচজন শিখকে নিয়ে। যে চারটি তখ্‌ত তিনি স্থাপন করেছেন তার একটি এখানে। পাশেই কেশগড়ে গুরুর শিষ্যেরা শপথ নিয়ে বলেছিলেন, শরীরের কোনও অংশের কেশ তাঁরা কাটবেন না।
এতদূর যখন এসেছি তখন নাঙ্গাল ড্যামটা না দেখে যাই কেন? আনন্দপুর সাহিব থেকে নাঙ্গালের দূরত্ব চব্বিশ কিমি। সেখান থেকে বারো কিমি দূরে ৭৪০ ফুট উঁচুতে ভাকরা। এখনও পর্যন্ত বিশ্বের আর কোথাও এত উঁচু ড্যাম নেই। আকাশচুম্বী ইংরেজি ‘ভি’ আকারের এই বাঁধের পাশ দিয়েই নয়নাদেবীর পথ।
আনন্দপুর থেকে নয়নাদেবী পঁয়ত্রিশ কিমির পথ। ঘন ঘন বাসের ব্যবস্থা আছে এখানে। পর দিন খুব সকালেই তাই রওনা হয়ে গেলাম। নয়নাদেবী গিরিশ্রেণীর নয়ন মনোহর রূপ দেখে মন আমার ভরে গেল। জঙ্গলের ভিতর দিয়ে উত্তুঙ্গ গিরিশৃঙ্গে পৌঁছনোর জন্য ঘাটের পর ঘাট পার হয়ে একসময় বহু প্রতীক্ষিত নয়নাদেবীতে পৌঁছলাম। স্থানটি সমুদ্রতল থেকে চার হাজার ফুট উঁচুতে।
এখান থেকে মন্দিরের দূরত্ব অনেকটা। মোচাকৃতি একটি খাড়াই শৃঙ্গ উঠে গেছে আকাশের দিকে মাথা উঁচু করে। মন্দিরে পৌঁছনোর জন্য সম্প্রতি রোপওয়ের ব্যবস্থাও হয়েছে এখানে। আমি অবশ্য পদব্রজেই চললাম। পথের দূরত্ব দু’কিমি।
বাসস্ট্যান্ড থেকে মন্দির প্রাঙ্গণ পর্যন্ত যেমনই যাত্রীর ঢল তেমনই দোকানপত্তরের সারি। যাই হোক, মন্দিরে গিয়ে পৌঁছনোর যে অনুভূতি তা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। নয়নাদেবী তীর্থের আর এক নাম তারালয়। কেন না দশমহাবিদ্যার তারামন্ত্রে মহিষমর্দিনী রূপে পূজা করা হয় নয়নাদেবীকে। এই পর্বত মণিদ্বীপ নামেও খ্যাত। ব্রহ্মাদি দেবতা ও নারদাদি ঋষিরা এই পর্বতকে প্রদক্ষিণ করেন। আজও এই পর্বতের বিভিন্ন নির্ঝরে অমৃতধারা প্রবাহিত হয়। উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিমে মোট সাড়ে বারো যোজন এই তীর্থের সীমা। নয়নাদেবী চণ্ডিকা মূর্তিতে এখানেই মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন।
মহিষাসুরের রাজ্য ছিল নয়নাদেবী শৃঙ্গের দু’যোজন দূরে। যার নাম মহিষপুরী। সেই মহিষপুরী পরবর্তীকালে মাখোবাল নামে পরিচিত হয়। এই স্থানটি বিলাসপুর জেলার অন্তর্গত। শিখদের নবমগুরু তেগবাহাদুর বিলাসপুর নরেশের কাছ থেকে স্থানটি প্রাপ্ত হয়ে এখানে নিজের দুর্গ স্থাপন করেন এবং এর নাম দেন আনন্দগড়। এই আনন্দগড়ই এখন আনন্দপুর সাহিব নামে প্রসিদ্ধ।
মন্দিরে এসে এখানকার লোকজন ও পাণ্ডাদের মধুর ব্যবহারে মন ভরে গেল। পাণ্ডা ছাড়াও এখানে দর্শন হয়। তবুও একজনকে সঙ্গে নিলাম আমি। ভিড়ের সময় যাতে দেবীদর্শনের অসুবিধে না হয় তার জন্য এখানে যাত্রী নিরাপত্তায় রেলিং-এর ব্যবস্থা আছে।
নয়নাদেবীকে দর্শন করে যেন ভাবসমুদ্রে ডুবে গেলাম আমি। সে কী আনন্দ আমার। এখানেও দেবীর পিণ্ডি রূপ। এরপর মন্দির থেকে বেরিয়ে দর্শন করলাম ক্ষেত্রপাল ভৈরবকে। তারপর গণপতি ও হনুমান মন্দির।
এর পরের দ্রষ্টব্য এক সুপ্রাচীন পিপল গাছের নীচে একটি ব্রহ্মপিণ্ডি। সেখানে শ্রাদ্ধশান্তি, মস্তকমুণ্ডন সব কিছুই হয়। এই ব্রহ্মপিণ্ডি বা শিলাটি নাকি অনন্তকালের। এখানে আর এক পবিত্র স্থান আছে যার নাম হবন কুণ্ড। শিখদের দশম গুরু গোবিন্দ সিংহ এখানে সওয়া লাখ মন ঘি দিয়ে যজ্ঞ করে দেবী ভগবতীর কৃপায় একটি খড়্গ প্রাপ্ত হন। সে কারণে শিখদের কাছেও নয়নাদেবীর মান্যতা খুব।
তবে এখানে সবচেয়ে আকর্ষণীয় হল মহিষরূপী মহিষাসুর যে গুহায় আত্মগোপন করেছিলেন এবং দেবী যেখান থেকে তাঁকে টেনে বের করে নিধন করেন। গুহাটি যেমনই সংকীর্ণ তেমনই সুড়ঙ্গাকৃতি। খুব কষ্ট করে নীচে নামতে হয়। গুহা থেকে বেরনোর পর মন্দির থেকে স্বল্প দূরত্বে ব্রহ্মসরোবর নামে একটি সরোবরের জল মাথায় নেন সবাই। মহিষাসুরকে বধ করে দেবী চণ্ডিকা এখানেই একটি শিলার ওপর তার কপাল ফাটিয়ে ব্রহ্মাকে দেন। ব্রহ্মা সেটিকে স্থাপন করেন বলে এর নাম হয় ব্রহ্মকপালী। এরপরে দেবী সেই সরোবরের জলে স্নান করে ক্রোধ উপশম করেন।
নয়নাদেবীর বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে মাহাত্ম্যপূর্ণ এমন অনেক স্থান আছে যা দর্শন করা সময়ের ব্যাপার।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।  
বিশদ

09th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
দেবী ত্রিপুরমালিনী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-১৪

এবার বলি দেবী ত্রিপুরমালিনীর কথা। পীঠ নির্ণয় তন্ত্রে আছে ‘ভীষণা ভৈরবস্তত্র দেবী ত্রিপুরমালিনী’। পাঞ্জাব প্রদেশে এই সতীপীঠ জলন্ধর পীঠ নামে খ্যাত। কিন্তু এই পীঠ সম্বন্ধে নানারকম বিভ্রান্তিকর তথ্য পাওয়ার কারণে এর সঠিক অবস্থান কিছুতেই নির্ণয় করতে পারিনি।  বিশদ

09th  June, 2019
দাদা, কেমন আছ?
 অমর মিত্র

দাদা, কেমন আছ?
কে বলছ? বীরেন জিজ্ঞেস করে।
দাদা, আমি অনুপ।
কোন অনুপ?
গলার স্বরে বুঝতে পারছ না, বেলঘরিয়ার অনুপ।
ও, মিত্রা সিনেমার অনুপ? বীরেন চিনতে পারে।
 
বিশদ

09th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।
বিশদ

02nd  June, 2019
পুন্য ভূমির
পুন্য ধুলোয়
কালকার কালিকা দেবী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

কালকার কালিকা দেবী দর্শনে কোনও দুর্গম পন্থার পথিক হতে হবে না। কলকাতা থেকে কালকায় যাওয়ার একমাত্র ট্রেন দিল্লি কালকা মেল। এছাড়াও আম্বালা ক্যান্ট থেকে কালকাগামী বাসে কালকায় আসা যায়। তবে নয়নাদেবীর যাত্রীদের উচিত ফেরার পথে চণ্ডীগড়ে এসে কালকায় যাওয়া। চণ্ডীগড় থেকে কালকার দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার।
বিশদ

26th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 দীনবন্ধু মিত্র সেইসময় কর্মসূত্রে যশোরে বসবাস করেন। তাঁর বাড়ির খুব কাছেই এক কুলীন বৃদ্ধের বাড়ি। সদ্য সেই বৃদ্ধের তরুণী স্ত্রী কয়েকদিনের জ্বরে ভুগে গত হয়েছেন। তাঁদের একটি আট ন-বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। স্ত্রী রোগ শয্যায় শুয়ে বৃদ্ধ স্বামীর দুটি হাত ধরে অনুরোধ করে বলেছিলেন, তুমি খুকির মুখ চেয়ে আর বিয়ে করো না।
বিশদ

26th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

১২
অভাব অনটন তাঁর পরিবারের নিত্য সঙ্গী তবু পিতা কালাচাঁদ মিত্র আদর করে পুত্রের নাম রাখলেন গন্ধর্বনারায়ণ।১৮৩০ সালে নদীয়া জেলার চৌবেড়িয়া গ্রামে জন্ম হল বাংলার এই অন্যতম কৃতী সন্তানের।  
বিশদ

19th  May, 2019
ব্যাডমিন্টন
মণিদীপ রায় 

সাড়ে আটটার লোকালটা যদি টাইমে আসে তাহলে নির্ঘাত মিস। কোনদিনই অবশ্য আসে না, এটুকুই যা ভরসা। প্লেটে একখানা আস্ত পরোটা, হাতে মেরেকেটে আর পাঁচটা মিনিট। অপর্ণা চায়ের কাপটা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, ‘এতো দামি গাড়িটা কিনলে বসিয়ে রাখার জন্যে?’ অপর্ণা বেছে বেছে ঠিক এই সময়টাই বের করে তার দাবি দাওয়া পেশ করার জন্য। 
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১১

‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’— সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত এক কাহিনী। এই লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। লেখাটি শুরু করে বেশ কিছুটা এগবার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।  
বিশদ

12th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো।  
বিশদ

12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১০
ফেরার পথে আর হেঁটে নয়, গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরে এলেন দুই বন্ধু। তারপর নিস্তেজ নার্ভকে সতেজ করার জন্য দু কাপ গরম পানীয় নিয়ে তাঁরা মুখোমুখি বসলেন। তখনও তাঁদের ঘোর পুরোপুরি কাটেনি।  
বিশদ

05th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জ্বালামুখী, পর্ব-১০

হিঙ্গুলায়া মহাস্থানং জ্বালা মুখ্যাস্তথৈব চ। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই জ্বালামুখীতে আমি প্রথম গিয়েছিলাম তেইশ বছর বয়সে। তারপর তো বিভিন্ন সময়ে কয়েকবার।
এ যাত্রায় কাংড়া দুর্গ দেখার পর এখানে রাত্রিবাস না করে বাসস্ট্যান্ডে এসে পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে পৌঁছলাম।
বিশদ

05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়


পরবর্তী ডাকেই শিশিরকুমার তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র পয়সকান্তির ছবি বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেন। সেই ছবির সঙ্গে তিনি একটা চিঠিও পাঠালেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে লিখেছিলেন, আপনার কথামতো আমি ছবিটা পাঠালাম। 
বিশদ

28th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

নগরকোট কাংড়া, পর্ব-৯
চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর থেকে এবারের দর্শন নগরকোট কাংড়ায়। পথের দূরত্ব মাত্র পঁচিশ কিমি। এ পথে আমি বেশ কয়েকবার এসেছি। প্রথম এসেছি ১৯৬৪ সালে। আমার রাত্রিবাসের স্থল আরও পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে। 
বিশদ

28th  April, 2019
একনজরে
বিএনএ, বাঁকুড়া: এনআরএসের ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেল থেকে কর্মবিরতি শুরু করলেন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। এদিন সকাল থেকে হাসপাতালের পরিষেবা স্বাভাবিক থাকলেও ...

 পবিত্র ত্রিবেদি, কলকাতা: বর্ষায় জল জমার দুর্ভোগ থেকে এবারও রেহাই মিলছে না বিধাননগর পুরসভা এলাকার বিভিন্ন জায়গার বাসিন্দাদের। সল্টলেকে জল না জমলেও বিধাননগর পুরসভার বাকি অংশে এই সমস্যা এলাকাবাসীর যন্ত্রণার কারণ হয়। ...

গ্রেম স্মিথ : অস্ট্রেলিয়া দলের প্রধান অস্ত্র পেস বোলিং। ওভালে ভারতের বিরুদ্ধে মন্থর, ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে অজিদের এই অস্ত্র কাজ করেনি। অন্য ম্যাচে ভয়ঙ্কর মূর্তিতে আবির্ভূত হলেও মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্সের মতো বোলাররা ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের উপর বিন্দুমাত্র ত্রাসের সঞ্চার করতে ...

  নয়াদিল্লি, ১১ জুন (পিটিআই): নিজের কেন্দ্রে ‘জল সঙ্কট’ নিয়ে সরব বিজেপি এমপি মীনাক্ষী লেখি। মঙ্গলবার দিল্লির জল বোর্ডের বাইরে রীতিমতো ধর্নায় বসেন তিনি। যদিও দিল্লি সরকারের আওতায় থাকা জল বোর্ডের দাবি, ক্ষমতা অনুযায়ী জল সরবরাহ করা হচ্ছে। বিজেপি মানুষকে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,
১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,
১৯৫৭- পাকিস্তানের ক্রিকেটার জাভেদ মিঁয়াদাদের জন্ম,
২০০৩- মার্কিন অভিনেতা গ্রেগরি পেকের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৯ টাকা ৭০.৩৮ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৫৮ টাকা ৮৯.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.২১ টাকা ৮০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৯১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,২৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৬,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৬,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৩/৫০ সন্ধ্যা ৬/২৭। হস্তা ১৭/১৯ দিবা ১১/৫১। সূ উ ৪/৫৫/২০, অ ৬/১৭/৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/১০ মধ্যে পুনঃ ১/৪৯ গতে ৫/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৯/৫০ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ১/১২ মধ্যে, বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৫/৫৪/৩৯ রাত্রি ৭/১৭/২৫। হস্তানক্ষত্র ২০/৪৩/৩৩ দিবা ১/১২/৫৮, সূ উ ৪/৫৫/৩৩, অ ৬/১৮/৫১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৭/১২ গতে ১/১৭/৩৭ মধ্যে, কালবেলা ৮/১৬/২২ গতে ৯/৫৬/৪৭ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬/২৩ গতে ৩/৩৫/৫৭ মধ্যে। 
৮ শওয়াল 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। বৃষ: ভ্রমণ যোগ আছে। মিথুন: প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকে দিনে 
বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,১৯৫৭- পাকিস্তানের ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বকাপ: ৪১ রানে পাকিস্তানকে হারাল অস্ট্রেলিয়া 

10:35:44 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ২৩০/৭(৪০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮) 

10:03:16 PM

 বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১৬০/৬(৩০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

09:20:41 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১১০/২(২০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

08:34:26 PM