Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১১

‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’— সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত এক কাহিনী। এই লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। লেখাটি শুরু করে বেশ কিছুটা এগবার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। অবশেষে ১৮৯৪ সালের ৮ এপ্রিল তিনি মারা যান। সাহিত্যসম্রাট সত্যিই ভূতে বিশ্বাস করতেন কিনা তা নিয়ে নানা জনে নানা কথা বিভিন্ন সময়ে বলেছেন। কেউ কেউ বলেওছেন যে তিনি নাতি-নাতনিদের আবদার রক্ষার জন্য বানিয়ে বানিয়ে প্রতিদিনই ভূত-প্রেত-রাক্ষস-খোক্কোসদের গল্প শোনাতেন। তাঁদের কথা পুরোটাই মেনে নেওয়া সম্ভবপর নয়। কারণ তাঁরও ‘সৌভাগ্য’ হয়েছিল প্রেতদর্শনের। সে প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে তাঁর অসমাপ্ত গল্প ‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’-র প্রথম পরিচ্ছদের উপর একটু চোখ রাখার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয়। ওই কাহিনীর দুই প্রধান চরিত্র বরদা এবং সারদা। বরদা দাদা, সারদা ভাই। দুই ভাই সন্ধ্যার পর একসঙ্গে খেতে বসেছেন। হঠাৎ বরদা ছোট ভাই সারদার কাছে জানতে চাইলেন, ‘সারি, সত্য করে বলো দেখি, তোমার বিশ্বাস কি? ভূত আছে?
সন্ধ্যার পর টেবিলে দুই ভাই খাইতেছিল— একটু রোস্ট মটন প্লেটে করিয়া, ছুরি কাঁটা দিয়া তৎসহিত খেলা করিতে করিতে জ্যেষ্ঠ বরদা এই কথা কনিষ্ঠকে জিজ্ঞাসা করিল।
সারদা প্রথমে উত্তর না করিয়া এক টুকরো রোষ্টে উত্তম করিয়া মাস্টার্ড মাখাইয়া, বদনমধ্যে প্রেরণপূর্ব্বক, আধখানা আলুকে তৎসহবাসে প্রেরণ করিয়া, একটি রুটি ভাঙ্গিয়া বাম হস্তে রক্ষাপূব্বর্ক, অগ্রজের মুখ পানে চাহিতে চাহিতে চর্ব্বণ কার্য্য সমাপন করিল। পরে, এতটুকু সেরি দিয়া, গলাটা ভিজাইয়া লইয়া বলিল, ‘ভূত? না?’.......
তখন বরদা বলিল,‘Seriously’ সারি, ভূত আছে বিশ্বাস কর না?
সারি— না।
বরদা— কেন বিশ্বাস করো না?
সারদা— সেই প্রাচীন ঋষির কথা— প্রমাণাভাবাৎ। কপিল প্রমাণ-অভাবে ঈশ্বর মানিলেন না— আর আমি প্রমাণ অভাবে ভূত মানিব?....
বরদাকৃষ্ণ চটিয়া উঠিল— বলিল, কোথাকার বাঁদর। ভূত নাই!— ঈশ্বর নাই! তবে তুমিও নেই, আমিও নেই?......
সারদা জ্যেষ্ঠকে বলিল, তুমি নাই, আর আমি নাই— ইহা প্রায় philosophically true। কেন না, আমরা ‘mere permanent possibilities of sensation. আর এই যে আহার করিলাম, ইহাও না করার মধ্যে জানিবে, কেবল সেই possible sensation গুলার মধ্যে কতকগুলা sensation হইল মাত্র।
বরদা— সেই কথাই জিজ্ঞাসা করিতেছি, ভূত দেখা, ভূতের শব্দ শুনা, এ সব possible sensation নহে?
সারদা— ভূত থাকিলে possible.
বরদা— ভূত নাই?
সারদা— তা ঠিক বলিতেছি না, তবে প্রমাণ নাই বলিয়া ভূতে বিশ্বাস নাই, ইহাই বলিয়াছি।
বরদা— প্রত্যক্ষ কি প্রমাণ নহে?
সারদা— আমি কখনও ভূত প্রত্যক্ষ করি নাই।
বরদা— টেমস নদী প্রত্যক্ষ করিয়াছ?
সারদা— না।
বরদা— টেমস নদী আছে মানো?
সারদা— যাহাদের কথায় বিশ্বাস করা যায়, এমন লোক প্রত্যক্ষ করিয়াছে।
বরদা— ভূতও এমন লোক প্রত্যক্ষ করিয়াছে।
সারদা— বিশ্বাসযোগ্য এমন কে? একজনের নাম করো দেখি?
বরদা— মনে কর আমি। এই কথা বলিতে বরদার মুখ কালো হইয়া গেল, শরীর রোমাঞ্চিত হইল।
সারদা— তুমি?
বরদা— তা হইলে বিশ্বাস করো।
সারদা— তুমি একটু imaginative, একটু sentimental— রজ্জুকে সর্পভ্রম হইতে পারে।
বরদা— তুমি দেখিবে?
সারদা— দেখিব না কেন?
বরদা— আচ্ছা তবে আহার সমাপ্ত করা যাউক।’
এই অসমাপ্ত কাহিনীর বরদা অবশ্যই বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। শেষজীবনে উপনীত হয়ে তিনি মধ্য বয়েসে কর্মোপলক্ষে কাঁথির কাছে একটি এলাকায় গিয়ে যাঁকে দর্শন করেছিলেন সেই গল্পই কী সারদার কাছে বলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু মৃত্যু তাঁকে সেই কাহিনী শেষ করার সুযোগ দেয়নি। জীবনের বুক থেকে তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে চলে গিয়েছিল।
সেই রাতে জমিদারবাড়ির অতিথিশালায় সাহিত্যসম্রাট কাকে দর্শন করেছিলেন, কী ঘটেছিল সেই রাতে!
১৮৬০ সালের কথা, তখনও বঙ্কিমচন্দ্র ‘কপালকুণ্ডলা’ উপন্যাস লেখার কাজে হাত দেননি। এই উপন্যাসটি প্রথম পুস্তকাকারে আমাদের হাতে আসে ১৮৬৬ সালে।
১৮৬০ সালের সেই সকালে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর দুই সহকারীকে নিয়ে কোনও এক সরকারি কাজে নিকটবর্তী শহরের উদ্দেশে রওনা হলেন। বঙ্কিমবাবু জানতেন, তাঁদের কাজ সারতে সারতে অনেক দেরি হয়ে যাবে। রাতে কোনওমতেই ফেরা সম্ভব হবে না। তাই তাঁরা সেই শহরে পৌঁছেই স্থানীয় জমিদারমশাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন। সেই জমিদার অতি সানন্দে তাঁর অতিথিশালায় সপার্ষদ বঙ্কিমচন্দ্রের থাকার বন্দোবস্ত করলেন।
কাজ সেরে বঙ্কিমচন্দ্র যখন সেই অতিথিশালায় ফিরলেন তখন বেশ রাত হয়ে গেছে। তিনি ঘরে ফিরে একটু বিশ্রাম নিয়ে নিজের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। তাঁর সঙ্গে যাঁরা এসেছিলেন তাঁরা পাশের একটি ঘরে তখন বিশ্রাম করছেন।
অনেকটা সময় কেটে গিয়েছে। রাত আরও গভীর হচ্ছে। কাজে মগ্ন বঙ্কিমচন্দ্র হঠাৎই চমকে উঠলেন। দেখলেন তাঁর ঘরে শুভ্র বসনে আবৃতা এক রমণী ধীর পদক্ষেপে প্রবেশ করছেন।
বঙ্কিমচন্দ্র তাঁকে দেখে প্রথমে ভেবেছিলেন, জমিদারবাড়ির কোনও দাসী তাঁকে খাওয়ার জন্য ডাকতে এসেছেন।
বঙ্কিমচন্দ্র সেই মহিলার দিকে তাকিয়ে জানতে চাইলেন, খাওয়ার সময় হয়ে গিয়েছে বোধহয়?
মহিলা সেই কথার কোনও উত্তর দিলেন না। বরঞ্চ বঙ্কিমচন্দ্রের দিকে গভীর দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলেন।
বঙ্কিমচন্দ্রের কাছে ব্যাপারটা খুব অস্বাভাবিক মনে হয়েছিল। তিনি চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে তীব্র কণ্ঠে জিজ্ঞাসা করলেন— আপনি কে? আমার কাছে কী চান?
এবারও কোনও উত্তর নেই। মহিলার এহেন আচরণে বঙ্কিমচন্দ্র খুব রেগে গেলেন। তিনি মহিলার দিকে কিছুটা এগতেই সেই মূর্তি ধীরে ধীরে পিছু হটতে শুরু করল। বঙ্কিমচন্দ্র আরও খানিকটা এগিয়ে ঘরের বাইরে বেরতেই সেই মহিলা নেমে পড়লেন প্রশস্ত উঠোনে। তারপর সাহিত্যসম্রাটের চোখের সামনে তিনি মিলিয়ে গেলেন শূন্যে।
এই দৃশ্য দেখে মোটেই ভয় পাননি বঙ্কিমচন্দ্র। নির্ভীক চিত্ত বঙ্কিম, বিজ্ঞানমনস্ক বঙ্কিম কেবলমাত্র স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিলেন। তারপর তিনি ঘরে ফিরে তাঁর সহকর্মীদের ডেকে বললেন, তল্পিতল্পা বাঁধো। আমরা আর একমুহূর্ত এই বাড়িতে থাকব না। বিস্মিত সহকর্মীরা জিনিসপত্র নিয়ে নেমে এলেন রাস্তায়। রাতের নির্জনতাকে কম্পিত করে তাঁদের ঘোড়ার গাড়ি ছুটে চলল ফিরতি পথে।
(ক্রমশ) 
12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।  
বিশদ

09th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
দেবী ত্রিপুরমালিনী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-১৪

এবার বলি দেবী ত্রিপুরমালিনীর কথা। পীঠ নির্ণয় তন্ত্রে আছে ‘ভীষণা ভৈরবস্তত্র দেবী ত্রিপুরমালিনী’। পাঞ্জাব প্রদেশে এই সতীপীঠ জলন্ধর পীঠ নামে খ্যাত। কিন্তু এই পীঠ সম্বন্ধে নানারকম বিভ্রান্তিকর তথ্য পাওয়ার কারণে এর সঠিক অবস্থান কিছুতেই নির্ণয় করতে পারিনি।  বিশদ

09th  June, 2019
দাদা, কেমন আছ?
 অমর মিত্র

দাদা, কেমন আছ?
কে বলছ? বীরেন জিজ্ঞেস করে।
দাদা, আমি অনুপ।
কোন অনুপ?
গলার স্বরে বুঝতে পারছ না, বেলঘরিয়ার অনুপ।
ও, মিত্রা সিনেমার অনুপ? বীরেন চিনতে পারে।
 
বিশদ

09th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।
বিশদ

02nd  June, 2019
পুন্য ভূমির
পুন্য ধুলোয়
কালকার কালিকা দেবী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

কালকার কালিকা দেবী দর্শনে কোনও দুর্গম পন্থার পথিক হতে হবে না। কলকাতা থেকে কালকায় যাওয়ার একমাত্র ট্রেন দিল্লি কালকা মেল। এছাড়াও আম্বালা ক্যান্ট থেকে কালকাগামী বাসে কালকায় আসা যায়। তবে নয়নাদেবীর যাত্রীদের উচিত ফেরার পথে চণ্ডীগড়ে এসে কালকায় যাওয়া। চণ্ডীগড় থেকে কালকার দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার।
বিশদ

26th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 দীনবন্ধু মিত্র সেইসময় কর্মসূত্রে যশোরে বসবাস করেন। তাঁর বাড়ির খুব কাছেই এক কুলীন বৃদ্ধের বাড়ি। সদ্য সেই বৃদ্ধের তরুণী স্ত্রী কয়েকদিনের জ্বরে ভুগে গত হয়েছেন। তাঁদের একটি আট ন-বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। স্ত্রী রোগ শয্যায় শুয়ে বৃদ্ধ স্বামীর দুটি হাত ধরে অনুরোধ করে বলেছিলেন, তুমি খুকির মুখ চেয়ে আর বিয়ে করো না।
বিশদ

26th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

নয়নাদেবী, পর্ব-১২

শিবালিক পর্বতমালার উত্তমশৃঙ্গে রমণীয় পরিবেশে নয়নাদেবীর অধিষ্ঠান। নয়নাদেবীতে সতীর দুটি নয়নই পতিত হয়েছিল। কিন্তু কোথায় সেই স্থান? সচরাচর কোনও যাত্রীরও যাতায়াত নেই সেখানে।  
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

১২
অভাব অনটন তাঁর পরিবারের নিত্য সঙ্গী তবু পিতা কালাচাঁদ মিত্র আদর করে পুত্রের নাম রাখলেন গন্ধর্বনারায়ণ।১৮৩০ সালে নদীয়া জেলার চৌবেড়িয়া গ্রামে জন্ম হল বাংলার এই অন্যতম কৃতী সন্তানের।  
বিশদ

19th  May, 2019
ব্যাডমিন্টন
মণিদীপ রায় 

সাড়ে আটটার লোকালটা যদি টাইমে আসে তাহলে নির্ঘাত মিস। কোনদিনই অবশ্য আসে না, এটুকুই যা ভরসা। প্লেটে একখানা আস্ত পরোটা, হাতে মেরেকেটে আর পাঁচটা মিনিট। অপর্ণা চায়ের কাপটা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, ‘এতো দামি গাড়িটা কিনলে বসিয়ে রাখার জন্যে?’ অপর্ণা বেছে বেছে ঠিক এই সময়টাই বের করে তার দাবি দাওয়া পেশ করার জন্য। 
বিশদ

19th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো।  
বিশদ

12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১০
ফেরার পথে আর হেঁটে নয়, গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরে এলেন দুই বন্ধু। তারপর নিস্তেজ নার্ভকে সতেজ করার জন্য দু কাপ গরম পানীয় নিয়ে তাঁরা মুখোমুখি বসলেন। তখনও তাঁদের ঘোর পুরোপুরি কাটেনি।  
বিশদ

05th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জ্বালামুখী, পর্ব-১০

হিঙ্গুলায়া মহাস্থানং জ্বালা মুখ্যাস্তথৈব চ। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই জ্বালামুখীতে আমি প্রথম গিয়েছিলাম তেইশ বছর বয়সে। তারপর তো বিভিন্ন সময়ে কয়েকবার।
এ যাত্রায় কাংড়া দুর্গ দেখার পর এখানে রাত্রিবাস না করে বাসস্ট্যান্ডে এসে পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে পৌঁছলাম।
বিশদ

05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়


পরবর্তী ডাকেই শিশিরকুমার তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র পয়সকান্তির ছবি বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেন। সেই ছবির সঙ্গে তিনি একটা চিঠিও পাঠালেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে লিখেছিলেন, আপনার কথামতো আমি ছবিটা পাঠালাম। 
বিশদ

28th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

নগরকোট কাংড়া, পর্ব-৯
চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর থেকে এবারের দর্শন নগরকোট কাংড়ায়। পথের দূরত্ব মাত্র পঁচিশ কিমি। এ পথে আমি বেশ কয়েকবার এসেছি। প্রথম এসেছি ১৯৬৪ সালে। আমার রাত্রিবাসের স্থল আরও পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে। 
বিশদ

28th  April, 2019
একনজরে
বিএনএ, বাঁকুড়া: এনআরএসের ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেল থেকে কর্মবিরতি শুরু করলেন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। এদিন সকাল থেকে হাসপাতালের পরিষেবা স্বাভাবিক থাকলেও ...

 লাহোর, ১১ জুন (পিটিআই): ভারতের আবেদনে সাড়া দিল পাকিস্তান। কিরঘিজস্তানে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) শীর্ষ বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানের আকাশপথ ব্যবহার করতে পারবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিমান। ‘নৈতিক দিকটি’ মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানাল ইমরান খানের ...

 দিব্যেন্দু বিশ্বাস, নয়াদিল্লি, ১১ জুন: রাজ্যের ভোট পরবর্তী হিংসা এবং আইনশৃঙ্খলার ক্রমাবনতির অভিযোগ তুলে এই বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে দেবে বিজেপির সংসদীয় প্রতিনিধি দল। ...

গ্রেম স্মিথ : অস্ট্রেলিয়া দলের প্রধান অস্ত্র পেস বোলিং। ওভালে ভারতের বিরুদ্ধে মন্থর, ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে অজিদের এই অস্ত্র কাজ করেনি। অন্য ম্যাচে ভয়ঙ্কর মূর্তিতে আবির্ভূত হলেও মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্সের মতো বোলাররা ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের উপর বিন্দুমাত্র ত্রাসের সঞ্চার করতে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,
১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,
১৯৫৭- পাকিস্তানের ক্রিকেটার জাভেদ মিঁয়াদাদের জন্ম,
২০০৩- মার্কিন অভিনেতা গ্রেগরি পেকের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৯ টাকা ৭০.৩৮ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৫৮ টাকা ৮৯.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.২১ টাকা ৮০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৯১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,২৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৬,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৬,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৩/৫০ সন্ধ্যা ৬/২৭। হস্তা ১৭/১৯ দিবা ১১/৫১। সূ উ ৪/৫৫/২০, অ ৬/১৭/৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/১০ মধ্যে পুনঃ ১/৪৯ গতে ৫/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৯/৫০ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ১/১২ মধ্যে, বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৫/৫৪/৩৯ রাত্রি ৭/১৭/২৫। হস্তানক্ষত্র ২০/৪৩/৩৩ দিবা ১/১২/৫৮, সূ উ ৪/৫৫/৩৩, অ ৬/১৮/৫১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৭/১২ গতে ১/১৭/৩৭ মধ্যে, কালবেলা ৮/১৬/২২ গতে ৯/৫৬/৪৭ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬/২৩ গতে ৩/৩৫/৫৭ মধ্যে। 
৮ শওয়াল 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। বৃষ: ভ্রমণ যোগ আছে। মিথুন: প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকে দিনে 
বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,১৯৫৭- পাকিস্তানের ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বকাপ: ৪১ রানে পাকিস্তানকে হারাল অস্ট্রেলিয়া 

10:35:44 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ২৩০/৭(৪০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮) 

10:03:16 PM

 বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১৬০/৬(৩০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

09:20:41 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১১০/২(২০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

08:34:26 PM