Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের কৌশল

লক্ষ্য স্থির। দলীয় এজেন্ডা মেনে ইতিমধ্যে কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর অযোধ্যায় তৈরি হয়েছে রামমন্দির। ঘোষণা হয়েছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির। চেষ্টায় আছে ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ নীতি কার্যকর করার। এবার লোকসভার আসন পুনর্বিন্যাস ও ছোট ছোট রাজ্য তৈরি করে একচ্ছত্র জমিদারি শাসন কায়েম করার পথে এগতে চাইছে মোদি সরকার। পরিকল্পনা মতো, ২০২৬ সালের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে প্রথম ধাপে দেশে জনগণনার কাজ শেষ হওয়ার কথা। সেই কাজ শেষ হলে ভারতের জনসংখ্যা ১৪৫ কোটি দাঁড়াতে পারে। তারপর দ্বিতীয় ধাপে হবে লোকসভার আসন পুনর্বিন্যাসের কাজ। বর্তমান লোকসভার সদস্য সংখ্যা ৫৪৩। জনসংখ্যার ভিত্তিতে আসন পুনর্বিন্যাস হলে সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৮০০-র বেশি। তৃতীয় ও শেষ ধাপে একাধিক রাজ্য ভেঙে ছোট ছোট রাজ্য গঠনের কাজে হাত দিতে চায় শাসকগোষ্ঠী। আরএসএস— বিজেপির পাখির চোখ ২০২৯-এর লোকসভা নির্বাচন। সেই ভোটে ‘এক দেশ এক নির্বাচন’ ব্যবস্থা কার্যকর করে ষোলো আনা রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে বদ্ধপরিকর গেরুয়া শিবির। হিন্দুরাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে একটা চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করে ফেলতে চায় তারা। দেশে শেষ জনগণনা হয়েছে ২০১১ সালে, আবার লোকসভার সদস্য সংখ্যা গত পাঁচ দশক ধরে একই আছে। অন্যদিকে, শেষ নতুন রাজ্যের জন্ম হয়েছে ২০১৪ সালে। সেবছর অন্ধ্রপ্রদেশ ভেঙে তৈরি হয় তেলেঙ্গানা রাজ্য। তারপর আর কোনও নতুন রাজ্য গঠিত হয়নি।
ইতিহাস বলছে, ১৯৫৩ সালে যখন প্রথম রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন তৈরি হয়েছিল তখন তার উদ্দেশ্য ছিল ভাষা ও সংস্কৃতির মিল দেখে নতুন রাজ্য গঠনের ছাড়পত্র দেওয়া। সেবছরই স্বাধীন ভারতে প্রথম ভাষাভিত্তিক রাজ্য হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে অন্ধ্রপ্রদেশ। ভাষার ভিত্তিতে আরও একাধিক রাজ্যের জন্ম হয়। কিন্তু পরবর্তীকালে রাজ্য গঠনের মূল ধারণাটিকেই বদলে ফেলা হয়। দেখা যায়, স্থানীয় রাজনৈতিক টানাপোড়েন, ক্ষমতালিপ্সু নেতাদের স্বার্থ, বিভিন্ন আদিবাসী গোষ্ঠীর ভোটব্যাঙ্ক ধরে রাখতে নতুন রাজ্যের জন্ম হয়েছে। উত্তর-পূর্ব ভারতের বিভিন্ন রাজ্য কিংবা অটলবিহারী রাজপেয়ির আমলে বিহার ভেঙে ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ ভেঙে ছত্তিশগড় রাজ্য গঠনের পিছনে মূল কারণ এটাই। আসলে প্রশাসন পরিচালনার সুবিধার সাফাই দিয়ে বিজেপি-আরএসএস বরাবরই ভারতকে ছোট রাজ্যে ভাগের সমর্থক। তাদের দর্শন হল, ভারত একটি একক রাষ্ট্র, যাকে সুশাসনের প্রয়োজনে প্রশাসনিক ভাগে বিভক্ত করা প্রয়োজন। ভারতে সবাই ভারতীয়। সুতরাং এই রাজ্য ভাগে কিছু আসে যায় না। কিন্তু এই দেশ যে অন্তত পাঁচ হাজার বছরের ঐতিহ্যকে বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বিভিন্ন ভাষা, সংস্কৃতি ও উপাসনার সমন্বয়স্থল, এদেশের কাঠামো যে যুক্তরাষ্ট্রীর— তা মানে না হিন্দুত্ববাদীরা। তাই সুশাসন, উন্নয়নের নামে আসলে নিজেদের ভাবাদর্শ প্রতিষ্ঠা করাই গেরুয়াবাহিনীর মূল উদ্দেশ্য।
এই লক্ষ্যে দেশের সমস্ত প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে উঠেপড়ে লেগেছে মোদিবাহিনী। কৌশল হল, জনসংখ্যার ভিত্তিতে এমনভাবে লোকসভার আসন পুনর্বিন্যাস ও রাজ্য ভাগ করো যাতে আজকের বিরোধীরা ক্রমশ শক্তি হারিয়ে আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। বিনিময়ে নিজেদের শক্তি প্রতিষ্ঠিত হয়। যেমন অঙ্কের বিচারে দক্ষিণের রাজ্যগুলির তুলনায় হিন্দিবলয়ের রাজ্যগুলিতে জনসংখ্যার হার অনেক বেশি। সুতরাং জনসংখ্যার ভিত্তিতে আসন পুনর্বিন্যাস হলে দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে আসন তো বাড়বেই না, উল্টে কমতেও পারে। কিন্তু উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ডের মতো গো-বলয়ের রাজ্যগুলিতে আসন বাড়বে অনেকটাই। এতেই লাভ বিজেপির। কারণ ঐতিহাসিকভাবে দক্ষিণে তারা দুর্বল। কিন্তু হিন্দিবলয়ে তাদের একচেটিয়া রাজত্ব। ঠিক একই ভাবে রাজ্য পুনর্গঠনের কাজ তারা এমনভাবে করতে চাইছে যাতে আখেরে লাভ হয় তাদের। যেমন, বিহারে তিনটি ও পশ্চিমবঙ্গের দুটি জেলা নিয়ে পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠনের দাবি উঠেছে বিজেপির এক নেতার তরফে। এই পাঁচটি জেলায় সংখ্যাগরিষ্ঠ সংখ্যালঘুরা। একইভাবে দাবি উঠেছে গ্রেটার কোচবিহার রাজ্যের। কৌশল খুব পরিষ্কার। রাজ্য ছোট হলে তার প্রভাব প্রতিপত্তি কম হয়। অর্থনীতি দুর্বল হয়। এই দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে কর্তৃত্ব করা অনেক সহজ হয়। কেন্দ্রীভূত স্বৈরাচারী শাসন কায়েম করার সুবিধাও হয়। এটাই বিজেপির আদর্শ ‘রাম-রাজ্য’।
17th  November, 2024
সময়ের দাবি

মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর তাদের সম্পর্কে বোধহয় আসল কথাটা বলে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাহুল গান্ধীর দলকে ‘পরজীবী’ আখ্যা দিয়ে তাঁর টিপ্পনি, কংগ্রেস নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে আঞ্চলিক দলগুলিকে ব্যবহার করছে। বিশদ

নির্ণায়ক যখন নারী

নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহদের পার্টি শুধু ভাঙেনি, মচকেছেও। অন্যভাবে বলতে গেলে, ঘোমটা শুধু সরায়নি, নেচেছেও এবং জনসমক্ষে। তাদের নীতি বদলের শুরু মধ্যপ্রদেশ থেকে। সদ্যসমাপ্ত মহারাষ্ট্র বিধানসভার নির্বাচনে দেখা গেল, তারা বদলে ফেলা নীতি আঁকড়ে ধরেছে আরও মরিয়া হয়ে।
বিশদ

25th  November, 2024
লাল ‘দাগ’

যা  ভাবা গিয়েছিল, তাই হয়েছে। ছ’য়ে ছক্কা। বাংলায় ঝড়ের রং ফের ‘সবুজ’। লোকসভা ভোটের পর রাজ্যের চার বিধানসভা কেন্দ্রের উপ নির্বাচনের মতো এবারেও নিরঙ্কুশ আধিপত্য বজায় রাখল তৃণমূল এবং তা অনেকটা ভোট বাড়িয়ে। বিশদ

24th  November, 2024
অন্ধ হলে কি...

‘জাস্টিস ফর ইন্ডিজেনাশ পিপ্‌ল।’ দেড় বছর ধরে হিংসাদীর্ণ মণিপুরে এবার ন্যায়বিচারের দাবি উঠল। চলতি মাসেই অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অব মণিপুর, আইটিএলএফ-সহ কুকি-জো জনজাতিদের কয়েকটি সংগঠনের হাজার হাজার মানুষ কালো পোশাক ও কালো কাপড়ের মাস্কে মুখ ঢেকে এই ছোট্ট পাহাড়ি রাজ্যে ‘জাস্টিসের’ দাবিতে পথে নেমেছিলেন। বিশদ

23rd  November, 2024
পাকাবাড়ির কাঁচা প্রকল্প

পৃথিবীর মধ্যে সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশই শুধু নয়, সবচেয়ে বেশি গৃহহীন মানুষও এই ভারতে বাস করে। কী গ্রীষ্ম, কী বর্ষা বা শীত তাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই জোটে না। স্বাধীনতালাভের মাহাত্ম্য কি এটাই? তাও সাতাত্তর বছর আগে! স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপনের তোড়জোড় নিশ্চয় শুরু হয়ে গিয়েছে। বিশদ

22nd  November, 2024
ভূরি ভূরি ভুয়ো

জনসেবা মাল্টিস্পেশালিটি হসপিটাল। ধুমধামসহকারে রবিবার উদ্বোধন হয়েছিল এমনই গালভরা নামের একটি বেসরকারি সংস্থার। স্পেশালই বটে, তাও আবার মাল্টি! কিন্তু এত গুণপনা কীসে কীসে? আপাতত যা খবর, হাসপাতাল নামে ‘আবির্ভূত’ প্রতিষ্ঠানটির যাবতীয় স্পেশালিটি স্বীকৃত স্বাস্থ্য পরিষেবা বাদেই। বিশদ

21st  November, 2024
উপেক্ষা অথবা গলাবাজি

বেঁচে থাকার জন্য প্রথম দরকার খাদ্য। বিপুল জনসংখ্যা সত্ত্বেও, সুজলা সুফলা কৃষিপ্রধান ভারতবর্ষে খাদ্যের অভাব হওয়ার কথা নয়। কিন্তু এই সমাজ ক্রমবর্ধমান বৈষম্যে দীর্ণ। তাই হাড়ভাঙা খাটুনির পরও দুর্বল মানুষগুলির ঘরে খিদের অন্ন সবসময় বাড়ন্ত। একটি কল্যাণকামী রাষ্ট্রের প্রধান কর্তব্য হল নাগরিকের ক্ষুধার নিবৃত্তি। বিশদ

20th  November, 2024
ডিজিটালের ফাঁদ!

‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’। সাইবার প্রতারণার এক নতুন অস্ত্র। সাম্প্রতিক সময়ে গোটা দেশজুড়ে ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ যেভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে, তাতে চিন্তার ভাঁজ দেখা দিয়েছে পুলিস ও তদন্তকারী আধিকারিকদের কপালে। বিশদ

19th  November, 2024
অস্বস্তির ধারাবাহিকতা

২০ মার্চ, ২০২৩। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাইডেন প্রশাসন প্রকাশ করেছিল ২০২২ কান্ট্রি রিপোর্টস অন হিউম্যান রাইটস প্র্যাকটিসেস। তাতে মানবাধিকার লঙ্ঘন ইস্যুতে বস্তুত ভারতের মোদি সরকারকে তুলোধোনাই করা হয়। বেআইনিভাবে ও নির্বিচারে হত্যা, সংবাদ মাধ্যমের স্বাধীনতাহরণ, ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ এবং ধর্মীয় ও জাতিগত হিংসাবৃদ্ধির মতো গুরুতর অভিযোগগুলিই ছিল প্রধান।
বিশদ

18th  November, 2024
বেতন ব্যবস্থা চালু হবে?

যত গুড়, তত মিষ্টি। প্রচলিত এই কথাটা একটু পাল্টে অনায়াসে বলা যায়, যত যাত্রী, তত কমিশন। বেসরকারি বাসের ড্রাইভার কনডাক্টরের জন্য ‘কুখ্যাত’ সেই কমিশন প্রথা উঠে গিয়ে এবার কি বেতন ব্যবস্থা চালু হবে?
বিশদ

16th  November, 2024
ভর্ৎসিত বুলডোজ বাবাজিগণ

এতদিন জানা ছিল যে নরেন্দ্র মোদি চমকের মাস্টারপিস। জাতীয় রাজনীতিতে তাঁর পদার্পণ থেকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নানা সময়ে তাঁর কিছু পদক্ষেপ, দেশবাসী তো বটেই বিশ্ববাসীকে চমকে দিয়েছে। বিশদ

15th  November, 2024
তরুণের স্বপ্নভঙ্গের চেষ্টা

মোদি সরকার চালু করেছে গালভরা জাতীয় শিক্ষানীতি (এনইপি) ২০২০। আবার একইসঙ্গে শিক্ষাখাতে এই সরকারের বরাদ্দের পরিমাণ হতাশাজনক—জিডিপির ৩ শতাংশেরও কম! জাতীয় শিক্ষা দিবস উপলক্ষ্যে গত সোমবার লখনউতে আয়োজিত এক ন্যাশনাল সিম্পোজিয়াম থেকে এই বিষয়ে খেদ প্রকাশ করা হয়। বিশদ

14th  November, 2024
নির্ভয়ে সবার ভোট

কেরল, পাঞ্জাব ও উত্তরপ্রদেশে উপ নির্বাচনের নির্ঘণ্ট বদল করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। আজকের বদলে ওই তিন রাজ্যে উপ নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে আগামী ২০ তারিখ। সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির মোট ১৪টি আসনের ভোট একসপ্তাহ পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিশদ

13th  November, 2024
হাতের পুতুল, নাকি ঠুঁটো!

কোনও রাজ্যে পুলিস যা পারে না, সিবিআই-ইডি তা অনায়াসে করে দেখায়। একটা সময়ে এই দুই তদন্তকারী সংস্থা সম্পর্কে এমনই ‘মিথ’ ছিল। এক যুগ আগেও এই দুই সংস্থার উপর অগাধ আস্থা-ভরসার কথা শোনা যেত রাজনৈতিক দল থেকে আদালতের মুখে।
বিশদ

12th  November, 2024
গুরুতর অভিযোগ

সংসদীয় গণতন্ত্রের প্রধান চাহিদা সুষ্ঠুভাবে ও স্বচ্ছতার সঙ্গে প্রতিটি নির্বাচন অনুষ্ঠান। অন্যথায় নির্বাচনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকারেও জনমতের প্রতিফলন থাকে না। তাই প্রতিটি নির্বাচনের মুখে একটি প্রশ্ন বারবার গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে: জাতীয় নির্বাচন কমিশন কি বিতর্কের ঊর্ধ্বে উঠে তার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করতে পারবে? এবারের লোকসভা নির্বাচনও এই প্রশ্ন এড়াতে পারেনি। প্রশ্নটি উঠেছে ফের।
বিশদ

11th  November, 2024
এ যেন ‘তালিবানি’ পরামর্শ!

রাস্তাঘাট থেকে কর্মক্ষেত্রে অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে পুরুষের একাংশের ‘খারাপ স্পর্শ’ সমাজে এক গভীর অসুখ তৈরি করেছে। এর থেকে বাঁচতে মেয়েদের আত্মরক্ষার প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা বলেন বিশেষজ্ঞরা। ‘ভালো স্পর্শ’, ‘খারাপ স্পর্শ’ সম্পর্কে সচেতন করার পাঠ শৈশব থেকেই শেখানো দরকার। বিশদ

10th  November, 2024
একনজরে
মহারাষ্ট্রে লোকসভা নির্বাচনে ভরাডুবি। বিধানসভা ভোটের আগে সেই ফলাফলই কপালে ভাঁজ ফেলেছিল বিজেপির। রাজনীতির কারাবারিরা ধরেই নিয়েছিলেন, এবার মহারাষ্ট্রে শাসক মহাযুতি জোটের ফেরা কঠিন। কিন্তু, ...

২৯৫ রানের বিশাল জয়ে অস্ট্রেলিয়াকে গুঁড়িয়ে দিয়ে শুধু বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতেই ১-০ এগিয়ে যায়নি ভারত। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের (ডব্লুটিসি) ফাইনালের ওঠার সম্ভাবনাও উজ্জ্বল করেছে টিম ইন্ডিয়া। ...

স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, ভবিষ্যৎ ক্রেডিট কার্ড, ইউভার্স ক্রেডিট কার্ডের মতো বিভিন্ন প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য সরকার। কয়েক লক্ষ মানুষ এই প্রকল্পগুলির সুবিধা পেয়েছেন ইতিমধ্যেই। তবে ...

মাদারিহাট বিধানসভায় বর্তমানে চারটি চা বাগান বন্ধ। এবার মাদারিহাট বিধানসভার উপ নির্বাচনে বিজেপির অন্যতম ইস্যুই ছিল বন্ধ বাগান। কিন্তু ভোটের ফলে দেখা যাচ্ছে বিজেপির এই ইস্যু প্রত্যাখ্যান করেছে চারটি বন্ধ বাগানের শ্রমিকরাই। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

সংবিধান দিবস
জাতীয় দুগ্ধ দিবস
বিশ্ব কেক দিবস

১৩৭৯: ইংল্যান্ডে অক্সফোর্ড নিউ কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৮৫: বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ও বিজ্ঞান-প্রশাসক দেবেন্দ্র মোহন বসুর জন্ম
১৮৯০: ভাষাবিদ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১১:  বাংলা ও হিন্দি চলচ্চিত্রের কৌতুক অভিনেতা শ্যাম লাহার জন্ম
১৯২২: দুই রঙ বিশিষ্ট টেকনিকালারে নির্মিত প্রথম ছবি ‘টোল অব দ্য সী’ মুক্তি পায়
১৯২৩: গণিতবিদ (ব্রিটিশ সরকার তাঁকে “গণিত সম্রাট” উপাধি দিয়েছিল) যাদব চন্দ্র চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৪৯: ভারতীয় গণপরিষদে ভারতের সংবিধান অনুমোদিত হয়
১৯৫৬: অভিনেত্রী অনামিকা সাহার জন্ম
১৯৯২: টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে কমবয়েসী ক্রিকেটার হিসেবে [১৯ বছর ২২ দিন] শচীন তেন্ডুলকর ১ হাজার রান করেন
১৯৭২: অভিনেতা অর্জুন রামপালের জন্ম
১৯৭৬: 'মাইক্রোসফট' নামটি যুক্তরাষ্ট্রের নিউ মেক্সিকোতে ট্রেডমার্ক হিসেবে নিবন্ধিত হয়
২০০৮: লস্কর ই তৈবা জঙ্গিদের মুম্বইয়ে হানা, অন্তত ১৬৪ জনের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.৫৩ টাকা ৮৫.২৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৪৮ টাকা ১০৮.২০ টাকা
ইউরো ৮৬.৮২ টাকা ৯০.১৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৯৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,৩০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৫০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১০ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪। একাদশী ৫৪/২৮ রাত্রি ৩/৪৮। হস্তা নক্ষত্র ৫৬/২৫ রাত্রি ৩/৪৮। সূর্যোদয় ৫/০/৩৫, সূর্যাস্ত ৪/৪৭/১৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪২ মধ্যে পুনঃ ৭/২৬ গতে ১১/৩ মধ্যে। রাত্রি ৭/২৬ গতে ৮/১৯ মধ্যে পুনঃ ৯/১২ গতে ১১/৫০ মধ্যে পুনঃ ১/৩৬ গতে ৩/২২ মধ্যে পুনঃ ৫/৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/২৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/২১ গতে ৮/৪২ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৫ মধ্যে। 
১০ অগ্রহায়ণ,১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৩/৫৬। হস্তা নক্ষত্র শেষরাত্রি ৫/৩৬। সূর্যোদয় ৬/২, সূর্যাস্ত ৪/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/০ মধ্যে ও ৭/৪২ গতে ১১/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৮/২৬ মধ্যে ও ৯/২০ গতে ১২/১ মধ্যে ও ১/৪৯ গতে ৩/৩৬ মধ্যে ও ৫/২৪ গতে ৬/৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৩২ মধ্যে। বারবেলা ৭/২৩ গতে ৮/৪৪ মধ্যে ও ১২/৪৫ গতে ২/৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/২৭ গতে ৮/৬ মধ্যে। 
২৩ জমাদিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
লেবাননের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইজরায়েলের

11:51:00 PM

বক্সিরহাটে গাড়ি থেকে উদ্ধার প্রচুর মাদক

11:37:00 PM

বিদেশি পর্যটকের অস্বাভাবিক মৃত্যু
এক জার্মান পর্যটকের অস্বাভাবিক মৃত্যু। আগামী কাল হাওড়ার বি গার্ডেন ...বিশদ

10:42:00 PM

গোয়া ফিল্ম ফেস্টিভাল (আইএফএফআই): উপস্থিত অভিনেত্রী রাখি গুলজার

10:08:00 PM

গোয়া ফিল্ম ফেস্টিভাল (আইএফএফআই): উপস্থিত অভিনেতা আর মাধবন

10:04:00 PM

ব্রহ্মোস অ্যারোস্পেসের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত হলেন বিজ্ঞানী ডাঃ জয়তীর্থ রাঘবেন্দ্র জোশ

09:54:00 PM