Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

অমৃতকথা 

মাদ্রাজের এগমোর স্টেশনে ট্রেন পৌঁছালে দেখা গেল হাজার হাজার ব্যক্তি স্বামীজীকে স্বাগত জানাবার জন্য সমবেত। তিনি মাদ্রাজে আসবেন জেনেই নগরবাসীরা তাঁর সংবর্ধনার সমুচিত ব্যবস্থায় নিরত; মাদ্রাজ হাইকোর্টের বিচারপতি সুব্রহ্মণ্য আয়ার প্রভৃতি সম্ভ্রান্ত ও বিশিষ্ট ব্যক্তি এই কার্যের নেতৃত্ব গ্রহণ করেছিলেন এবং আয়ার মহাশয়ের সভাপতিত্বে একটি অভ্যর্থনা সমিতি গঠিত হয়েছিল। এই সমিতি স্বামীজীর আগমন-বার্তা ও বাণী সারা শহরে প্রচার করেছিলেন। নির্দিষ্ট দিনে ঐ প্রদেশের বিভিন্ন স্থানের রাজা, ভূম্যধিকারী,মিউনিসিপ্যালিটির সভ্যও বিভিন্ন সভাসমিতির সদস্যাদি নগরে উপস্থিত হয়েছিলেন।নগরের বিভিন্ন অঞ্চলে সতেরটি বিজয়তোরণ নির্মিত হয়েছিল,কদলীবৃক্ষ ও নারিকেলবৃক্ষ রোপিত হয়েছিল এবং পত্রপুষ্প,পতাকা ও শৃঙ্খলাদিতে সজ্জিত হয়ে নগরটি অপূর্ব শ্রী ধারণ করেছিল।দ্বারে দ্বারে পুষ্পমাল্য দুলছিল এবং বিচিত্র বর্ণের পতাকা উড়ছিল। স্থানে স্থানে উজ্জ্বল অক্ষরে লেখা ছিল, ‘পূজনীয় বিবেকানন্দ দীর্ঘজীবী হউন’, ‘স্বাগত হে ভগবৎসেবক’,‘স্বাগত প্রাচীন ঋষিগণ-সেবক’, ‘প্রবুদ্ধ ভারতের হার্দিক সংবর্ধনা’, ‘স্বামী বিবেকানন্দ সুস্বাগত’, ‘এস শান্তির অগ্রদূত’, ‘এস শ্রীরামকৃষ্ণের উপযুক্ত সন্তান’, ‘স্বাগত নরেন্দ্র’। সংস্কৃত শ্লোকাবলীর মধ্যে ছিল ‘একং সদ্বিপ্রা বহুধা বদন্তি’।কয়েকদিন পূর্ব হতেই সংবর্ধনা সমিতিগুলি কাজে লেগেছিল এবং তাঁর সম্বন্ধে ও তাঁর অভ্যর্থনার জন্য যে বিপুল আয়োজন চলছিল সেই বিষয়ে মাদ্রাজের সংবাদপত্রগুলি মুখর হয়ে উঠেছিল।তাঁর আগমনের দিনে ‘দি হিন্দু’,‘দি মাদ্রাজ মেল’ প্রভৃতি পত্রিকার প্রতিনিধিরা চিঙ্গলপেট স্টেশনে ট্রেনে উঠে তাঁর সঙ্গে দেখা করলেনঃ
“গত কয়েক সপ্তাহ ধরিয়া মাদ্রাজের হিন্দু জনসাধারণ বিশ্ববিশ্রুত হিন্দু-সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দের প্রতীক্ষা করিতেছিল।এক্ষণে প্রত্যেক ব্যক্তির মুখেই তাঁহার নাম শুনিতে পাওয়া যায়।কি বিদ্যালয়ে,কি মহাবিদ্যালয়গুলিতে, কি হাইকোর্টে,কি ম্যারিনাতে অথবা রাজপথে ও বাজারে-সর্বত্র দেখা যায় শত শত ব্যক্তি সাগ্রহে জিজ্ঞাসা করিতেছে,‘স্বামী বিবেকানন্দ কখন আসবেন?’মফঃস্বল হইতে যেসব ছেলেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা দিতে আসিয়াছিল,তাহারা স্বামীজীর অপেক্ষায় এখানেই থাকিয়া গিয়াছে এবং ছুটিতে বাড়ি ফিরিয়া যাইবার জন্য অভিভাবকদের জরুরী পত্র পাইয়াও
এখানে থাকিয়া আহারাদির জন্য খরচের মাত্রা বাড়াইতেছে।যেভাবে স্বামীজী এই প্রদেশের অন্যত্র সংবর্ধিত হইয়াছেন,যেভাবে এখানে আয়োজন চলিতেছে,যেভাবে ক্যাসল কার্নানে বিজয়-তোরণ প্রস্তুত হইতেছে,যেভাবে হিন্দু জনসাধারণের ব্যয়ে এই ‘ভগবৎ-প্রেরিত ব্যক্তি’কে এই ক্যাসলে রাখার ব্যবস্থা হইতেছে এবং যেভাবে মাননীয় শ্রীযুক্ত সুব্রহ্মণ্য আয়ারের ন্যায় নেতৃস্থানীয় হিন্দুভদ্র-লোকগণ এই আয়োজনাদিতে আগ্রহ দেখাইতেছেন, তাহাতে কোন সন্দেহের অবকাশ নাই যে,স্বামীজী বিপুলভাবে সংবর্ধিত হইবেন।মাদ্রাজই সর্বপ্রথম স্বামীজীর অনুপম প্রতিভা আবিষ্কার করিয়াছিল এবং তাঁহার শিকাগো গমনের ব্যবস্থা করিয়া দিয়াছিল।যিনি স্বীয় জন্মভূমির সম্মানবৃদ্ধি-কল্পে এরূপ দুঃসাধ্যসাধন করিয়াছেন,সেই সর্বজনসমাদৃত মহাপুরুষকে সম্মানিত করিবার সুযোগও মাদ্রাজ আবার পাইবে।চারি বৎসর পূর্বে স্বামীজী যখন এখানে আসিয়াছিলেন তখন তিনি ছিলেন অজ্ঞাতপরিচয় সাধারণ ব্যক্তি।সেন্ট থোম অঞ্চলের এক অতি সাধারণ বাংলোতে তিনি প্রায় দুই মাস কাল অবস্থান করিয়া ধর্মবিষয়ে আলাপ-আলোচনাদি করিতেন এবং যাহারা আগ্রহ করিয়া তাঁহার নিকট আসিত তাহাদিগকে শিক্ষা দিতেন ও উপদেশ দিতেন। এমন জন কয়েক শিক্ষিত যুবক ছিলেন যাঁহাদের দৃষ্টি ছিল তীক্ষ্ণ এবং তাঁহারা তখনই ভবিষ্যদ্বাণী করিয়াছিলেন যে,ঐ ব্যক্তির মধ্যে এমন একটা কিছু আছে,এমন একটা শক্তি আছে,যাহা তাঁহাকে অপর সকলের ঊর্ধ্বে উন্নীত করিবে এবং তাঁহাকে জনগণ-অধিনায়কপদে প্রতিষ্ঠিত করিতে সবিশেষ সাহায্য করিবে।এইসকল যুবককে তখন ‘বিভ্রান্ত-ভাবুক’,কল্পনাপ্রবণ ও লুপ্তগৌরব-প্রতিষ্ঠাপক বলিয়া অবজ্ঞা করা হইত।কিন্তু এখন তাঁহারা ইহা দেখিয়া সবিশেষ সন্তোষ লাভ করিতেছেন যে,তাঁহাদের স্বামীজী ইউরোপ ও আমেরিকায় অর্জিত প্রভূত সুখ্যাতি লইয়া তাঁহাদের নিকট ফিরিয়া আসিয়াছেন।
স্বামী গম্ভীরানন্দের ‘আমার সমরনীতি’ থেকে 
25th  March, 2019
 ভাবধারা

  মনে রেখো, ‘সংগ্রামে বৈপরীত্যং’। সংগ্রাম করতে গেলে বিপরীত ভাবধারার সাহায্য নিতে হয়। মানব মনের কালিমা নষ্ট করবার জন্যে বিপরীত ভাবধারা গ্রহণ করতে হয়। কারো প্রগতি দেখে মনে ঈর্ষা জাগলে আনন্দের ভাব নিতে হয়। কারো সৎকর্ম দেখে দুঃখিত না হয়ে তাকে উৎসাহ দিতে হয়। মানসিক ক্ষেত্রেও একই কথা। বিশদ

শ্রীশ্রী মায়ের স্বরূপ প্রকাশ 

সেবার নৈমিষারণ্যে দুর্গা পূজোয় শ্রীশ্রীমার কাছে গিয়েছিলাম। ফিরে আসার সময় মাকে বললাম—মা সংযম সপ্তাহে যেতে ইচ্ছা করে কিন্তু শারীরিক ও সাংসারিক কারণে বোধ হয় যাওয়া হবে না। মা যেন অমৃত ঢেলে দিয়ে বললেন—চেষ্টা করো।  বিশদ

06th  April, 2019
দয়ার অবতার শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব

পরমহংসদেব বাস্তবিকই জ্ঞান-রত্ন ও ভক্তি-মাণিক্যের আকর ছিলেন। এতগুলো কাঙাল ধনী হইয়া গেল, তথাপি ধন ফুরাইল না, এ কি সামান্য রহস্যের কথা! এখন ক্রমে আমাদের ন্যায় কত চোর, লম্পট, মাতাল, অনাচারী, বিশ্বাস-ঘাতক, দলে দলে আসিয়া আশ্রয় লইতে লাগিল; অবারিত দ্বার; কাহাকেও বিমুখ করিলেন না!
বিশদ

05th  April, 2019
মন

মন কি? এক সময়ে অধিকাংশ পাশ্চাত্য জড়বাদী বৈজ্ঞানিক মনে করতেন যে, মন জড়েরই একটি প্রতিভাস, মস্তিষ্কের এক স্পন্দনবিশেষ। যকৃত হতে যেমন পিত্ত ক্ষরণ হয়—মস্তিষ্ক হতেও তেমনি চিন্তা ‘নিঃসৃত’ হয়। কিন্তু আধুনিক মনোবিজ্ঞানীরা শরীরের উপর মনের প্রভাব বিষয়ে অতিশয় গুরুত্ব আরোপ করে থাকেন।
বিশদ

04th  April, 2019
জপের স্থান ও কাল

সহজে মন নিবিষ্ট হয় এরকমটি দেখেই জপের স্থান নির্ধারণ প্রয়োজন। সাধারণত মন্দিরাদিতে বা গৃহাদির পূজার স্থানে জপাদি প্রশস্ত। যেখানে যে-ভাবের ক্রিয়া সচরাচর অনুষ্ঠিত হয়, সেখানে সে ধরনের প্রয়াস সহজে ফল লাভ করে।   বিশদ

02nd  April, 2019
মনের মানুষ

বাউলগণ বলেন—যদি আত্মস্বরূপের বোধেবোধ করতে হয়, তাহলে মনের মানুষকে ধরতে হবে। আল্লা বা ভগবান বলে চিৎকার করলে তাঁকে জানা যাবে না। ভগবান বা আল্লা তোমার মধ্যেই বিরাজমান আছেন। যদিও তাঁকে বোধেবোধ করতে চাও, তাহলে কর্মময় যোগসাধনার প্রয়োজন। নিজেদের স্বরূপকে জানতে তাঁকে জানা যাবে।
বিশদ

01st  April, 2019
শৃঙ্খলা  

তুমি শিশুদের উপর কোন নিয়ম শৃঙ্খলা চাপিয়ে দিতে পার, তাদের বিশেষ এক ধরণের ছাচে গড়তে পার, নিজের পছন্দমত পথে চালাতে পার তাদের কিন্তু, যতক্ষণ না তুমি তাদের হৃদয় ও তাদের প্রকৃতি তোমার স্বপক্ষে আনতে পারছ, ততক্ষণ এসব চাপানো শৃঙ্খলা মেনে চলা কপট ও হৃদয়হীন হ’য়ে যায়। হয়ে যায় প্রথাগত এবং প্রায়শই ভীতিসুলভ অনুসরণ মাত্র। 
বিশদ

31st  March, 2019
গুরু-অন্বেষণ

অবশ্য গুরু-অন্বেষণ খুব সাবধানে করতে হবে। সকলেই তো গুরু হতে পারেন না। আবার শিষ্যও সবাই হতে পারেন না। গুরু ও শিষ্যের উপযোগী গুণাবলী থাকা চাই। ভগবানলাভে আগ্রহশীল, জগতের ক্ষণস্থায়িত্বে বিশ্বাসী, জাগতিক ব্যাপারে নিরাসক্ত, এবং বিবেক বৈরাগ্যপূর্ণ ব্যক্তির কথাই আমরা এখানে বলছি। তেমন লোকই শিষ্য হওয়ার অধিকারী।
বিশদ

28th  March, 2019
  ভক্ত

  ভক্ত—একজন মা তার সন্তানের জন্য যে আকর্ষণ বোধ করে ভগবানের জন্য তেমন সহজাত প্রবৃত্তি হয় না কেন?
মহারাজ—হচ্ছে না, হবে কি করে? ঠাকুর যা বলছেন, তা করছ? আর বলছ ব্যাকুলতা হচ্ছে না? কি করে ব্যাকুলতা হবে? ঠাকুর যা যা বলেছেন, সেগুলো করে দেখো। নিজে নিজে করতে হবে। অনেক জন্মের সাধনার পর সিদ্ধি লাভ করে। যতদিন বাঁচবে, অনন্তকালের তুলনায় তা এক ফোঁটাও না।
বিশদ

27th  March, 2019
 সৃষ্টি

 এখানে অনাদি ভাঙ্গাগড়ার খেলা চলেছে, এর ভিতর দিয়েই এগিয়ে চলেছে সৃষ্টি—এক একটি ধ্বংসের পর আবার সৃষ্টি জাগছে—এক একটি মৃত্যুর ভিতর দিয়ে জাগছে নবতর জীবন, আসছে নতুন মানুষ—মানুষের মধ্যে জাগছে দেবতা। এই সৃষ্টি রচনায় একদল লোকের কাজ হলো ভাঙ্গা, একদল লোক গড়ার কাজে ব্যস্ত।
বিশদ

26th  March, 2019
 যোগ

প্রথমেই কর্ম-যোগের কথা বলতে হয়। এই যোগে কর্মফলে অনাসক্তির উপর সমধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একে বলে নিষ্কাম কর্ম। এই কর্ম যত সহজ বলে মনে হয় আসলে তত সহজ এটা নয়। এর জন্য প্রয়োজন অসাধারণ ইচ্ছা-শক্তি। তবে কর্মফলে অনাসক্ত হবার সহজতর উপায়ও আছে।
বিশদ

24th  March, 2019
ভক্তি  

পরমহংসদেব কখন কখনও ব্রাহ্মসমাজে আসিয়া উপাসনাদি শ্রবণ করিয়া যাইতেন। একদা উপাসনান্তে তিনি কেশববাবুকে ডাকিয়া কহিয়াছিলেন, ‘‘কেশব, তুমি বলিলে, ‘ভক্তি নদীতে প্রীতিকমল প্রস্ফুটিত হইলে’—ভাল, জিজ্ঞাসা করি, নদীতে কি কখনও পদ্ম ফুটিতে দেখিয়াছ?  
বিশদ

23rd  March, 2019
 অনন্ত শক্তি

ঠাকুরই ছদ্মবেশে শান্তির পথ দেখাবার জন্য, মূর্খের সাজে এসেছিলেন। পাণ্ডিত্যের গর্ব্ব চূর্ণ করিবার জন্যই তাঁর আবির্ভাব। হও সরল, মন মুখ এক করে তাঁর চিন্তা কর। এই শরীরেই প্রভুর দর্শন লাভ ক’রে ধন্য হতে হবে তোমাদের। তাঁর নামে অসীম শক্তি অনুভব কর্‌বে। বিশদ

20th  March, 2019
জীবন 

ভগবানকে কর তুমি তোমার জীবনের কেন্দ্র। তোমার শরীরের প্রতিটি অণু-পরমাণুতে যৌবন আসিয়া ডাক ছাড়িতেছে,—‘‘আমি আসিয়াছি।’’ তুমিও তাহার সঙ্গে সঙ্গে ডাক ছাড়িয়া বলিতে সমর্থ হও,—‘‘আমার দেহ-মন্দিরে ভগবানও আসিতেছেন।’’ যৌবনকে তুমি সম্বর্দ্ধনা কর, তোমার জীবনের বসন্তকে তুমি ব্যর্থ যাইতে কেন দিবে? 
বিশদ

19th  March, 2019
অমৃতকথা 

শুরুতেই মনে রাখা দরকার যে আমাদের জীবনের এক তৃতীয়াংশেরও বেশী ঘুমের মধ্যে কেটে যায়—কাজেই, যে সময়টা ঘুমে অতিবাহিত করি তার সম্বন্ধে বিশেষভাবে আমাদের দৃষ্টি দেওয়া উচিত। শারীরিক নিদ্রার কথাই বলছি, কেননা যখন দেহ ঘুমিয়ে পড়ে তখন আমাদের সারা সত্তা ঘুমিয়ে পড়ে বিশ্বাস করলে ভুল হবে।  বিশদ

18th  March, 2019
জীবন 

তোমার জীবনের অর্ঘ্য ভগবানের পায়ে অর্পণ কর। ইহা তোমার জীবনের প্রথম এবং প্রধান কর্ত্তব্য। তার পরে ইহা নির্ম্মাল্য হইয়া জগতের প্রতিজনের সংস্পর্শে আসুক। অকপটে যে জীবন ভগবানে উৎসর্গীকৃত হইয়াছে, সে জীবনের সংস্পর্শে যে যখনি আসুক, নির্ম্মাল্যের পবিত্রতাকে সম্মান করিয়া চলিতে সে বাধ্য হইবে। 
বিশদ

17th  March, 2019
একনজরে
সংবাদদাতা, ঝাড়গ্রাম: ভোটদানে মানুষকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন জায়গায় বাজবে ‘থিম সং’। শুক্রবার ঝাড়গ্রাম জেলা নির্বাচন আধিকারিক তথা জেলাশাসক আয়েষা রানি এ জেলা কালেক্টরেট হলে সাংবাদিক বৈঠক করে থিম সংয়ের সূচনা করলেন।   ...

শ্রীনগর, ৬ এপ্রিল (পিটিআই): বালাকোটে ভারতীয় বায়ুসেনার বিমানহানা এবং সীমান্তে পাকিস্তানের এফ-১৬ যুদ্ধবিমান গুলি করে নামানোর বিষয়ে নরেন্দ্র মোদির সরকার মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছে বলে অভিযোগ ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পরিবেশকর্মীদের ডাকে সাড়া দিয়ে রাজ্যের প্রথম সারির সমস্ত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরাই শনিবার কলকাতা প্রেস ক্লাবে ‘রাজনৈতিক দলের কাছে পরিবেশ দূষণের গুরুত্ব’ শীর্ষক এক আলোচনাসভায় অংশগ্রহণ করেন। তৃণমূল কংগ্রেস, বিজেপি, কংগ্রেস এবং সিপিএম সহ ১০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা ...

 ইসলামাবাদ, ৬ এপ্রিল (পিটিআই): জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার তুলে নিলে, তা রাষ্ট্রসঙ্ঘের প্রস্তাবনাগুলিকে লঙ্ঘন করার শামিল হবে। তাই পাকিস্তান এটা কখনওই মেনে নেবে না। ইসলামাবাদে একটি সাংবাদিক বৈঠকে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন পাক বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মহম্মদ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস
১৭৭০- ইংরেজ কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থের জন্ম
১৮৯৭ - নাট্যকার, অভিনেতা, সুরকার, বাংলা ছায়াছবির জনপ্রিয় চিত্রনাট্যকার তুলসী লাহিড়ীর জন্ম
১৯২০- সেতার বাদক পণ্ডিত রবিশংকরের জন্ম
১৯৪২- অভিনেতা জিতেন্দ্রর জন্ম
১৯৪৭ - মার্কিন মোটরযান উৎপাদক হেনরি ফোর্ডের মৃত্যু
১৯৪৮ - বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৫৪- অভিনেতা, অ্যাকশন কোরিওগ্রাফার তথা মার্শাল আর্টিস্ট জ্যাকি চ্যানের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৩৩ টাকা ৭০.০২ টাকা
পাউন্ড ৮৮.৯০ টাকা ৯২.১৫ টাকা
ইউরো ৭৬.১৫ টাকা ৭৯.১২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
06th  April, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২, ১৮৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০, ৫৩৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩০, ৯৯৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৭ ৫৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৭, ৬৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৩ চৈত্র ১৪২৫, ৭ এপ্রিল ২০১৯, রবিবার, দ্বিতীয়া ২৬/২৩ অপঃ ৪/২। অশ্বিনী ৮/৯ দিবা ৮/৪৪। সূ উ ৫/২৮/২৭, অ ৫/৪৯/৫৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/১৮ গতে ৯/৩৬ মধ্যে। রাত্রি ৭/২২ গতে ৮/৫৬ মধ্যে, বারবেলা ১০/৬ গতে ১/১২ মধ্যে, কালরাত্রি ১/৫ গতে ২/৩৩ মধ্যে।
২৩ চৈত্র ১৪২৫, ৭ এপ্রিল ২০১৯, রবিবার, দ্বিতীয়া ৩/১৮/৫। অশ্বিনীনক্ষত্র ৮/১৮/৪৯, সূ উ ৫/২৮/৭, অ ৫/৪৯/২৭, অমৃতযোগ দিবা ৬/১৭/৩২ থেকে ৯/৩৫/১৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২২/৩৬ থেকে ৮/৫৫/৪৬ মধ্যে, বারবেলা ১০/৬/৭ থেকে ১১/৩৮/৪৭ মধ্যে, কালবেলা ১১/৩৮/৪৭ থেকে ১/১১/২৭ মধ্যে, কালরাত্রি ১/৬/৭ থেকে ২/৩৩/২৭ মধ্যে।
 ১ শাবান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: কর্মে উন্নতির যোগ আছে। বৃষ: গৃহ সংস্কার যোগ আছে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস১৭৭০- ইংরেজ কবি উইলিয়াম ওয়ার্ডসওয়ার্থের জন্ম১৮৯৭ - নাট্যকার, ...বিশদ

07:03:20 PM

রাজস্থান রয়্যালসকে ৮ উইকেটে হারাল কেকেআর

10:56:29 PM

কেকেআরকে ১৪০ রানের টার্গেট দিল রাজস্থান রয়্যালস 

09:37:13 PM

রাজস্থান রয়্যালস: ৫৬/১ (১০ ওভার) 

08:47:03 PM

রাজস্থান রয়্যালস: ২৮/১ (৬ ওভার) 

08:29:29 PM