Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

পাকাবাড়ির কাঁচা প্রকল্প

পৃথিবীর মধ্যে সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশই শুধু নয়, সবচেয়ে বেশি গৃহহীন মানুষও এই ভারতে বাস করে। কী গ্রীষ্ম, কী বর্ষা বা শীত তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই জোটে না। স্বাধীনতালাভের মাহাত্ম্য কি এটাই? তাও সাতাত্তর বছর আগে! স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপনের তোড়জোড় নিশ্চয় শুরু হয়ে গিয়েছে। ভারত তার আগেই ‘উন্নত বিশ্ব’-এর পংক্তিতে গিয়ে বসারও খোয়াব দেখে। কিন্তু এই যাদের হাঁড়ির হাল, তাদের স্বপ্ন সাকার হবে কী করে? তাই নরেন্দ্র মোদি পুরনো প্রকল্পের নাম বদলে চালু করেছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা। পিএমএওয়াই গ্রামীণের সূচনা হয় ২০১৬ সালের ২০ নভেম্বর। সমাজের সবচেয়ে গরিব মানুষগুলির জন্য পাকাবাড়ির ব্যবস্থা করাই এই প্রকল্পের লক্ষ্য। প্রকল্পটি গ্রহণের ভিত্তি ছিল একটি আর্থ-সামাজিক সমীক্ষা। ২০২৩-২৪ সালের ভিতরে ২ কোটি ৯৫ লক্ষ পরিবারকে পাকাবাড়ি তৈরি করে দেওয়ার লক্ষ্য ঘোষিত হয়। পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, ২০২৯ সালের মার্চের মধ্যে দেওয়া হবে আরও ২ কোটি গৃহ।
আর এখানেই প্রশ্ন, সরকারের ঘোষণার বাস্তবায়ন সম্ভব কতটা? কেননা নির্মাণ খরচ হু হু করে বাড়ছে। কিন্তু সরকার যে গৃহ প্রতি আর্থিক বরাদ্দের অঙ্ক বাড়াচ্ছে না। আবাস যোজনায় কেন্দ্রীয় বরাদ্দের পরিমাণ সমতলের জন্য ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা এবং উত্তর-পূর্ব ভারত ও পার্বত্য এলাকার জন্য ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা। অথচ গত একবছরে ভারতে নির্মাণ খরচ গড়ে ১১ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এই বৃদ্ধি ঘটেছে মূলত গৃহনির্মাণ ক্ষেত্রে। এই শিল্প বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, গত ১২ মাসে গৃহনির্মাণ সামগ্রীর দাম নাগালের মধ্যে থাকলেও শ্রমিকের মজুরি বৃদ্ধির ধাক্কা পৌঁছেছে ২৫ শতাংশে। ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের অক্টোবরের মধ্যে গৃহনির্মাণের প্রধান জিনিসগুলির দাম বেড়েছে মাথা ঘুরিয়ে দেওয়ার মতোই: ইস্পাত ৫৭ শতাংশ, সিমেন্ট ৩০ শতাংশ, তামা ৯১ শতাংশ এবং শ্রমিকের মজুরি ১৫০ শতাংশ। এই সম্পর্কে ইংরেজি দৈনিক ‘দি ইকনমিক টাইমস’-এর একটি প্রতিবেদনে একটি বেসরকারি (ন্যাশনাল লেভেল মনিটরিং বা এনএলএম) সমীক্ষার তথ্যাদি তুলে ধরা হয়েছে। তাতে দাবি করা হয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণের ৮০ শতাংশের বেশি বেনিফিসিয়ারি সরকারি বরাদ্দ টাকায় বাড়ি তৈরি করতে পারছেন না। বাস্তবে তাঁদের খরচ পড়ে যাচ্ছে দেড় লক্ষাধিক টাকা। ২০২২ সালের জানুয়ারি-সেপ্টেম্বরের মধ্যে মোট তিনি দফায় এই সমীক্ষা সম্পন্ন হয়। প্রথম সমীক্ষা হয় দশটি রাজ্যের ৮৫টি জেলায়। দ্বিতীয় সমীক্ষার নমুনা নেওয়া হয় ২৫টি রাজ্যের ১১১টি জেলা থেকে। তৃতীয় ও শেষ সমীক্ষা চলে ২৪টি রাজ্যের ১১০টি জেলায়। অর্থাৎ সারা দেশের ৩০৬টি জেলার কয়েক হাজার বেনিফিসিয়ারির সঙ্গে কথা বলেছেন এনএলএম ইন্ডিপেন্ডেন্ট এজেন্সির সমীক্ষকরা। সমীক্ষা শেষে তাঁদের দাবি, বহু এলাকার পরিবার নিজেদের একটি করে পাকাবাড়ি পেতে আড়াই লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করেছে! অর্থাৎ সরকারের দেওয়া টাকার প্রায় দ্বিগুণ পর্যন্ত খরচ করতে হয়েছে বহু গরিব মানুষকে।
তাঁরা এই খরচ এমনি এমনি করেননি, অগ্নিমূল্যের বাজারে তাছাড়া যে ঘর তৈরিই অসম্ভব। লক্ষ করার বিষয় হল, সমীক্ষার সঙ্গে যুক্ত বেনিফিসিয়ারিরা এই সমস্যার মোকাবিলা করেছেন দুই থেকে আড়াই বছর আগে। জিনিসের দাম তারপর আরও অনেকখানিই চড়েছে। অতএব, এখন যেমন তেমন একটি ছোট্ট বাড়ি তিন লাখেও সম্পূর্ণ হওয়া মুশকিল। তাই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় কেন্দ্রীয় সহায়তার পরিমাণ বাড়িয়ে দেড় লক্ষ টাকা করার জন্য প্রস্তাব দিয়েছিল গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক। কিন্তু নির্মলা সীতারামনের অর্থমন্ত্রক তাতে সাড়া দেয়নি। তীব্র অর্থসঙ্কটের দোহাই পেড়েই পিছিয়ে গিয়েছে। মন্ত্রিসভার গত আগস্টের বৈঠকেই আগামী পাঁচবছরে আরও দু’কোটি আবাস নির্মাণের সিদ্ধান্ত অনুমোদিত হয়। খরচের বাস্তবকে সামনে রেখে, তখনই এই প্রকল্পে বাড়ি পিছু আর্থিক বরাদ্দ বৃদ্ধির জোরদার দাবি জানানো হয়। কিন্তু সরকার তাতে সাড়া দেয়নি, আশঙ্কা মতোই। এর ফল ভালো হওয়ার নয়। কারণ পর্যাপ্ত টাকা ছাড়া বাড়ি তৈরি হবে না, বহু বাড়ির কাজ থমকে যেতে পারে মাঝপথেই। টাকাগুলি অন্যভাবে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কাও থাকছে পদে পদে। নিজের বাড়ির স্বপ্ন পূরণ করার জন্য কিছু পরিবার মহাজনি ঋণের ফাঁদেও পড়ে যেতে পারে। মোদি সরকারের অপারগতা গরিব মানুষকে পরিষ্কার দুটি চরম বিপদের মধ্যে ঠেলে দিচ্ছে: স্বপ্ন দেখিয়েও পাকাবাড়ি না-দেওয়া অথবা ফেলে দেওয়া ঋণের ফাঁদে!
22nd  November, 2024
সময়ের দাবি

মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর তাদের সম্পর্কে বোধহয় আসল কথাটা বলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাহুল গান্ধীর দলকে ‘পরজীবী’ আখ্যা দিয়ে তাঁর টিপ্পনি, কংগ্রেস নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে আঞ্চলিক দলগুলিকে ব্যবহার করছে। বিশদ

নির্ণায়ক যখন নারী

নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহদের পার্টি শুধু ভাঙেনি, মচকেছেও। অন্যভাবে বলতে গেলে, ঘোমটা শুধু সরায়নি, নেচেছেও এবং জনসমক্ষে। তাদের নীতি বদলের শুরু মধ্যপ্রদেশ থেকে। সদ্যসমাপ্ত মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচনে দেখা গেল, তারা বদলে ফেলা নীতি আঁকড়ে ধরেছে আরও মরিয়া হয়ে।
বিশদ

25th  November, 2024
লাল ‘দাগ’

যা  ভাবা গিয়েছিল, তাই হয়েছে। ছ’য়ে ছক্কা। বাংলায় ঝড়ের রং ফের ‘সবুজ’। লোকসভা ভোটের পর রাজ্যের চার বিধানসভা কেন্দ্রের উপ নির্বাচনের মতো এবারেও নিরঙ্কুশ আধিপত্য বজায় রাখল তৃণমূল এবং তা অনেকটা ভোট বাড়িয়ে। বিশদ

24th  November, 2024
অন্ধ হলে কি...

‘জাস্টিস ফর ইন্ডিজেনাশ পিপ্‌ল।’ দেড় বছর ধরে হিংসাদীর্ণ মণিপুরে এবার ন্যায়বিচারের দাবি উঠল। চলতি মাসেই অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অব মণিপুর, আইটিএলএফ-সহ কুকি-জো জনজাতিদের কয়েকটি সংগঠনের হাজার হাজার মানুষ কালো পোশাক ও কালো কাপড়ের মাস্কে মুখ ঢেকে এই ছোট্ট পাহাড়ি রাজ্যে ‘জাস্টিসের’ দাবিতে পথে নেমেছিলেন। বিশদ

23rd  November, 2024
ভূরি ভূরি ভুয়ো

জনসেবা মাল্টিস্পেশালিটি হসপিটাল। ধুমধামসহকারে রবিবার উদ্বোধন হয়েছিল এমনই গালভরা নামের একটি বেসরকারি সংস্থার। স্পেশালই বটে, তাও আবার মাল্টি! কিন্তু এত গুণপনা কীসে কীসে? আপাতত যা খবর, হাসপাতাল নামে ‘আবির্ভূত’ প্রতিষ্ঠানটির যাবতীয় স্পেশালিটি স্বীকৃত স্বাস্থ্য পরিষেবা বাদেই। বিশদ

21st  November, 2024
উপেক্ষা অথবা গলাবাজি

বেঁচে থাকার জন্য প্রথম দরকার খাদ্য। বিপুল জনসংখ্যা সত্ত্বেও, সুজলা সুফলা কৃষিপ্রধান ভারতবর্ষে খাদ্যের অভাব হওয়ার কথা নয়। কিন্তু এই সমাজ ক্রমবর্ধমান বৈষম্যে দীর্ণ। তাই হাড়ভাঙা খাটুনির পরও দুর্বল মানুষগুলির ঘরে খিদের অন্ন সবসময় বাড়ন্ত। একটি কল্যাণকামী রাষ্ট্রের প্রধান কর্তব্য হল নাগরিকের ক্ষুধার নিবৃত্তি। বিশদ

20th  November, 2024
ডিজিটালের ফাঁদ!

‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’। সাইবার প্রতারণার এক নতুন অস্ত্র। সাম্প্রতিক সময়ে গোটা দেশজুড়ে ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ যেভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, তাতে চিন্তার ভাঁজ দেখা দিয়েছে পুলিস ও তদন্তকারী আধিকারিকদের কপালে। বিশদ

19th  November, 2024
অস্বস্তির ধারাবাহিকতা

২০ মার্চ, ২০২৩। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাইডেন প্রশাসন প্রকাশ করেছিল ২০২২ কান্ট্রি রিপোর্টস অন হিউম্যান রাইটস প্র্যাকটিসেস। তাতে মানবাধিকার লঙ্ঘন ইস্যুতে বস্তুত ভারতের মোদি সরকারকে তুলোধোনাই করা হয়। বেআইনিভাবে ও নির্বিচারে হত্যা, সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতাহরণ, ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ এবং ধর্মীয় ও জাতিগত হিংসাবৃদ্ধির মতো গুরুতর অভিযোগগুলিই ছিল প্রধান।
বিশদ

18th  November, 2024
চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের কৌশল

লক্ষ্য স্থির। দলীয় এজেন্ডা মেনে ইতিমধ্যে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর অযোধ্যায় তৈরি হয়েছে রামমন্দির। ঘোষণা হয়েছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির। চেষ্টায় আছে ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নীতি কার্যকর করার।
বিশদ

17th  November, 2024
বেতন ব্যবস্থা চালু হবে?

যত গুড়, তত মিষ্টি। প্রচলিত এই কথাটা একটু পাল্টে অনায়াসে বলা যায়, যত যাত্রী, তত কমিশন। বেসরকারি বাসের ড্রাইভার কনডাক্টরের জন্য ‘কুখ্যাত’ সেই কমিশন প্রথা উঠে গিয়ে এবার কি বেতন ব্যবস্থা চালু হবে?
বিশদ

16th  November, 2024
ভর্ৎসিত বুলডোজ বাবাজিগণ

এতদিন জানা ছিল যে নরেন্দ্র মোদি চমকের মাস্টারপিস। জাতীয় রাজনীতিতে তাঁর পদার্পণ থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নানা সময়ে তাঁর কিছু পদক্ষেপ, দেশবাসী তো বটেই বিশ্ববাসীকে চমকে দিয়েছে। বিশদ

15th  November, 2024
তরুণের স্বপ্নভঙ্গের চেষ্টা

মোদি সরকার চালু করেছে গালভরা জাতীয় শিক্ষানীতি (এনইপি) ২০২০। আবার একইসঙ্গে শিক্ষাখাতে এই সরকারের বরাদ্দের পরিমাণ হতাশাজনক—জিডিপির ৩ শতাংশেরও কম! জাতীয় শিক্ষা দিবস উপলক্ষ্যে গত সোমবার লখনউতে আয়োজিত এক ন্যাশনাল সিম্পোজিয়াম থেকে এই বিষয়ে খেদ প্রকাশ করা হয়। বিশদ

14th  November, 2024
নির্ভয়ে সবার ভোট

কেরল, পাঞ্জাব ও উত্তরপ্রদেশে উপ নির্বাচনের নির্ঘণ্ট বদল করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। আজকের বদলে ওই তিন রাজ্যে উপ নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে আগামী ২০ তারিখ। সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির মোট ১৪টি আসনের ভোট একসপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিশদ

13th  November, 2024
হাতের পুতুল, নাকি ঠুঁটো!

কোনও রাজ্যে পুলিস যা পারে না, সিবিআই-ইডি তা অনায়াসে করে দেখায়। একটা সময়ে এই দুই তদন্তকারী সংস্থা সম্পর্কে এমনই ‘মিথ’ ছিল। এক যুগ আগেও এই দুই সংস্থার উপর অগাধ আস্থা-ভরসার কথা শোনা যেত রাজনৈতিক দল থেকে আদালতের মুখে।
বিশদ

12th  November, 2024
গুরুতর অভিযোগ

সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রধান চাহিদা সুষ্ঠুভাবে ও স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রতিটি নির্বাচন অনুষ্ঠান। অন্যথায় নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকারেও জনমতের প্রতিফলন থাকে না। তাই প্রতিটি নির্বাচনের মুখে একটি প্রশ্ন বারবার গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে: জাতীয় নির্বাচন কমিশন কি বিতর্কের ঊর্ধ্বে উঠে তার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করতে পারবে? এবারের লোকসভা নির্বাচনও এই প্রশ্ন এড়াতে পারেনি। প্রশ্নটি উঠেছে ফের।
বিশদ

11th  November, 2024
এ যেন ‘তালিবানি’ পরামর্শ!

রাস্তাঘাট থেকে কর্মক্ষেত্রে অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে পুরুষের একাংশের ‘খারাপ স্পর্শ’ সমাজে এক গভীর অসুখ তৈরি করেছে। এর থেকে বাঁচতে মেয়েদের আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা বলেন বিশেষজ্ঞরা। ‘ভালো স্পর্শ’, ‘খারাপ স্পর্শ’ সম্পর্কে সচেতন করার পাঠ শৈশব থেকেই শেখানো দরকার। বিশদ

10th  November, 2024
একনজরে
মাদারিহাট বিধানসভায় বর্তমানে চারটি চা বাগান বন্ধ। এবার মাদারিহাট বিধানসভার উপ নির্বাচনে বিজেপির অন্যতম ইস্যুই ছিল বন্ধ বাগান। কিন্তু ভোটের ফলে দেখা যাচ্ছে বিজেপির এই ইস্যু প্রত্যাখ্যান করেছে চারটি বন্ধ বাগানের শ্রমিকরাই। ...

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ড, ইউভার্স ক্রেডিট কার্ডের মতো বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য সরকার। কয়েক লক্ষ মানুষ এই প্রকল্পগুলির সুবিধা পেয়েছেন ইতিমধ্যেই। তবে ...

মহারাষ্ট্রে লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবি। বিধানসভা ভোটের আগে সেই ফলাফলই কপালে ভাঁজ ফেলেছিল বিজেপির। রাজনীতির কারাবারিরা ধরেই নিয়েছিলেন, এবার মহারাষ্ট্রে শাসক মহাযুতি জোটের ফেরা কঠিন। কিন্তু, ...

বেহাল রাস্তার ধুলো উড়ে এসে জমছে সর্বত্র। জমিতে কয়েক ইঞ্চি পুরু ধুলো। রাস্তায় গোড়ালি সমান। এতটাই ধুলো উড়ছে যে কয়েক হাত দূরের কিছু দেখা যাচ্ছে না। খাবার ও পানীয় জলের পাত্রে জমছে ধুলোর আস্তরণ। বাড়ছে শ্বাসকষ্ট। ক্ষতি হচ্ছে ফসলের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

সংবিধান দিবস
জাতীয় দুগ্ধ দিবস
বিশ্ব কেক দিবস

১৩৭৯: ইংল্যান্ডে অক্সফোর্ড নিউ কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৮৫: বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান-প্রশাসক দেবেন্দ্র মোহন বসুর জন্ম
১৮৯০: ভাষাবিদ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১১:  বাংলা ও হিন্দি চলচ্চিত্রের কৌতুক অভিনেতা শ্যাম লাহার জন্ম
১৯২২: দুই রঙ বিশিষ্ট টেকনিকালারে নির্মিত প্রথম ছবি ‘টোল অব দ্য সী’ মুক্তি পায়
১৯২৩: গণিতবিদ (ব্রিটিশ সরকার তাঁকে “গণিত সম্রাট” উপাধি দিয়েছিল) যাদব চন্দ্র চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৪৯: ভারতীয় গণপরিষদে ভারতের সংবিধান অনুমোদিত হয়
১৯৫৬: অভিনেত্রী অনামিকা সাহার জন্ম
১৯৯২: টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে কমবয়েসী ক্রিকেটার হিসেবে [১৯ বছর ২২ দিন] শচীন তেন্ডুলকর ১ হাজার রান করেন
১৯৭২: অভিনেতা অর্জুন রামপালের জন্ম
১৯৭৬: 'মাইক্রোসফট' নামটি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোতে ট্রেডমার্ক হিসেবে নিবন্ধিত হয়
২০০৮: লস্কর ই তৈবা জঙ্গিদের মুম্বইয়ে হানা, অন্তত ১৬৪ জনের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৫৩ টাকা ৮৫.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৪৮ টাকা ১০৮.২০ টাকা
ইউরো ৮৬.৮২ টাকা ৯০.১৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৯৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,৩০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৫০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১০ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪। একাদশী ৫৪/২৮ রাত্রি ৩/৪৮। হস্তা নক্ষত্র ৫৬/২৫ রাত্রি ৩/৪৮। সূর্যোদয় ৫/০/৩৫, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/১৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪২ মধ্যে পুনঃ ৭/২৬ গতে ১১/৩ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৬ গতে ৮/১৯ মধ্যে পুনঃ ৯/১২ গতে ১১/৫০ মধ্যে পুনঃ ১/৩৬ গতে ৩/২২ মধ্যে পুনঃ ৫/৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/২৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/২১ গতে ৮/৪২ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫ মধ্যে। 
১০ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৩/৫৬। হস্তা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৫/৩৬। সূর্যোদয় ৬/২, সূর্যাস্ত ৪/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে ও ৭/৪২ গতে ১১/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৮/২৬ মধ্যে ও ৯/২০ গতে ১২/১ মধ্যে ও ১/৪৯ গতে ৩/৩৬ মধ্যে ও ৫/২৪ গতে ৬/৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৩২ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৩ গতে ৮/৪৪ মধ্যে ও ১২/৪৫ গতে ২/৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৬ মধ্যে। 
২৩ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
লেবাননের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইজরায়েলের

11:51:00 PM

বক্সিরহাটে গাড়ি থেকে উদ্ধার প্রচুর মাদক

11:37:00 PM

বিদেশি পর্যটকের অস্বাভাবিক মৃত্যু
এক জার্মান পর্যটকের অস্বাভাবিক মৃত্যু। আগামী কাল হাওড়ার বি গার্ডেন ...বিশদ

10:42:00 PM

গোয়া ফিল্ম ফেস্টিভাল (আইএফএফআই): উপস্থিত অভিনেত্রী রাখি গুলজার

10:08:00 PM

গোয়া ফিল্ম ফেস্টিভাল (আইএফএফআই): উপস্থিত অভিনেতা আর মাধবন

10:04:00 PM

ব্রহ্মোস অ্যারোস্পেসের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হলেন বিজ্ঞানী ডাঃ জয়তীর্থ রাঘবেন্দ্র জোশ

09:54:00 PM