Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

অমৃতকথা 

ঈর্ষা এবং অহংভাবই সংগঠন বিনাশের মুখ্য কারণ। ইহার সহিত নামযশাকাঙ্ক্ষাকেও স্বামীজী সংগঠনের বিনাশের কারণ বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। ১৮৯৫ সালে স্বীয় গুরুভ্রাতা শশীকে (স্বামী রামকৃষ্ণানন্দ) পত্রে লিখিলেন: ‘‘ঈর্ষা সর্পিণী যদি না আসে তো কোন ভয় নাই। মাভৈঃ। ... নাম-যশ-কর্তৃত্বের বাসনা জন্মের মতো ত্যাগ করিবে।’’
ঐ পত্রেই স্বামীজীর বহু-উদ্ধৃত সেই অসাধারণ উক্তিটি রহিয়াছে—
‘‘চালাকির দ্বারা মহৎ কার্য হয় না। প্রেম, সত্যানুসন্ধান, মহাবীর্যের সহায়তায় সকল কার্য সম্পন্ন হয়। সুতরাং পৌরুষ প্রকাশ কর।’’
আমাদের দৈনন্দিন সাংগঠনিক কর্মপ্রবাহে নিজেরাই আমরা বিচার করিয়া দেখিতে পারি যে, আমাদের সেবাকার্য কতটা আন্তরিক হইতেছে, কতটা চালাকির ইন্ধনে হইতেছে এবং কতটা অহঙ্কার, ঈর্ষা ও নাম-যশাকাঙ্ক্ষার প্রেরণায় সঙ্ঘটিত হইতেছে। স্বামীজী সংগঠনকে ভালবাসিতে শিখাইয়াছেন এবং চাহিয়াছেন উহাতে যেন কোন কৃত্রিমতা না থাকে। পত্রে স্বামী ব্রহ্মানন্দকে লক্ষ্য করিয়া মঠের গুরুভ্রাতাদের উদ্দেশে তিনি লিখিতেছেন—
‘‘কারুর উৎসাহ ভঙ্গ করতে নাই। Criticism একেবারে ত্যাগ করবে। যতদূর ভাল বোধ হয় সকলকে সাহায্য করবে। যেখানটা ভাল বোধ না হয়, ধীরে ধীরে বুঝিয়ে দেবে। পরস্পরকে criticise করাই সকল সর্বনাশের মূল। দল ভাঙাবার ঐটি মূলমন্ত্র। ‘ও কি জানে?’ ‘সে কি জানে?’ ‘তুই আবার কি করবি?’ —আর তার সঙ্গে ঐ একটু মুচকে হাসি। ঐগুলো হচ্ছে ঝগড়া বিবাদের মূলসূত্র। ... সকলকে তুমি যদি নিঃস্বার্থভাবে ভালবাস, সকলেই ধীরে ধীরে পরস্পরকে ভালবাসিবে। ... দশজনে মিলিয়া একটা কার্য করা আমাদের জাতীয় চরিত্রের মধ্যেই নাই। এজন্য ঐ ভাব আনিতে অনেক যত্ন, চেষ্টা ও বিলম্ব সহ্য করিতে হইবে।’’ আনন্দের কথা যে, বিগত পাঁচ দশেক ভারতবর্ষে যে-পরিবর্তন লক্ষিত হইয়াছে তাহা বিশ্লেষণ করিলে মনে হয়, স্বামীজীর উপরি উক্ত মতের ধীরে ধীরে পরিবর্তন সাধিত হইতেছে। অর্থাৎ ভারতবাসী ক্রমশ দলবদ্ধ হইয়া কার্য করিতে শিখিতেছে। অর্থাৎ ভারতবর্ষের পারমাণবিক কর্মসূচী, জাতীয় পরিকল্পনায় দারিদ্র্যসীমার নিচের মানুষকে লইয়া বৃহত্তর উন্নয়নমূলক ‘মডেল’ যথা ‘সবুজ বিপ্লব’ ইত্যাদি রূপায়ণে একত্রে কাজ করিবার অভ্যাস অনেকাংশে বর্ধিত হইয়াছে—তাহা অস্বীকার করিবার উপায় নাই। কিন্তু আশানুরূপ ফললাভ হয় নাই—ইহাও অতি সত্য। উন্নয়নমূলক কর্মসূচী—সরকারি স্তরে বা ক্ষুদ্র ব্যক্তিগত উদ্যোগের স্তরে, যে-স্তরে হউক না কেন—যদি রন্ধ্রে রন্ধ্রে রাজনীতি সম্পৃক্ত হইয়া উঠে তাহা হইলে ফল যে আশানুরূপ হইবে না, সেকথা বলা বাহুল্য। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সংগঠনগুলিও হীন রাজনীতির শিকার হইয়া পড়িয়াছে দেখা যাইতেছে। সংগঠনের বাহিরে কংগ্রেস-কমিউনিস্ট-বিজেপি তৃণমূল, আর অন্তরে সভাপতি-সম্পাদক-কোষাধ্যক্ষ-পৃষ্ঠপোষক—এই লইয়া উন্নয়ন পরিকল্পনা কিংবা সেবামূলক কর্মসূচী ক্ষীণতনু স্রোতস্বিনীর ন্যায় ক্রমশ শুকাইয়া যাইতে থাকে। সংহতি বিনাশের আরেকটি মূল কারণ ‘অহঙ্কার’। কখন কি রূপ লইয়া এই অহঙ্কার আসিবে তাহার স্থিরতা নাই। পদমর্যাদার অহঙ্কার, ধনের অহঙ্কার, পাণ্ডিত্যের অহঙ্কার, বড়লোকের সমর্থনের অহঙ্কার (অমুক মন্ত্রীর সহিত কিংবা বড় মহারাজের সহিত আমার খাতির আছে ইত্যাদি), এমনকি কোন বোধগম্য কারণ ছাড়াই অকারণ অহঙ্কার আসিয়া সংগঠনের ক্ষতিসাধন করে। স্বামীজী তীব্র শ্লেষের সহিত বলিতেন: ‘‘ছুঁতোর গোলাম চামচিকে, তার মাইনে চোদ্দ সিকে।’’ অর্থাৎ ছুঁচোরও অহঙ্কার আছে—‘আমি চোদ্দ সিকে দিয়ে চাকর রেখেছি।’ আর চামচিকা অহঙ্কার করিতেছে—‘আমায় পায় কে, টাকায় সকলকে কিনে নেব।’ আলাসিঙ্গা পেরুমলকে স্বামীজী ১৯ নভেম্বর ১৮৯৪-এর পত্রে লিখিলেন: ‘‘একটি বিষয়ে বিশেষ সাবধান হইবে। আমি তোমার নিকটেই আমার সমুদয় পত্র পাঠাই বলিয়া অন্যান্য বন্ধুগণের নিকট তুমি নিজে যেন একটা মস্ত লোক—এটা দেখাইতে যাইও না। আমি জানি তুমি এত নির্বোধ হইতেই পার না। তথাপি তোমাকে এবিষয়ে সাবধান করিয়ে দেওয়া আমার কর্তব্য বলিয়া মনে করি। ইহাতেই সম্প্রদায় ভাঙিয়া যায়। কোনরূপ কপটতা, কোনরূপ লুকোচুরি ভাব, কোনরূপ দুষ্টামি না থাকে। আমি বরাবরই প্রভুর উপর নির্ভর করিয়াছি, দিবা-লোকের ন্যায় উজ্জ্বল সত্যের উপর নির্ভর করিয়াছি। আমার বিবেকের উপর এই কলঙ্ক লইয়া যেন মরিতে না হয় যে, আমি নামের জন্য, এমনকি পরের উপকার করিবার জন্য লুকোচুরি খেলিয়াছি। এক বিন্দু দুর্নীতি, বদ মতলবের এক বিন্দু দাগ পর্যন্ত যেন না থাকে।’’
স্বামী সর্বগানন্দের ‘ভাবপ্রচার ও সংগঠন’ থেকে  
28th  January, 2019
 মা

 আমার মাকে আমি সহস্ররূপে সহস্র ভাবে সহস্রনয়নে, সহস্রবার দেখিতে চাই। শুধু একটী রূপের ভাতি লইয়া নয়ন-সম্মুখে দাঁড়াইলেই মাতৃ-দর্শন-পিয়াসী সন্তানের পিপাসা মিটিবে না। তাঁর জীবনে শুধু একটী ভাবের লীলা-বৈচিত্র্য দেখিলেই আমি তুষ্ট হইব না, বহু যুগ পরে পরে একটীবার করিয়া মা আবির্ভূতা হইলেই আমার আশা মিটিবে না। বিশদ

শাস্ত্রকারগণ রিপু

 কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, মদ ও মাৎসর্য্য এই ছয়টীকে শাস্ত্রকারগণ রিপু বলিয়া নির্দ্দেশ করিয়াছেন। শত্রু আরও শত শত আছে, সহস্র সহস্র আছে, কিন্তু এই ছয়টি শত্রুকে যে পদতলে পিষিয়া মারিতে পারে, অপরাপর শত্রু হইতে তাহার আর ভয়ের কোনও কারণ থাকে না।
বিশদ

12th  February, 2019
পবিত্রতা

ধর্মপিপাসু প্রশ্ন করলেন—এ যুগের কথা কি?
শ্রীশ্রীঠাকুর সত্যানন্দদেব উত্তরে বললেন—‘‘এ যুগের কথা পবিত্রতা। পবিত্রতা লাভ করলেই সব হবে।’’
বিশদ

11th  February, 2019
 স্বাধিকার

 জাগতিক প্রভুত্বের উদ্ধত নেশায় তুমি আমাকে পদাঘাতে অপমান করিতে পার, আমি প্রতিঘাত করিতে পারি না বলিয়া সবই নীরবে সহিয়া লইলাম; কিন্তু তুমি যাহা করিলে তাহাতে তোমার স্বাধিকার প্রসার পাইল না, সঙ্কুচিত হইল। বিশদ

10th  February, 2019
উদ্ধব

 উদ্ধব, আমি সর্বজীবের অধীশ্বর। নিখিল জগৎ আমাতে অধিষ্ঠিত। তুমি সংযমী হইয়া সমাচিত-চিত্ত হও, পরমাত্মায় আত্মদর্শন কর—‘‘আত্মন্যাত্মানমীক্ষস্ব’’। তুমি আত্মস্থ হও, আত্মানুভবে সন্তুষ্ট থাক। আগন্তুক কোন বিঘ্ন-বিপদ্‌ তোমাকে বিহত করিতে পারিবে না—
বিশদ

09th  February, 2019
 অনৈক্য

 ঋষির প্রার্থনা ছিল সর্বোত্তম ঐক্যের। এ থেকে কি বোঝায় না যে, ঋষিদের নিজেদের মধ্যে বিরোধ ছিল, অনৈক্য ছিল? জগতের নিয়মেই বিরোধ থাকে। অনৈক্য থাকে। বৈচিত্র্য তো জগতের পরিকল্পনারই অঙ্গ। বিশদ

08th  February, 2019
সংগঠন

সংগঠন বা দলবদ্ধ প্রয়াস অর্থাৎ Team Work একালের যুগলক্ষণ—তাহা স্বামীজী বুঝিয়াছিলেন। মানুষের আধ্যাত্ম-জীবনেও এই দলবদ্ধ প্রচেষ্টা এযুগের বিশেষত্ব, সেকথা এই একবিংশ শতাব্দীর সুরুতে আমরা যথেষ্টই উপলব্ধি করিতেছি। কিন্তু বিশ্বায়নের নামে ধর্মকে পণ্য করা বা Consumerism-এর স্তরে এই অধ্যাত্ম প্রচেষ্টাকে টানিয়া নামাইতে স্বামীজী কখনোই বলেন নাই।
বিশদ

07th  February, 2019
দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ

এখানে দিব্য সত্যের সাক্ষাৎ উৎসরাজি হইতে প্রবহমান একটা স্রোত অনুভব করা যাইতেছে, যে-সত্যকে মানুষ ইচ্ছামত দেখিতে পায় না। এখানে আছে একটা মনোবৃত্তি যাহা শুধু ভাবিতে পারে এরূপ নয়, দেখিতেও পারে— বস্তুরাজির শুধু বহিস্তল নয় তাহাদের অন্তর অবধি দেখিতে পায়; বুদ্ধিগত চিন্তা নিরন্তর নিষ্ফল মল্লযুদ্ধ করিতেছে এই বহিস্তলের সহিত, যেন আর কিছু নাই।
বিশদ

06th  February, 2019
রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার

বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার অথবা রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দের উত্তরাধিকার। যাহাই ভাবি না কেন, এই প্রসঙ্গে কিছু আত্মসমালোচনামূলক বিশ্লেষণ এবং কিছু ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করিবার সময় আসিয়াছে। দিকে দিকে যেন অশান্তির রণদামামা বাজিতেছে, সাধারণ মানুষের হৃদয় প্রকম্পিত হইতেছে। সম্মুখের আলো কি ক্রমশ নিভিয়া আসিতেছে?
বিশদ

05th  February, 2019
ব্রহ্মবিদ্যা

মনুষ্যজীবনের চিরবাঞ্ছিত সুখ পাওয়া যায় কেবল মাত্র ভূমা প্রাপ্তির দ্বারা অর্থাৎ ব্রহ্মসাক্ষাৎকার বা মোক্ষের দ্বারা। এই মোক্ষ ব্রহ্মবিদ্যার দ্বারা প্রাপ্ত হওয়া যায় এবং ব্রহ্মবিদগণ ব্রহ্ম স্বরূপই হয়ে যান। এতৎ সমস্ত শ্রুতি আদি বিভিন্ন শাস্ত্র উদ্ধৃত পূর্বক প্রমাণীকৃত হয়েছে। এখন প্রশ্ন হতে পারে যে কেন বার বার শাস্ত্র উল্লেখ করা হয়েছে?
বিশদ

04th  February, 2019
 জাতি

বিশাল দেশ, বিরাট জাতি,— এ দেশে মুষ্টিমেয় কর্ম্মী হইলে চলিতে পারে না। দেশ জোড়া শত শত মত, শত শত পথ,—এমন অবস্থায় অধঃপতনের গতিবেগ প্রহত করিতে হইলে একটি মাত্র নির্দ্দিষ্ট লক্ষ্য লইয়া গঠিত সঙ্ঘ দ্বারা সম্যক্‌ কার্য্য হইবে না। বিশদ

03rd  February, 2019
 জীব ও ব্রহ্ম

জীব ও ব্রহ্মের ঐক্য বিষয়ে বিশেষ কি আর বলিবার আছে? জীব স্বয়ং ব্রহ্মই। এই বিস্তৃত জগতের সব কিছুই অবশ্য ব্রহ্মমাত্র, শ্রুতি বলেন, ‘ব্রহ্ম অদ্বিতীয়।’ বিষয়বিরাগী, ‘ব্রহ্মই আমি’ এই প্রকার বিজ্ঞানসম্পন্ন, (অজ্ঞান-নিদ্রা হইতে উত্থিত) সাধকগণ নিরন্তর চিদানন্দময়-আত্মস্বরূপে অবশ্যই অবস্থান করেন।
বিশদ

02nd  February, 2019
সংগঠন

১৮৯৪ সালের জুন-জুলাই মাসে স্বামী বিবেকানন্দ আমেরিকা হইতে বরাহনগর মঠে গুরুভ্রাতাদের উদ্দেশে একটি পত্র লিখিয়াছিলেন। সেই পত্রে ‘সংগঠন’ কাহাকে বলে তাহা ব্যাখ্যা করিয়া তিনি লিখিয়াছেন: ‘‘Organisation’’ শব্দের অর্থ Divission of Labour (শ্রমবিভাগ)। 
বিশদ

01st  February, 2019
বিশ্বব্যাপী সত্য ও বিশ্বব্যাপী অজ্ঞান

এমন কোন অজ্ঞান নাই যাহা বিশ্ব-জোড়া অজ্ঞানের অংশ নয়, তবে ব্যক্তি-আধারে উহা একটা সসীম রূপায়ণ ও সসীম গতিধারা হইয়া যায়, আর বিশ্বব্যাপী অজ্ঞান হইল বিশ্বচেতনার সমগ্র গতিবৃত্তি, যাহা পরম সত্য হইতে বিচ্যুত এবং একটা নিকৃষ্ট ধারাতে ক্রিয়মাণ, যে ক্রিয়াধারাতে, দিব্য সত্য হইয়াছে বিকৃত, খর্ব্ব, মিশ্র এবং অসত্য ও বিভ্রমের দ্বারা মেঘাচ্ছন্ন।
বিশদ

31st  January, 2019
ক্লিষ্ট বৃত্তি

ক্লেশ কী? কতকগুলো মনের বৃত্তি আছে। ‘মনের বৃত্তি’ বললুম, কারণ এক্ষেত্রে অথবা অন্য কয়েকটি ক্ষেত্রে স্নায়ুতন্ত্র বা স্নায়ুকোষের সঙ্গে এর কোন সম্পর্ক নেই। যখন মানসিক অনুভূতির সঙ্কোচবিকাশী গতি আমাদের স্নায়ুর সংকোচ-বিকাশী গতির সঙ্গে সমান্তরলতা বজায় রেখে চলতে পারে না তখন সেই বৃত্তি বা বৃত্তিসমূহকে বা মুখ্য নিয়ন্ত্রক বৃত্তিকে বলা হয় ক্লিষ্ট বৃত্তি বা ক্লেশ।
বিশদ

30th  January, 2019
কর্ত্তব্য 

নিশ্চিত রূপে জানিও, যাহা মানুষের প্রথম কর্ত্তব্য, তাহাই তাহার শেষ কর্ত্তব্য। প্রথম কর্ত্তব্য, দ্বিতীয় কর্ত্তব্য, তৃতীয় কর্ত্তব্য প্রভৃতি ক্রমিক বিভাগ কর্ত্তব্যের জগতে নাই। যাহা ‘‘মানুষের’’ কর্ত্তব্য, একমাত্র তাহাই তাহার প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় বা শেষ কর্ত্তব্য।
বিশদ

29th  January, 2019
একনজরে
 পালঘর, ১২ ফেব্রুয়ারি (পিটিআই): প্রাক্তন প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে মহারাষ্ট্রের পালঘর জেলার বাইসর থেকে গ্রেপ্তার করা হল ২৩ বছরের এক যুবককে। মঙ্গলবার পুলিস জানিয়েছে, রবিবার হোটেলে আটকে রেখে ফয়জল সাইফি নামে ওই যুবক প্রাক্তন প্রেমিকাকে ধর্ষণ করে। ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: নাতির উপনয়নের জন্য সোনার গয়না কিনে বাড়ি ফেরার পথে কেপমারদের খপ্পরে পড়ে সর্বস্ব খোয়ালেন রামপুরহাট থানার খরুণ গ্রামের প্রাক্তন শিক্ষক। মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে রামপুরহাট শহরের জনবহুল কামারপট্টি মোড়ে।  ...

সংবাদদাতা, গাজোল: মালদহের বামনগোলা ব্লকের পাকুয়াহাট বাসস্ট্যান্ডের পরিকাঠামো উন্নয়নের কাজ শীঘ্রই শুরু হচ্ছে। এজন্য উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর ২০ লক্ষ টাকা অনুমোদন করেছে। বাসস্ট্যান্ডকে ওই টাকায় ঢেলে সাজানোর প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে।   ...

 বিএনএ, চুঁচুড়া: শ্রীরামপুরে দিল্লি রোড লাগোয়া বন্ধ বিস্কুট কারখানার দখল নিল ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার সকালে ওই বন্ধ বিস্কুট কারখানার দরজায় সম্পত্তি দখলের নোটিস দেন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের আধিকারিকরা। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য, ব্যবসায় গোলোযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যের অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৭৯: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও কবি সরোজিনী নাইডুর জন্ম
১৯৩১ - ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে নয়াদিল্লিতে স্থানান্তর হয়।
১৯৪৫: অভিনেতা বিনোদ মেহরার জন্ম
১৯৬০: ফ্রান্সের সফল পরমাণু পরীক্ষা
১৯৮৫: টেনিস খেলোয়াড় সোমদেব দেববর্মনের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.০৪ টাকা ৭১.৭৪ টাকা
পাউন্ড ৮৯.৬৫ টাকা ৯২.৯০ টাকা
ইউরো ৭৮.৪৪ টাকা ৮১.৪২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৩,৪০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১, ৬৯৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩২,১৭০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩০ মাঘ ১৪২৫, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বুধবার, অষ্টমী ২৩/৫২ দিবা ৩/৪৭। কৃত্তিকা ৪০/৩৩ রাত্রি ১০/২৭। সূ উ ৬/১৪/১৩, অ ৫/২৭/৫২, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৯/৫৮ গতে ১১/২৮ মধ্যে পুনঃ ৩/১২ গতে ৪/৪৩ মধ্যে। রাত্রি ৬/১৯ গতে ৮/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/৫৮ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/২ গতে ১০/২৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৫১ গতে ১/১৫ মধ্যে, কালরাত্রি ৩/২ গতে ৪/৩৮ মধ্যে।
২৯ মাঘ ১৪২৫, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯, বুধবার, অষ্টমী ১০/৩৭/৩১। কৃত্তিকানক্ষত্র সন্ধ্যা ৫/৫৭/২৪, সূ উ ৬/১৫/২৬, অ ৫/২৬/৭, অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৪/৫১ মধ্যে ও ৯/৫৯/০ থেকে ১১/২৮/২৫ মধ্যে ও ৩/১১/৫৯ থেকে ৪/৪১/২৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১৭/২৪ থেকে ৮/৫১/১৬ মধ্যে ও ১/৫৯/০ থেকে ৬/১৫/২৫ মধ্যে, বারবেলা ১১/৫০/৪৬ থেকে ১/১৪/৩৬ মধ্যে, কালবেলা ৯/৩/৬ থেকে ১০/২৬/৫৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৩/৫২/২৫ থেকে ৫/২৮/৩৬ মধ্যে।
৭ জমাদিয়স সানি
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৭৯: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও কবি সরোজিনী নাইডুর জন্ম১৯৩১ - ব্রিটিশ ...বিশদ

07:03:20 PM

ঝাড়গ্রামে গাড়ি উল্টে জখম ৬ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী
মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফেরার পথে গাড়ি উল্টে জখম ৬ ...বিশদ

05:14:00 PM

কাটোয়ায় পরীক্ষার সেন্টার থেকে নিখোঁজ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীনি, চাঞ্চল্য 

03:33:32 PM

জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চ পরিদর্শনে মন্ত্রী গৌতম দেব 

02:27:00 PM

দমদমে সুড়ঙ্গে আটকে গেল মেট্রো
ফের বিভ্রাট মেট্রোয়। এদিন বেলা ১২:৫৮ মিনিটে দমদম ও বেলগাছিয়ার ...বিশদ

02:23:00 PM