Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল 

নরেন্দ্র মোদির প্রথম দশ বছরের জমানা থেকে করোনাকালের দু’বছর আমরা ছাড় দিচ্ছি। বাকি আটটি বছর পেয়েছেন তিনি উপদ্রবহীন। প্রতিবারই সরকার গড়েছেন এনডিএ জোটের নেতা হিসেবে। প্রথম দুটি টার্মে তাঁর দল বিজেপি সংসদে নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা নিয়েই ‘দাদাগিরি’ করেছে। বর্তমান দফায় সংসদে বিজেপির নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা না-থাকলেও সরকার চলছে মোটামুটি নির্বিঘ্নেই। কেননা ‘ডিগবাজিতে সর্বোচ্চ ডিগ্রিধারী’ দুই শরিক নেতা নীতীশ কুমার এবং চন্দ্রবাবু নাইডুকে দু’হাতে দিয়ে-থুয়েই ঠান্ডা রেখেছেন মোদিজি। ফলে জোটের ভিতর থেকে বিপদের কোনও আশঙ্কা আপাতত নেই। এমনকী বাইরের প্রতিবাদেও কান না-দেওয়ার নীতি তাঁর সরকারের মজ্জাগত অভ্যাস। সব মিলিয়ে উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তারের প্রশ্নে এই ‘দাবাং’ সরকারের অনেক কিছুই করার কথা। কিন্তু ২০২৫ সালের গোড়ায় কী দেখছি আমরা? পৃথিবীর দ্রুততম বর্ধনশীল বৃহৎ অর্থনীতি হয়েও বৃদ্ধির ৬-৭ শতাংশের মধ্যে হাঁপাচ্ছি। 
মোদিজি মাত্র দুটি দেশকেই তাঁর প্রকৃত প্রতিদ্বন্দ্বী মানেন—আমেরিকা এবং চীন। বৃদ্ধির নিম্নহার নিয়েও গতবছর জিডিপিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যোগ হয়েছে ৭৮৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। একই সময়ে চীনের ক্ষেত্রে তার পরিমাণ ৮৯৫ বিলিয়ন ইউএসডি। আর ওই সময়কালে ভারতের ‘কনট্রিবিউশন’ কত? মাত্র ২৫৬ বিলিয়ন ইউএসডি! নমিনাল জিডিপির হিসেবে পৃথিবীর ‘টপ টেন’ দেশের মধ্যে রয়েছে ভারত। ৪.২৭ ট্রিলিয়ন ডলারের ‘মালিক’ ভারতের স্থান পঞ্চম। সেখানে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের নমিনাল জিডিপির অঙ্ক কত? যথাক্রমে ৩০.৩৪ এবং ১৯.৫৩ ট্রিলিয়ন ডলার! অর্থনীতির এমন আশমান জমিন ফারাক নিয়ে ভারত কোন কাণ্ডজ্ঞানে আমেরিকা ও চীনকে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভাবে! বৃদ্ধির এই গতি এবং প্রবণতা যে দেশের, সেই দেশ রাত পোহালে ‘পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম’ অর্থনীতির সার্টিফিকেট পেলেও সেটি কোনোভাবেই ‘মজবুত’ বলে অন্তত আন্তর্জাতিক মহল ভাববে না। কারণ ভারতের মোট জিডিপিকে তার ভয়াবহ জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করলে যে ভাগফল স্লেটে ফুটে উঠবে, তা সমুদ্র থেকে এক ঘটি জলেও মতোই দেখাবে। মোদি জমানায় সাফল্য বলতে একটাই— ভারতই পৃথিবীর সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। কিছু আগে চীন ওই জায়গায় ছিল। ভারতের পরে ‘স্বাধীন’ হয়েও চীন এক আশ্চর্য অর্থনীতি এখন! কীভাবে? দেশের বিপুল জনসংখ্যাকে তারা দ্রুত ‘মানবসম্পদ’-এ রূপান্তরিত করতে পেরেছে। কী লাগে এজন্য? প্রথমেই দূর করতে হয় সকলের খিদের জ্বালা। অতঃপর তাদের দিতে হয় উন্নত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ। শিক্ষা মানে শুধু বই পড়া নয়, জীবনকে সবদিক থেকে বিকশিত করার মতো বৈচিত্র্য আনা তাতে জরুরি। তার মধ্যে অবশ্যই রয়েছে খেলাধুলো। সকলের জন্য সুস্বাস্থ্য, উপযুক্ত বস্ত্র, স্বাস্থ্যকর গৃহের ব্যবস্থা করাও রাষ্ট্রের কর্তব্য। উপযুক্ত সামাজিক সুরক্ষা প্রদানও কল্যাণকামী রাষ্ট্রের কাছে অগ্রাধিকার। মনে রাখা দরকার, রাজনীতি এবং প্রশাসনে স্বচ্ছতা বৃদ্ধি ছাড়া এই কাজগুলির কোনোটাই করা সম্ভব নয়। রাজনীতিকে দুর্বৃত্তায়ন ও অর্থায়নের ব্যাধিমুক্ত করা গেলেই প্রশাসনে পূর্ণ স্বচ্ছতা আনা সম্ভব। চীনের অর্থনীতি মার্কসবাদকে কতখানি জলাঞ্জলি দিয়েছে তা নিয়ে লম্বা বিতর্ক চলতেই পারে কিন্তু উপর্যুক্ত প্রেক্ষিতগুলিতে তারা ভারতকে প্রতিদিন বলে বলে দশ গোল দেয়। ভারতে উচ্চশিক্ষা এবং গবেষণার কিছু ব্যবস্থা নিশ্চয় আছে। কিন্তু এখানকার উৎপাদন ব্যবস্থা ও পরিকাঠামো এতটাই দুর্বল যে তৈরি মানবসম্পদের একটি বড় এদেশে তাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার বলে ‘আবিষ্কার’ করে। ফলে ‘ব্রেন ড্রেন’ চলেছে অবাধে। ভারতের মেধা মজবুত করে চলেছে আমেরিকা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশ ও অর্থনীতিগুলিকে। প্রোমোটাররাজ এমন ম্যাজিক আয়ত্ত করেছে যে, আমাদের দেশে প্রতিদিন কোনও না কোনও খেলার মাঠ উধাও হয়ে যায়! অন্যদিকে চীন তাদের প্রতিটি মহল্লায় গড়ে তুলছে আন্তর্জাতিক মানের ক্রীড়া পরিকাঠামো, একেবারে শিল্প-বাণিজ্যের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে। তার প্রত্যক্ষ ফলাফল আমরা দেখতে পাই এশিয়ান গেমস থেকে ওলিম্পিক গেমসগুলিতে। 
ভারত বস্তুত পৃথিবীর সর্বাধিক গরিব, ক্ষুধার্ত, অপুষ্টির শিকার, ধর্মান্ধ এবং অশিক্ষিত মানুষের দেশ হিসেবেই নিন্দিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মহলে। ‘বৃহত্তম গণতন্ত্র’ হিসেবে আমাদের আত্মগরিমা থাকতেই পারে, কিন্তু আন্তর্জাতিক মহল তাকে ‘ইলেক্টোরাল অটোক্রেসি’র চেয়ে উন্নত কিছু মানে না। সব মিলিয়ে ভারত তার সর্ববৃহৎ জনসংখ্যাকে ‘মানবসম্পদ’ নয় বহুলাংশে ‘আপদ’ করে রেখেছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আমরা কী করছি? প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গেও সম্পর্ক উন্নত করতে পারছি না। একাধিক পুরনো বন্ধু দেশও আজ বৈরীভাবাপন্ন হয়ে উঠেছে। এরপর দক্ষিণ এশিয়ার বাইরে কোন প্রভাব খাটবে ভারতের? নরেন্দ্র মোদি নিজেকে ‘বিশ্বগুরু’ ভাবতেই পারেন, আন্তর্জাতিক মহল তাতে মুখ টিপে‘ গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল’ই বলে। তাই ফোর্বস-এর প্রভাবশালী রাষ্ট্রের তালিকায় ভারতের স্থান দ্বাদশ নিয়ে কোনও সচেতন নাগরিকই বিস্মিত নন।
05th  February, 2025
বঞ্চনার তালিকা দীর্ঘ

এতদিন জানা ছিল ১০০ দিনের কাজ, আবাস যোজনার কথা। এবার সেই তালিকায় যোগ হল উজ্জ্বলা যোজনার নাম। প্রকল্পের অর্থ ‘নয়ছয়ের’ সাফাই দিয়ে গত দু’তিন বছর ধরে ১০০ দিনের কাজ ও আবাস যোজনায় বসতবাড়ি তৈরিতে বাংলাকে টাকা দিচ্ছে না মোদি সরকার।
বিশদ

মহাবিপর্যয়ের পুনরাবৃত্তি 

পুনরাবৃত্তি! নিছক ভুলের নয়, একযোগে গাফিলতি, অদক্ষতা, ব্যর্থতা এবং অপদার্থতার। ২৯ জানুয়ারি, বুধবার মৌনী অমাবস্যায় ‘মহাকুম্ভ’ দেখেছে ‘মহাবিপর্যয়’। সেদিন পদপিষ্ট হয়ে সেখানে প্রাণ হারিয়েছিলেন অন্তত ৩০ জন পুণ্যার্থী এবং গুরুতর জখম হন তার দ্বিগুণ নরনারী।
বিশদ

17th  February, 2025
মোদির ভারতে বাড়ছে দুর্নীতি!

বিষয়: দুর্নীতি। এটি নরেন্দ্র মোদির খুবই পছন্দের সাবজেক্ট বলে দাবি করে বিজেপি। এর কারণ অবশ্য প্রধানমন্ত্রী নিজেই। নিজেকে স্ফটিকের মতো ‘স্বচ্ছ’ বোঝাতে ২০১৪ সালে প্রথমবার ‘দুর্নীতি মুক্ত’ ভারত গঠনের স্বপ্ন ফেরি করেছিলেন।
বিশদ

16th  February, 2025
আপাতত মুখরক্ষা

শেষরক্ষা হল না! ৬০ আসনের মণিপুর বিধানসভায় বিজেপির বিধায়ক ৩৭ জন। তবু এন বীরেন সিংয়ের উত্তরসূরি হিসেবে গ্রহণযোগ্য একজনকেও খুঁজে পেল না কেন্দ্রের শাসকদল!
বিশদ

15th  February, 2025
নারীশক্তি বিকাশের বাজেট

দেশের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক মহিলা। ভারতের মেয়েরা যথেষ্ট বুদ্ধিমতী। গৃহকর্ম থেকে সব ধরনের কাজ এবং পেশায় তাঁরা যে পুরুষের সমান দক্ষ, এমনকী কিছু ক্ষেত্রে তাঁরাই শ্রেষ্ঠতর, এই সত্য ইতিমধ্যেই প্রমাণিত। তবু ‘অধিকার’ প্রদানের প্রশ্নে এই ২০২৫ সালে দাঁড়িয়েও নারী বহুলাংশে ‘বঞ্চনা’র শিকার।
বিশদ

14th  February, 2025
উৎপাদনে রাজ্যের গুরুত্ব

কেন্দ্রের আর্থিক সমীক্ষা রিপোর্টের দাবি, ২০২৩-২৪ সালে দেশে বেকারত্বের হার ৩.২ শতাংশে নেমে এসেছে। তত্ত্বগতভাবে এটা বস্তুত ‘পূর্ণ কর্মসংস্থান’ বিবেচনারই শামিল! তবে একইসঙ্গে সতর্ক করা হয়েছে যে, ২০৩০ সাল পর্যন্ত প্রতিবছর কৃষি ক্ষেত্রের বাইরে সাড়ে ৭৮ লক্ষ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। 
বিশদ

13th  February, 2025
রাজ্যগুলির দাবি ন্যায্য

ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় কেন্দ্র কোনও ‘প্রভু’ নয় এবং রাজ্যগুলিও নয় তার ‘হুকুমবরদার’। কেন্দ্র ‘দাতা’ এবং রাজ্যগুলি ‘অনুগৃহীত’—এমনও নয় সম্পর্কটি। ভারত রাষ্ট্র গড়ে উঠেছে রাজ্যগুলির সমবায়ের নীতির ভিত্তিতে। সেখানে কেন্দ্র রয়েছে একটি সমন্বয়কারীর ভূমিকায়।
বিশদ

12th  February, 2025
ললাট লিখন

কপালের লিখন খণ্ডাবে কে? গত ২১ মাসে তাঁর মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে অপসারণ চেয়ে বারবার সরব হয়েছে বিরোধীরা। নিজের দলের বিক্ষুব্ধ একটা বড় অংশের বিধায়করাও একই দাবিতে সরব ছিলেন। রাজ্যের হিংসা পরিস্থিতিতে যখন কোনও লাগাম টানা যাচ্ছে না, পুলিস-প্রশাসন সম্পূর্ণ ব্যর্থ, রাজ্যের মানুষকে যে সরকার নিরাপত্তা দিতে পারেনি তারা কেন ক্ষমতায় থাকবে— সেই প্রশ্নও তুলেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।
বিশদ

11th  February, 2025
দিবাস্বপ্নের কারবারি

জাতীয় শিক্ষা নীতি (এনইপি) ২০২০ রূপায়ণ নিয়ে মোদি সরকার অনেক ঢাক ঢোল পিছিয়েছিল। কিন্তু এনইপি রূপায়ণের জন্য যে পরিমাণ অর্থ জরুরি, তার সংস্থান কেন্দ্র এখনও করেনি। এনইপি সুপারিশ করেছিল যে, প্রতিবছর জিডিপির অন্তত ৬ শতাংশ অর্থ শিক্ষাখাতে বরাদ্দ করতে হবে।
বিশদ

10th  February, 2025
ইতিহাসের ‘লজ্জা’!

ঢাকার ৩২নং ধানমন্ডি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির ঠিকানা। এই বাড়ি থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন তিনি। সেটা ১৯৭১ সাল। তার চার বছর পর, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এই বাড়িতেই সপরিবার মুজিবকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল।
বিশদ

09th  February, 2025
সীমা লঙ্ঘন

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই অসংখ্য অভিবাসীকে দেশছাড়া করার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সেইমতো বুধবার মার্কিন দেশের একটি সামরিক বিমানে চাপিয়ে অমৃতসরে ফেরত পাঠানো হয়েছে ১০৪ জন ভারতীয়কে।
বিশদ

08th  February, 2025
অভূতপূর্ব, আশাপ্রদ

সিপিএম শাহির পতন যে সময়ের অপেক্ষামাত্র, তা আঁচ করতে পেরেছিল সকলেই। লাগাতার লালসন্ত্রাসে মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। ওইসঙ্গে রাজ্যকে গ্রাস করেছিল দুর্নীতি আর অনুন্নয়নের রকমারি। একদিকে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছিলাম শিক্ষায়, অন্যদিকে বাংলাজুড়ে তীব্র হচ্ছিল বেকারত্বের জ্বালা।
বিশদ

07th  February, 2025
রশ্মি

ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। এক কে মানলেই আর একটীকে মানতে হয়। যিনিই ব্রহ্ম তিনিই শক্তি। তাঁকেই মা বলে ডাকি। কালীই ব্রহ্ম, ব্রহ্মই কালী। যেমন অগ্নি আর তার দাহিকাশক্তি,—অগ্নি মানলেই দাহিকাশক্তি মানতে হয়, একটাকে ছেড়ে আর একটাকে ভাবা যায় না।
বিশদ

06th  February, 2025
বেকাররা সেই তিমিরেই

রাজনীতিকে আপনি ‘রাজার নীতি’ কিংবা ‘নীতির রাজা’ যেদিকে থেকেই ব্যাখ্যা করুন না কেন, তার কেন্দ্রে হল মানুষ। এখন ভারতই বিশ্বের সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। ভারতে সরকার তৈরি হয় প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে। 
বিশদ

06th  February, 2025
লাভবান কত শতাংশ?

মধ্যবিত্তের স্বপ্ন পূরণের বাজেট, বক্তৃতা শেষ হওয়ার পর বলেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবারের কেন্দ্রীয় বাজেটের যে-দিকটি নিয়ে মধ্যবিত্ত উল্লসিত, তা হল— বেতনভোগী যাদের বার্ষিক আয় ১২ লাখ পর্যন্ত, তাদের আর কর দিতে হবে না।
বিশদ

04th  February, 2025
বৈষম্য বৃদ্ধির আশঙ্কা

বাজেট আসে বাজেট যায়, মানুষের প্রত্যাশা পূরণ হয় না। কেন্দ্রীয় সরকার মনে করছে, অন্তত এবার তারা দেশবাসীর এই খেদ দূর করতে পেরেছে। শনিবার অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সংসদে যে বাজেট পেশ করেছেন, তাতে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

03rd  February, 2025
একনজরে
আদালতের নির্দেশে গাছ লাগাতে গিয়ে মামলার মুখে পড়েছিলেন রাজ্যের পরিবেশকর্মী সুভাষ দত্ত। দীর্ঘ ২৫ বছর পরে সেই মামলা থেকে মুক্তি পেলেন তিনি।  ...

দিল্লির বুরারি কাণ্ডের ছায়া কর্ণাটকে। ফ্ল্যাট থেকে মিলল একই পরিবারের চার সদস্যের মৃতদেহ! ঘটনাটি মাইসুরুর বিশ্বেশ্বরাইয়া নগরের। এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, মৃতরা হলেন চেতন (৪৫), তাঁর স্ত্রী রূপালী (৪৩), মা প্রিয়ম্বদা (৬২) ও ছেলে কুশল (১৫)। ...

দু’দলের মধ্যে বিস্তর ফারাক। দক্ষতা ও মানের নিরিখে সেলটিকের চেয়ে কয়েক যোজন এগিয়ে বায়ার্ন মিউনিখ। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্লে-অফের প্রথম লেগে গ্লাসগোতে জার্মান ক্লাবটিকে কঠিন ...

আলুর অভাবী বিক্রি বন্ধ করতে মাঠে নামল পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন। চাষিদের কাছ থেকে সুফল বাংলা স্টলে সরাসরি আলু কেনা হচ্ছে। সোমবার ন’কুইন্টাল আলু কেনা হয়েছে। পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক আয়েশা রানি এ বলেন, এখন পোখরাজ আলু উঠছে। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগিতে লাভবান হবেন । ব্যবসায়িক ক্ষেত্রটি কম বেশি চলবে। শিক্ষার্থীদের পক্ষে দিনটি শুভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১২৯৪:  মোঙ্গল সম্রাট কুবলাই খানের মৃত্যু
১৪৮৬: শ্রী চৈতন্যদেবের জন্ম
১৫৪৬: মার্টিন লুথারের মৃত্যু
১৫৬৪: ইতালীয় ভাস্কর, চিত্রকর, স্থপতি এবং কবি মাইকেলেঞ্জেলোর মৃত্যু
১৮৩৬: শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংদেবের জন্ম
১৮৯৪: ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম বিপ্লবী রাজনীতিক ও সমাজতান্ত্রিক ব্যক্তিত্ব রফি আহমেদ কিদোয়াইয়ের জন্ম
১৯২৭:  বিশিষ্ট সঙ্গীত পরিচালক ও সুরকার মহম্মদ খৈয়াম হাশমির (যিনি খৈয়াম নামেই পরিচিত) মৃত্যু।
১৯৩০: প্লুটো গ্রহ আবিষ্কৃত হয়
১৯৬৭: ইতালির ফুটবলার রবার্তো বাজ্জোর জন্ম
১৯৭৬: বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে আনুষ্ঠানিক ভাবে বাংলাদেশের নাগিরকত্বে ভূষিত করা করা হয়
১৯৭৭: অভিনেত্রী কাবেরি বসুর মৃত্যু
১৯৯৭:  হিন্দুস্তানী শাস্ত্রীয় সংগীতের (ফারুকাবাদ ঘরানার) সঙ্গীতশিল্পী পণ্ডিত জ্ঞানপ্রকাশ ঘোষের মৃত্যু 
২০০৭: হরিয়ানায় সমঝোতা এক্সপ্রেসে বিস্ফোরণ, মৃত্যু ৬৮ জনের
২০১৬: শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী তথা পদ্মভূষণ আবদুল রশিদ খানের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৮৬ টাকা ৮৭.৬০ টাকা
পাউন্ড ১০৭.৩১ টাকা ১১১.০৭ টাকা
ইউরো ৮৯.৩৪ টাকা ৯২.৭৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮৫,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮৫,৮০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৮১,৫৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৬,০০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৬,১০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ ফাল্গুন, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। ষষ্ঠী অহোরাত্র। চিত্রা নক্ষত্র ৩/৩৩ দিবা ৭/৩৬। সূর্যোদয় ৬/১০/৩০, সূর্যাস্ত ৫/৩০/৫৪। অমৃতযোগ দিবা ৮/২৫ গতে ১০/৪২ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৯ মধ্যে। পুনঃ ৩/১৫ গতে ৪/৪৬ মধ্যে। রাত্রি ৬/২২ মধ্যে পুনঃ ৮/৪৫ গতে ১১/২৫ মধ্যে পুনঃ ১/৫৭ গতে ৩/৩৮ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৫ গতে ৯/০ মধ্যে পুনঃ ১/১৫ গতে ২/৪১ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৬ গতে ৮/৪১ মধ্যে। 
৫ ফাল্গুন, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫। ষষ্ঠী শেষরাত্রি ৪/৫২। স্বাতী নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৬/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৩০। অমৃতযোগ দিবা ৮/১৩ গতে ১০/৩৫ মধ্যে ও ১২/৫৭ গতে ২/৩২ মধ্যে ও ৩/১৯ গতে ৪/৫৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/২৯ মধ্যে ও ৮/৫৬ গতে ১১/২২ মধ্যে ও ১/৪৮ গতে ৩/২৫ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৮ গতে ৯/২ মধ্যে ও ১/১৬ গতে ২/৪১ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৫ গতে ৮/৪১ মধ্যে।   
১৯ শাবান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
প্রকাশ্যে সলমন খানের 'সিকান্দর'-এর প্রথম পোস্টার

12:17:35 AM

রাশিয়া-আমেরিকার বৈঠকের পরেই সৌদি সফর পিছিয়ে দিলেন ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি

11:03:59 PM

খড়্গপুর স্টেশনে আটকে পড়ল একাধিক এক্সপ্রেস ট্রেন
ঝড় বৃষ্টির কারণে ওভারহেড তারে গাছ পড়ে যাওয়ায় বিপত্তি। খড়্গপুর ...বিশদ

10:52:00 PM

ডব্লুপিএল: গুজরাতের বিরুদ্ধে ৫ উইকেটে জিতল মুম্বই

10:45:00 PM

কয়লা বোঝাই মালগাড়ির বগিতে আগুন, ঝাড়গ্রামে চাঞ্চল্য
ঝাড়গ্রাম স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা কয়লা বোঝাই মালগাড়ির বগিতে অগ্নিকাণ্ড। আজ, ...বিশদ

10:43:00 PM

জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার গৌরীহাট, গোরাপাড়াসহ একাধিক জায়গায় হানা দিয়ে চোলাই নষ্ট করল আবগারি দপ্তর

09:20:00 PM