Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

ঠাকুর

ঠাকুর বলছেন, ‘মনে চারিটি সাধ উঠেছে।’ প্রথম বললেন, ‘বেগুন দিয়ে মাছের ঝোল খাব।’ এটি গৃহধর্ম অনুসারে বলছেন। দ্বিতীয় সাধ—‘শিবনাথের সঙ্গে দেখা ক’রবো।’ অর্থাৎ শিবনাথ ভক্ত, তাঁর সঙ্গে দেখা করবেন। আর দুটি সাধ, হরিনামের মালা এনে ভক্তেরা জপ্‌বে, দেখবো। আর আটআনার কারণ অষ্টমীর দিন তন্ত্রের সাধকেরা পান্‌ ক’রবে, তাই দেখ্‌বো আর প্রণাম ক’রবো।’ আমাদের মনে হতে পারে ঠাকুরের এরকম আচরণের উদ্দেশ্য কি? ঠাকুর পরে বলছেন কারণ দেখে তিনি মহাকারণের কথা মনে ভাববেন। মহাকারণের সঙ্গে ভক্তদের সম্পর্ক বা যোগ এরই প্রতীক রূপে তাদের কারণ পান। সেটা দেখবেন, দেখে ঠাকুর ভগবানের নেশায় বিভোর হবেন।
এবার নরেনের দিকে চোখ পড়তেই তিনি সব ভুলে গেলেন। দাঁড়িয়ে উঠলেন, নরেনের হাঁটুতে একটি পা দিয়ে অনেকক্ষণ বাহ্যশূন্য অবস্থায় রইলেন। ‘অনেকক্ষণ পরে সমাধি ভঙ্গ হইল। এখনও আনন্দের নেশা ছুটিয়া যায় নাই।’ আনন্দের নেশা মানে সমাধি অবস্থায় ঠাকুরের একটা নেশার ঘোরের মতো অবস্থা হোত। মাতালদের মতো দেহের উপরেও কোন কর্তৃত্ব বোধ থাকত না। তবে এ মাতাল সাধারণ মাতাল নয়, ঈশ্বরীয় ভাবে মাতাল—সাধারণ লোকে যাঁকে বোঝে না।
ঠাকুর বলছেন, ‘সচ্চিদানন্দ! সচ্চিদানন্দ! সচ্চিদানন্দ! ব’লবো? না, আজ কারণানন্দদায়িণী! কারণানন্দময়ী।’ কারণ কথাটির মানে বলেছেন, জগৎরূপ কার্য তার কারণে লয় হয়। জগতের স্রষ্টা হচ্ছেন এই জগতের কারণ, আবার কারণ মহাকারণে লয় হয়। মহাকারণ বলতে সেখানে আর কোন ব্যক্তিত্ব নেই। জগৎস্রষ্টারূপ ঈশ্বরের ভিতরে ব্যক্তিত্ব আছে কিন্তু মহাকারণের ভিতরে কোন ব্যক্তিত্ব নেই তাই তাঁকে অব্যক্ত বলা হয়েছে। এখানে বলছেন, ‘স্থূল, সূক্ষ্ম, কারণ, মহাকারণ! মহাকারণে গেলে চুপ। সেখানে কথা চলে না।’ আগে বলেছেন, ‘সা রে গা মা পা ধা নী। নী-তে থাকা ভাল নয়—অনেকক্ষণ থাকা যায় না। এক গ্রাম নীচে থাক্‌বো।’ কেন? না, তাহলে ভক্তদের সঙ্গে ভাবের আদান প্রদান সম্ভব হবে। তার উপরে গেলে একেবারে সমাধিস্থ। যেখানে গেলে আর বক্তা নেই, শ্রোতা নেই।
তারপর ব্যাখ্যা করছেন, ‘ঈশ্বরকোটি মহাকারণে গিয়ে ফিরে আসতে পারে। অবতারাদি ঈশ্বরকোটি। তারা উপরে উঠে, আবার নীচেও আসতে পারে। ছাদের উপরে উঠে, আবার সিঁড়ি দিয়ে নেমে নীচে আনাগোনা করতে পারে। অনুলোম, বিলোম।’ অনুলোম মানে স্থূল থেকে সূক্ষ্মে যাওয়া আর বিলোম মানে সূক্ষ্ম থেকে নেমে স্থূলে আসা। উপমা দিয়ে বলছেন, ‘রাজার ছেলে, আপনার বাড়ী সাত-তোলায় যাওয়া আসা কর্তে পারে।’ সাততলা মানে মনের সাতটি কেন্দ্র আছে যার উপর দিয়ে ধাপে ধাপে মন উপরে ওঠে। সাততলায় ওঠা মানে মহাকারণে লয় হওয়া। ঠাকুর বলছেন, অবতার পুরুষেরাই এই সাততলা অবধি উঠে ফিরে আসতে পারেন, সাধারণ মানুষ পারে না। অবতার পুরুষেরা জীবের মঙ্গলের জন্য সমাধির উচ্চতম স্তরে উঠেও আবার নেমে আসেন। লোককল্যাণকামনার সূত্র ধরেই তাঁরা স্থূল জগতে নেমে আসেন। কিন্তু সাধারণ লোক যখন ইন্দ্রিয়ের সঙ্গে তীব্র সংগ্রাম করে একটু একটু এগিয়ে গিয়ে সূক্ষ্ম তত্ত্বে কোনো রকমে পৌঁছায় আর তাদের নীচে নামার কোনো সূত্র থাকে না। নীচের সব আকর্ষণ মুক্ত হয়ে তারা সেই মহাকারণে লয় হয়ে যায়, তাদের ব্যক্তিত্ব আর থাকে না। এখন কথা হল যে, এরকম ব্যক্তিত্বহীন হওয়াই তো ভাল। কিন্তু ঠাকুর বলছেন, সাধারণ লোক একবার খেলায় জিততে পারলে আর ঘুঁটি কাঁচাতে পারে না, পাকা খেলোয়াড় আবার ঘুঁটি কাঁচিয়ে খেলতে পারে। অবতার পুরুষেরা ইচ্ছামত মায়ার পারে যেতে পারেন, মায়ার ভিতর দিয়ে ফিরতেও পারেন। কোথাও আটকে যাবার ভয় নেই। এখন এই ওঠানামার ব্যাপারটা আমরা কল্পনা করি মাত্র, বোঝার সামর্থ্য নেই। যিনি সর্ববাসনাশূন্য হতে পেরেছেন একমাত্র তিনিই এটি বুঝতে পারেন। শ্রীরামকৃষ্ণ সর্ব বাসনা নির্মুক্ত, তাঁর পক্ষে সাততলায় থাকাও যা নীচের তলায় থাকাও তা। 
স্বামী ভূতেশানন্দের ‘শ্রীরামকৃষ্ণকথামৃত-প্রসঙ্গ’ (৪র্থ খণ্ড) থেকে
শক্তি ও শান্তি

মানুষ চায় শক্তি ও শান্তি। রিপুদমন ও ইন্দ্রিয়সংযম দ্বারা এই শক্তি ও শান্তি লাভ হয়, রিপুদমন ও ইন্দ্রিয়সংযম দ্বারাই এই দেহ সবল, সুস্থ ও বলিষ্ঠ হইয়া থাকে। স্নেহ-মায়া-মমতা-ভালবাসা ও বাসনাই মানুষের সবল, সুস্থ, শান্ত দেহ-মনকে দুর্ব্বল, অসুস্থ ও অশান্ত করিয়া তোলে। বিশদ

01st  May, 2021
ধর্ম্ম

শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণদেব আপনি সাধক হইয়া সর্ব্বপ্রকার ধর্ম্মের মূলে এক সত্য এবং প্রণালী বা সম্প্রদায়বিশেষের ভাব সম্পূর্ণ পৃথক্‌ বলিয়া প্রচার করিয়া গিয়াছেন। ভাব কাহারও এক হইতে পারে না এবং যিনি তাহা মনে করেন, তাহা তাঁহার সম্পূর্ণ ভ্রম বলিয়া স্থির করিতে হইবে। বিশদ

30th  April, 2021
ধর্মক্ষেত্র

ধর্মক্ষেত্র কী? বলা হয়েছে, ধর্মক্ষেত্র হ’ল এই শরীরটা। শরীর না থাকলে ধর্ম সাধনা করা যায় না। যে সব মানুষ এই জীবনে অনেক ভাল কাজ করেছেন, যাঁদের আত্মা অনেক উন্নত হয়েছে তাঁরাও যদি মোক্ষ প্রাপ্তির পূর্বেই কালগ্রস্ত হন, মারা যান, তাহলে যতদিন পর্যন্ত না নতুন জীবন পাচ্ছেন ততদিন তাঁদের প্রগতি স্তব্ধ থাকে, বন্ধ থাকে; কারণ শরীর পেলে, শরীর থাকলে তবেই সাধনা হবে। বিশদ

29th  April, 2021
মুক্তিলাভ

হে বিদ্বন্‌, ভয় পাইও না। তোমার আর সংসারে গতাগতি হইবে না। এই সংসারসিন্ধু উত্তীর্ণ হওয়ার উপায় আছে। যে উপায়-অবলম্বনে সাধকগণ ইহার পাড়ে গিয়াছেন তোমাকে সেই উপায়ের উপদেশ দিব। সংসারভয়নাশক, অবশ্যফলপ্রদ, এক বিশেষ উপায় আছে। বিশদ

28th  April, 2021
সর্বভূতে ইষ্টদর্শন ভক্তি-সাধনার সর্বোচ্চ অবস্থা

বৈষ্ণব শৈব শাক্ত প্রমুখ ভক্তিপন্থী সাধক-মাত্রই সাধনার চরমাবস্থায় তাঁহাদের উপাস্য ঈশ্বর বা ইষ্টকে সর্বভূতে দর্শন করিয়া থাকেন। ভক্তিসাধনার অমৃতপ্রসূ ফলস্বরূপ রাগাত্মিকা বা পরাভক্তির ইহাই পরম পরিণতি। এই অপার্থিব প্রেমের রাজ্যে এক এক মিলিয়া দুই না হইয়া একই হয়, যেমন অংশ ও অংশী ভিন্নও বটে, আবার অভিন্নও বটে। বিশদ

27th  April, 2021
ভালবাসা 

সন্ন্যাসী-শ্রেষ্ঠ বিবেকানন্দ একদিন বলেছিলেন তাঁর গভীর অনুভূতিপ্রসূত একটি কথাঃ “ঈশ্বরলাভ মানে কি তা বুঝলাম না ভাই, কিন্তু বুকটা বড় হয়ে গেছে, সারা বিশ্বকে বুকে জড়িয়ে ধরতে ইচ্ছে করছে।” এই সহজ উক্তি এক শাশ্বত মহামন্ত্রের অভিব্যক্তি।  
বিশদ

26th  April, 2021
‘তোমাদের চৈতন্য হোক’

‘তোমাদের চৈতন্য হোক’ ভগবান যখন মানুষ হয়ে আসেন, সেই রূপটি কেমন হয়, তার কিছু কিছু ছবি আমরা তাঁদের লীলা অনুধ্যানের ভিতর দিয়ে পাই। যেমন শ্রীরামকৃষ্ণলীলা বর্ণনা করেছেন তাঁরই লীলা পার্ষদরা। বিশদ

25th  April, 2021
ছুৎমার্গ

আহা, দেশে গরিব-দুঃখীর জন্য কেউ ভাবে না রে! যারা জাতির মেরুদণ্ড, যাদের পরিশ্রমে অন্ন জন্মাচ্ছে, যে মেথর-মুদ্দাফরাশ একদিন কাজ বন্ধ করলে শহরে হাহাকার রব ওঠে— হায়! তাদের সহানুভূতি করে, তাদের সুখে-দুঃখে সান্ত্বনা দেয়, দেশে এমন কেউ নেই রে! এই দেখ্‌ না—হিন্দুদের সহানুভূতি না পেয়ে মাদ্রাজ-অঞ্চলে হাজার হাজার পারিয়া কৃশ্চান হয়ে যাচ্ছে। বিশদ

24th  April, 2021
সত্ত্বশুদ্ধিঃ

শ্রুতিতে একটি প্রসিদ্ধ বাক্য আছে, ‘আহারশুদ্ধৌ সত্ত্বশুদ্ধিঃ সত্ত্বশুদ্ধৌ ধ্রুবা স্মৃতিঃ’। যখন আহার শুদ্ধ হয়, তখন সত্ত্ব শুদ্ধ হয়, এবং সত্ত্ব শুদ্ধ হইলে স্মৃতি অর্থাৎ ঈশ্বর-স্মরণ—নিজ পূর্ণতার স্মৃতি অচল ও স্থায়ী হয়।... রামানুজ এই ‘আহার’ শব্দ খাদ্য-অর্থে গ্রহণ করিয়াছেন—এবং ইহাকে তিনি তাঁহার দর্শনের একটি প্রধান অবলম্বন ও স্তম্ভ করিয়াছেন। বিশদ

23rd  April, 2021
অনৈশ্বর্য্য

এবার হ’ল অনৈশ্বর্য্যের ভাব। সব অবতারেই আমরা দেখতে পাই কিছু না কিছু সিদ্ধাই আছেই। এই ধর না কেন, ৫ খানা রুটিতে ৫০০ লোক খাওয়ান, নদী শাসন করা, শূন্য-মার্গ দিয়া চলা, আম গাছ ক’রে আম খাওয়ান ইত্যাদি। এবার আমি কিন্তু তার একেবারেই অভাব দেখি। বিশদ

22nd  April, 2021
ঈশ্বর

বিশ্বাস মানে এটি যে ঈশ্বরের নাম, এই প্রক্রিয়ায় আমি ঈশ্বরকে লাভ করব এবং এটি আমার একান্তই করণীয়—এই আস্থা ও দৃঢ়তা। বিশ্বাস ও আস্থা না থাকলে জপ শুধু যে হয় না তাই নয়, জপ-সাধনা বেশীদিন চালানো যায় না। বিশদ

21st  April, 2021
পবিত্র

যে যেখানেই থাকো, মনে প্রাণে পবিত্র হবার চেষ্টা করবে। মনে প্রাণে পবিত্র হতে পারলে গুরুর সান্নিধ্যেই থাকা হবে। ঠিকঠিক পবিত্র হয়ে তাঁর দিকে মনটা রাখতে পারাই সত্যিকার তাঁর কাছে থাকা। বিশদ

20th  April, 2021
নববর্ষ 

আজ নববর্ষের প্রাতঃসূর্য এখনো দিক্‌প্রান্তে মাথা ঠেকিয়ে বিশ্বেশ্বরকে প্রণাম করে নি— এই ব্রাহ্মমুহূর্তে আমরা আশ্রমবাসীরা আমাদের নূতন বৎসরের প্রথম প্রণামটিকে আমাদের অনন্তকালের প্রভুকে নিবেদন করবার জন্যে এখানে এসেছি। এই প্রণামটি সত্য প্রণাম হোক। 
বিশদ

19th  April, 2021
শক্তি

দুঃখ-দৈন্য বিপদাপদ মানুষের আসিয়াই থাকে। উহাতে বিচলিত হইলে চলিবে না। যে ছেলে কোন অভাবের তাড়নায় নয়, কোন সাময়িক উত্তেজনা-পরবশ হইয়াও নয়—সংসারকে ত্যাগ করিতে পারে,—তাহার ভিতর কি কোন শক্তির অভাব থাকিতে পারে? বিশদ

18th  April, 2021
শক্তি

ভস্মাচ্ছাদিত বহ্নির ন্যায় এই আধুনিক ভারতবাসীতেও অন্তর্নিহিত পৈতৃক শক্তি বিদ্যমান। যথাকালে মহাশক্তির কৃপায় তাহার পুনঃস্ফুরণ হইবে। প্রস্ফুরিত হইয়া কি হইবে?
মনুর শাসন পুনরায় কি অপ্রতিহত-প্রভাবে প্রতিষ্ঠিত হইবে বা দেশভেদে বিভিন্ন ভক্ষ্যাভক্ষ্য-বিচারই আধুনিক কালের ন্যায় সর্বতোমুখী প্রভুতা উপভোগ করিবে? বিশদ

17th  April, 2021
প্রেম

যেদিন মানুষের হৃদয়ে ভগবৎ-প্রেম জন্মলাভ করে সেই দিনই ভগবানের সহিত তাহার মালাবদল হয়—মিলন হয়। এ মিলনের ঘটক প্রেম—প্রেমই জীব ও ভগবানের হৃদয়কে অচ্ছেদ্য যোগ-সূত্রে বাঁধিয়া রাখে। যিনি অপরিচিত তাঁহাকে কি মানুষ ভালবাসিতে পারে? পারে বৈকি। বিশদ

16th  April, 2021
একনজরে
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘দূত’ হিসেবে ময়দান থেকে এবার রাজনীতির আঙিনায় পা রেখেছিলেন বিদেশ বসু। সেখানেও তিনি সফল। রবিবার উলুবেড়িয়া পূর্ব কেন্দ্রে তিনি ১৭ হাজারের বেশি ভোটে ...

কৃষ্ণনগর ও রানাঘাট: পদ্ম ও জোড়াফুলে আড়াআড়ি বিভক্ত হল নদীয়া জেলা। রবিবার ভোটগণনায় জেলার উত্তরাংশে কৃষ্ণনগর উত্তর কেন্দ্র ছাড়া বাকি সব আসনেই জয়ী হল তৃণমূল। তবে রানাঘাটের আসনগুলিতে জয় পেল গেরুয়া শিবির। ...

মমতা-ঝড়ে বিধ্বস্ত উত্তর দিনাজপুর জেলার বাম-কংগ্রেস ঘাঁটি। জেলার ন’টি আসনের মধ্যে সাতটিতেই জয়ী হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। গত লোকসভায় সেখানে বিজেপি মাথাচাড়া দিলেও এবার তারাও কুপোকাত। ...

সসম্মানে ‘চ্যালেঞ্জ’ জিতে নিল তৃণমূল কংগ্রেস। হাওড়া জেলায় ফলাফল ১৬-০। আক্ষরিক অর্থেই বিরোধীশূন্য হাওড়া। চারদিকে শুধুই জয় বাংলা স্লোগান, সবুজ আবীরের উচ্ছ্বাস। নির্বাচনের প্রাক্কালে রাজ্য জুড়েই শাসকদল তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার যে হিড়িক পড়েছিল, তার ঢেউ আছড়ে পড়েছিল হাওড়ায়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি, প্রিয়জনের বিপথগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা, সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০২ - শহর হিসেবে আত্মপ্রকাশ যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসির
১৮৩৯ - ভারতীয় শিল্পপতি ও টাটা গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা জামশেদজী টাটার জন্ম
১৯১৩- ভারতের প্রথম পূর্ণ দৈর্ঘ্যের ছবি ‘রাজা হরিশচন্দ্র’ মুক্তি পেল
১৯৩৯ - সুভাষচন্দ্র বসু কংগ্রেস ত্যাগ করে ফরওয়ার্ড ব্লক গঠন করেন
১৯৬৯- তৃতীয় রাষ্ট্রপতি ডক্টর জাকির হুসেনের মৃত্যু
১৯৮১- অভিনেত্রী নার্গিসের মৃত্যু
১৯৮৮ - কল্লোল যুগের অন্যতম প্রধান সাহিত্য-ব্যক্তিত্ব প্রেমেন্দ্র মিত্রর মৃত্যু
২০০৬- রাজনীতিবিদ প্রমোদ মহাজনের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৩.৩৪ টাকা ৭৫.০৫ টাকা
পাউন্ড ১০১.৭২ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৮.৩০ টাকা ৯১.৫২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
01st  May, 2021
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪৭,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৫,০৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৫,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৮,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬৮,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
01st  May, 2021

দিন পঞ্জিকা

১৯ বৈশাখ, ১৪২৮, সোমবার, ৩ মে ২০২১। সপ্তমী ২১/২২ দিবা ১/৪০। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র ৮/৮ দিবা ৮/২২। সূর্যোদয় ৫/৬/৪৯, সূর্যাস্ত ৬/০/১৩। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫০ মধ্যে পুনঃ ১০/১৭ গতে ১২/৫২ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৫ গতে ৮/৫৮ মধ্যে পুনঃ ১১/১১ গতে ২/৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/২৫ গতে ৫/৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৩ গতে ৮/২০ মধ্যে পুনঃ ২/৪৭ গতে ৪/২৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১০ গতে ১১/৩৩ মধ্যে। 
১৯ বৈশাখ, ১৪২৮, সোমবার, ৩ মে ২০২১। সপ্তমী রাত্রি ৬/৫১। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র দিবা ১/৩০। সৃর্যোদয় ৫/৭, সূর্যাস্ত ৬/১। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৫ মধ্যে ও ১০/১৪ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫০ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১১/১১ গতে ২/৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রেযোগ দিবা ৩/২৮ গতে ৫/১৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৪৪ গতে ৮/২১ মধ্যে ও ২/৪৮ গতে ৪/২৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/১১ গতে ১১/৩৪ মধ্যে। 
২০ রমজান। 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
জঙ্গিপুর ও সামশেরগঞ্জে ভোট অনির্দিষ্টকালের জন্য পিছিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

12:51:12 AM

আদর্শ আচরণ বিধি প্রত্যাহার করে নিল নির্বাচন কমিশন 

08:30:02 PM

নেপালে বন্ধ অভ্যন্তরীন বিমান পরিষেবা, ৬মে থেকে বন্ধ আন্তর্জাতিক উড়ানও  

07:43:23 PM

অসমে ভূমিকম্প, মাত্রা ৩.৭ 

07:18:07 PM

ব্যাহত হবে পানীয় জলের পরিষেবা, জানুন কবে
 

দক্ষিণ কলকাতা এবং সংযুক্ত কলকাতার একটা বড় অংশ জুড়ে জল ...বিশদ

06:48:53 PM

বদল হচ্ছে মেট্রোর সময়সূচি
 

আগামী বৃহস্পতিবার থেকে কলকাতা মেট্রোর পরিষেবা এবং সময়সূচী ফের বদল ...বিশদ

06:34:35 PM