Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

কীসের পূর্বাভাস?

১৮তম লোকসভা নির্বাচনের প্রথম চার দফায় ৩৭৯টি আসনে ভোট হয়ে গিয়েছে। এই ভোট যতটা উদ্বেগে রেখেছে শাসক বিজেপিকে, ততটাই চাপে পড়েছে নির্বাচন কমিশন। কারণ, ভোটদানের হার। বিস্তর টালবাহানার পর কমিশনের দেওয়া তথ্যে জানা যাচ্ছে, চার দফা মিলিয়ে মোট ভোট পড়েছে প্রায় ৬৭ শতাংশ। ভোটদানের কথা ছিল ৬৭ কোটি ৩৬ লক্ষ মানুষের। ভোট দিয়েছেন ৪৫ কোটি ১০ লক্ষ। তার মানে, ভোট দেননি ২২ কোটি ২৬ লক্ষ মানুষ। সহজ অঙ্কে যা ৩৩ শতাংশের সামান্য বেশি। এবারের নির্বাচনের আরও তিন দফা ভোট বাকি। তাতে আরও প্রায় ৩০ কোটি নাগরিকের ভোটদানের কথা। কিন্তু প্রথম চার দফার ধারা মানলে এবারে ভোট না দেওয়া মানুষের সংখ্যা ৩২ কোটির কাছাকাছি দাঁড়াতে পারে বলে অনুমান বিশেষজ্ঞদের। সবচেয়ে বড় গণতন্ত্রের উৎসবে দেশের এক তৃতীয়াংশ মানুষের ভোটদানে অনীহা প্রবল চাপে রেখেছে যুগপৎ শাসকদল ও নির্বাচন কমিশনকে। মূলত ধর্মের ভিত্তিতে সংখ্যালঘু বিদ্বেষ ছড়িয়ে ভোটের হার বাড়ানোর কৌশল নিয়েছিলেন মোদি-শাহরা। কিন্তু সেই কৌশল ব্যর্থ হওয়ায় ভোটের মাঝপথে গেরুয়া শিবিরের অন্দরে সরকার গঠনের সম্ভাবনা নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন চিহ্ন দেখা দিয়েছে। সরকার গঠনের ‘ম্যাজিক সংখ্যা’ ২৭২টি আসন বিজেপি তথা এনডিএ দখল করতে পারবে কি না, সেই চিন্তায় ঘুম ছুটেছে গেরুয়া শিবিরের। ভোটের হার বাড়াতে নানারকম প্রচারের আয়োজন করেছে কমিশন। কিন্তু তা যে কার্যত ভস্মে ঘি ঢালা হয়েছে, চার দফার পরিসংখ্যানই তা বলে দিচ্ছে। উদ্বিগ্ন কমিশন তাই বাকি তিন দফার জন্য কিছু নতুন পরিকল্পনা নিয়েছে। যেমন, ভোটারদের ফোনে শচীন তেণ্ডুলকরের রেকর্ডেড বার্তা পৌঁছে দেওয়া, খেলার মাঠে, ট্রেন বাস, রেডিওতে প্রচার বাড়ানো হবে। আবার অনলাইন খাবারের অ্যাপ, এটিএম সহ ২৬টি উপায়ে প্রচারের পরিকল্পনা করেছে কমিশন। তবু প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে, এত আয়োজনের পরেও ভোটের হার বাড়বে কি? ভোটদানে অনীহার কারণ প্রতিষ্ঠান বিরোধিতা কি না তা নিয়ে সংশয়ে গেরুয়া শিবির। গতবারের তুলনায় এবার ভোটার সংখ্যা ৬ কোটি বাড়লেও এবং কোটি কোটি টাকা খরচ করে এত আয়োজন সত্ত্বেও কেন ভোটারদের একটা অংশ বুথমুখো হচ্ছেন না তা নিয়ে উদ্বেগে শাসক শিবির। এই কারণে তাদের রক্তচাপ যেমন বাড়ছে, তেমনই চাপ বাড়ছে কমিশনেরও। ভোটের হার নিয়ে তথ্য প্রকাশে কমিশনের টালবাহানা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা।
তবে ভোটদানে অনীহার রোগটা অবশ্য কয়েক দশকের পুরনো। বলা ভালো, ভোট দেওয়ায় অনীহা এদেশে এখন ক্রনিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এমন প্রবণতা গণতন্ত্রের জন্য মারাত্মক। ভারতের নির্বাচন মণ্ডলী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে চার গুণ, ইংল্যান্ডের চেয়ে প্রায় ২০ গুণ এবং পাকিস্তানের চেয়ে সাত গুণ বড়। চলতি লোকসভায় ভোটারের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯৬.৮ কোটি। দেখা যাচ্ছে, ১৯৫১ সালে প্রথম লোকসভা নির্বাচনে ভোট দিয়েছিলেন ৪৫.৬৭ শতাংশ মানুষ। তারপর ভোটদানের হার একটু একটু করে বাড়তে বাড়তে ২০০৪-এ ৫৭.৯৮ শতাংশ, ২০০৯-এ ৫৮.১৪ শতাংশ হয়। মোদি যেবার প্রথম ক্ষমতায় এলেন সেই ২০১৪-তে ৬৬.৪৪ শতাংশ এবং ২০১৯-এ প্রায় ৬৭ শতাংশ ভোট পড়ে। এই পরিসংখ্যানে স্পষ্ট প্রতি দশকেই ভোটের হার বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু প্রতি নির্বাচনেই একটা বিরাট সংখ্যক মানুষ ভোটদানে বিরত থেকেছেন। এও দেখা গিয়েছে, ভোটে জিতে যাঁরা ক্ষমতায় এসেছেন তাঁদের পিছনে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠের সমর্থন নেই। ২০১৪ সালে বিজেপি এককভাবে ২৮২টি আসন পেয়েছিল, তাদের প্রাপ্ত ভোটের হার ছিল মাত্র ৩১.৩৪ শতাংশ। ২০১৯-এ তারা পায় ৩০৩টি আসন। ভোট পায় ৩৭.৭৬ শতাংশ। লড়াই ত্রিমুখী, চতুর্মুখী হওয়ার সুযোগে সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোট না পেয়েই ক্ষমতা দখল করে বিজেপি। গণতন্ত্রের এ এক নিষ্ঠুর পরিহাস।
এত বিপুল সংখ্যক নাগরিকের ভোট দিতে কেন অনীহা থাকে, তা নিয়ে বিচার বিশ্লেষণ কম হয়নি। চমকপ্রদ তথ্য হল, গ্রামের চেয়ে শহরের মানুষের মধ্যে ভোটদানের অনীহা বেশি। বিশেষজ্ঞরা যাকে ‘শহুরে উদাসীনতা’ বলছেন। ভোট দিয়ে কী হবে, কোনও দলই মানুষের কথা ভাবে না, যেই লঙ্কায় যায় সেই রাবণ, ক্ষমতায় এলে রাজনীতিকরা আখের গোছাতে ব্যস্ত থাকেন—জাতীয় মানসিকতা ভোট না দেওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। এবারের অতিরিক্ত গরমও ভোট কম পড়ার কারণ বলে মনে করা হচ্ছে। কিন্তু শুধু নির্বাচনের সময় মানুষকে সচেতন করলে ভোটদানের হার বাড়বে কি না সে প্রশ্ন উঠেছে। অনেকের মতে, দুটি নির্বাচনের মাঝে পাঁচ বছর সময় থাকে। যাঁরা ভোট দিলেন না তাঁদের চিহ্নিত করে ভোট না দেওয়ার কারণ জানতে চাওয়া এবং সচেতন করার জন্য এই মধ্যবর্তী সময়টাকে ব্যবহার করা যেতে পারে। এজন্য কমিশনের সুসংহত পরিকল্পনা দরকার। দুঃখের বিষয় হল, এই দায় কমিশন বা শাসক কেউই নিতে নারাজ। তাই ভবিষ্যতে এর পুনরাবৃত্তি হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
18th  May, 2024
প্রহর গোনা শুরু

দেখতে দেখতে ৭৮ দিনের ভোটযুদ্ধ শেষ। ফলাফলের প্রহর গোনা শুরু। ১৬ মার্চ ভোট ঘোষণার মধ্য দিয়ে গোটা দেশে নির্বাচনী আচরণবিধি জারি হয়েছিল। প্রায় দেড়মাস ধরে সাতদফা ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হল ১ জুন। এবার সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষা। ৪ জুন।
বিশদ

খোলসের আড়ালে

তাঁর ভোলবদল ছোটবেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দিয়েছে। ‘গো অ্যাজ ইউ লাইক’। বাংলা করলে দাঁড়ায়, ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’। ছোটবেলায় স্কুল অথবা পাড়ার যে কোনও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় একেবারে শেষের আইটেম থাকত, যেমন খুশি তেমন সাজার খেলাটি।
বিশদ

01st  June, 2024
দুর্বল রণনীতি

বিজেপি এবং এনডিএ’র ইতিহাসে সোনালি বছর গিয়েছে ২০১৯। সেবারের লোকসভা নির্বাচনেই বিজেপি (৩০৩ আসন) এবং তাদের জোট এনডিএ (৩৫৩ আসন) পেয়েছিল সর্বোচ্চ ‘সাফল্য’। বিশদ

31st  May, 2024
এবার অন্তত থামুন মোদি

বাড়িয়ে চড়িয়ে বলা কিছু মানুষের স্বভাব, সেটা ক্রমে মুদ্রাদোষেই পরিণত হয় কারও কারও ক্ষেত্রে। মূলত দুটি প্রয়োজনে ‘তিলকে তাল’ করতে হয় কাউকে কাউকে। একবার করতে হয় অপছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিপক্ষকে নিকৃষ্ট প্রমাণ করতে—তার তিলপ্রমাণ দোষটাকে তাল করে দেখানোর দরকার পড়ে। বিশদ

30th  May, 2024
বিজেপির নার্সিসিজম

গুরুত্বহীন হয়ে এসেছে নীতিশিক্ষার পাঠ। শিশুরাও বুঝে গিয়েছে ক্রমে। কারণ বড়দের নকলনবিশিই তাদের সেরা ক্রীড়া। শিশুরা এমন খেলাচ্ছলে জেনে গিয়েছে—নীতিশিক্ষা পুস্তক ছাপাবার জন্যই কেবল, বড়জোর পরীক্ষা পাশের উপকরণ, মেনে চলার জন্য কোনোমতেই নয়। বিশদ

29th  May, 2024
গুছিয়ে নেওয়ার কিস্‌সা

‘নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি’, জনপ্রিয় একটি বাংলা গানের এই লাইনটি দিয়ে অনায়াসে বিজ্ঞাপন করতে পারত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল বিজেপি। সাত দফা লোকসভা ভোটের আর এক দফা বাকি। মোট ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বেশিরভাগ আসনে ভোট হয়ে গিয়েছে। বিশদ

28th  May, 2024
ক্ষমা চেয়ে নিন মোদি

মানুষের ভাবনার বাহন হল ভাষা। ভাষা সচল থাকে কিছু বাক্যের ব্যবহারে। বাক্য গড়ে ওঠে কিছু শব্দের সমন্বয়ে। এখানে ‘সমন্বয়’ শব্দটি লক্ষণীয়। সমন্বয় কথার অর্থ অবিরোধ বা মিলন। অর্থাৎ বাক্যের গঠনে শব্দ নির্বাচন ও চয়ন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
বিশদ

27th  May, 2024
লজ্জায় মুখ ঢাকুন

১৮তম লোকসভা ভোটে তাঁর বিদায় ঘণ্টা বাজবে কি না তা জানার জন্য দেশবাসীকে ৪ জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু দশ বছর শাসন ক্ষমতায় থেকে তিনি যে দেশের উচ্চশিক্ষিত থেকে শ্রমিকের কাজের সুযোগ সঙ্কুচিত করেছেন, তা এখনই বলে দেওয়া যায়। বিশদ

26th  May, 2024
বুজরুকি বাবা!

তাঁর কথা শুনে প্রথমে ধারণা হয়েছিল, তিনি যতদিন প্রধানমন্ত্রী থাকবেন ততদিনের জন্যই ঈশ্বর তাঁকে পাঠিয়েছেন। ঈশ্বরের ‘দূত’ তিনি। এবার নিজেই সেই ধারণা শুধরে দিয়ে নরেন্দ্র মোদি জানালেন, ২০৪৭-এ ‘বিকশিত ভারতে’র লক্ষ্যপূরণের জন্য ঈশ্বর তাঁকে পাঠিয়েছেন। বিশদ

25th  May, 2024
ফুটপাতে বসবাসের গ্যারান্টি

সবচেয়ে বেশি গৃহহীন এবং বস্তিবাসী মানুষ ভারতে বসবাস করে। কিন্তু সেই সংখ্যাটি বাস্তবে কত, তা জানার উপায় নেই। কারণ গত তেরো বছরে দেশে সার্বিক জনগণনা হয়নি। তবু ক্ষমতাসীন হওয়ার পরপরই ‘সবার জন্য গৃহ প্রকল্প’ বা ‘প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা’ গ্রহণ করে মোদি সরকার। বিশদ

24th  May, 2024
দেশনেতা না দালাল?

বেশিরভাগ মানুষের আয় রোজগার সবসময় সমান থাকে না। এরপর থাকে বাড়ি, গাড়ি, গয়না প্রভৃতি ক্রয় এবং সন্তানের উচ্চশিক্ষা, ভ্রমণ প্রভৃতির মতো কিছু বড় বাজেটের খরচাপাতি। সর্বোপরি অবসর জীবনে নিয়মিত আয় শূন্য হলেও খরচের প্রয়োজন ও অভ্যাস বহাল থাকে, বরং চিকিৎসার খরচ বেড়ে যায়। বিশদ

23rd  May, 2024
প্রশ্নের মুখে নিরপেক্ষতা

‘আপনার ব্যবহারই আপনার পরিচয়’—এমন আপ্তবাক্য লেখা থাকে গ্রাম মফস্সলের দোকানপাটে, বাসের পিছনে এবং আরও নানা জায়গায়। অর্থাৎ বংশ কৌলীন্য, প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাদীক্ষা কিংবা পদমর্যাদারও উপরে স্থান দেওয়া হয়েছে একজন ব্যক্তিমানুষের ব্যবহারকে। বিশদ

22nd  May, 2024
কেমন আছে ‘মোদি পরিবার’?

‘হাম দো, হামারা দো’ (আমরা দু’জন, আমাদের দু’জন)। কয়েক দশক আগে পরিবার পরিকল্পনায় এই বিজ্ঞাপনী স্লোগান গোটা দেশে খুবই জনপ্রিয় হয়েছিল। আসলে ‘ছোট পরিবার, সুখী পরিবার’ তৈরির ভাবনা থেকেই এই স্লোগানের জন্ম। বিশদ

21st  May, 2024
কমিশনের সাহসী পদক্ষেপ

আজ, সোমবার সাধারণ নির্বাচনের পঞ্চম দফা। আট রাজ্যের মোট ৪৯টি আসনে ভোট নেওয়া হবে। তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে আসন সংখ্যা ৭। বিশদ

20th  May, 2024
জোড়া ধাক্কা

ভোট যত এগচ্ছে ততই চিন্তা বাড়ছে পদ্ম শিবিরের। এরই মধ্যে গোদের ওপর বিষফোড়ার মতো সুপ্রিম কোর্টের জোড়া ধাক্কা বেআব্রু করে দিয়েছে নরেন্দ্র মোদিকে। দশ বছর আগে দিল্লির মসনদে বসার পর থেকে কখনও প্রতিবাদী স্বরকে ‘শিক্ষা’ দিতে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে ইউএপিএ আইনে নির্বিচার গ্রেপ্তার চালিয়েছে মোদি সরকার। বিশদ

19th  May, 2024
মুম্বই কাণ্ডে সচেতন বাংলা

নির্মীয়মাণ বহুতল ভবন ও ব্রিজ এবং পুরনো বিপজ্জনক বাড়ি ভেঙে পড়ার সাক্ষী বহু শহর। তাতে হতাহতও হন বহু মানুষ। মুম্বই দেখিয়ে দিল আপাত নিরীহ বিলবোর্ড বা হোর্ডিং যে বিপদ ডেকে আনতে পারে তার চেহারা সেসবের চেয়ে কোনও অংশে ছোট নয়! বিশদ

17th  May, 2024
একনজরে
১৯৭৫ সাল। আইএফএ শিল্ড ফাইনালে ইস্ট বেঙ্গলের পঞ্চবাণে বিধ্বস্ত মোহন বাগান। চার গোল হজমের পর মাঠেই ডুকরে কেঁদে ওঠেন তরুণ গোলরক্ষক ভাস্কর গাঙ্গুলি। তাঁর পরিবর্তে ...

বিভিন্ন বুথে গিয়ে তৃণমূল কর্মীদের ক্ষোভের মুখে পড়লেন বারাসত লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী স্বপন মজুমদার।  ...

আমেদাবাদ বিমানবন্দরে ৪ আইএস জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল গত ১৯ মে। এবার শ্রীলঙ্কা থেকে গ্রেপ্তার করা হল এই চক্রের ‘পান্ডা’কে। ...

ভূপতিনগরে বোমা বিস্ফোরণ মামলায় ফের এনআইএর নোটিস পেলেন তৃণমূল নেতা মানব পড়ুয়া ও নবকুমার পণ্ডা। মানব জেলা পরিষদের পূর্ত ও পরিবহণ স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ। নবকুমার ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আকস্মিক পত্নীর/ পতির স্বাস্থ্যহানিতে মানসিক চিন্তা। কাজকর্মে কমবেশি বাধা থাকবে। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

তেলেঙ্গানা গঠন দিবস
১৮০৬: ব্যাঙ্ক অব ক্যালকাটা বা ব্যাঙ্ক অব বেঙ্গল প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৮৯: লুই পাস্তুর কর্তৃক প্রথম জলাতঙ্ক রোগের ইনজেকশন প্রদান প্রদর্শন
১৮৯৬: বিশ্বের প্রথম বেতার যন্ত্রের (পেটেন্টের জন্য) নিবন্ধন করেন মার্কোনি
১৯০৮: কলকাতার মানিকতলা বোমা বিস্ফোরণ মামলায় শ্রীঅরবিন্দ গ্রেফতার হন
১৯২৪: আমেরিকায় জন্মগ্রহণকারী ভারতীয়দের আমেরিকার নাগরিকত্ব লাভ
১৯৩৬: স্টিল ম্যান অফ ইন্ডিয়া নামে পরিচিত ভারতীয় শিল্পপতি জামশেদ জে ইরানির জন্ম
১৯৪৭: লর্ড মাউন্টব্যাটেনের ভারতকে দ্বিখণ্ড করার পরিকল্পনা মেনে নিল কংগ্রেস ও মুসলিম লিগ
১৯৬৫: অস্ট্রেলীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার মার্ক ওয়ার জন্ম
১৯৭৫: বিশিষ্ট পদার্থ বিজ্ঞানী দেবেন্দ্র মোহন বসুর মৃত্যু
১৯৮৭: বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষি সিনহার জন্ম
১৯৮৮: অভিনেতা ও নির্দেশক রাজ কাপুরের মৃত্যু
১৯৮৯: অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার স্টিভ স্মিথের জন্ম
১৯৯১:  বাঙালি মহিলা পদার্থবিজ্ঞানী বিভা চৌধুরীর মৃত্যু
২০১১: গায়ক অমৃক সিং আরোরার মৃত্যু
২০১১: বিশিষ্ট সংবাদ পাঠক তথা আবৃত্তিকার তথা বাচিক শিল্পী দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু
২০১৪: অন্ধ্রপ্রদেশের দশটি জেলা নিয়ে তেলেঙ্গানা রাজ্য গঠিত হয়



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৫৮ টাকা ৮৪.৩২ টাকা
পাউন্ড ১০৪.৫৫ টাকা ১০৮.০৪ টাকা
ইউরো ৮৯.০৩ টাকা ৯২.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৬০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
01st  June, 2024

দিন পঞ্জিকা

১৯‌‌঩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, রবিবার, ২ জুন, ২০২৪। দশমী ০/২৫ প্রাতঃ ৫/৫ পরে একাদশী ৫৪/২৮ রাত্রি ২/৪২। রেবতী নক্ষত্র ৫১/৫৩ রাত্রি ১/৪০। সূর্যোদয় ৪/৫৫/২৮, সূর্যাস্ত ৬/১৩/৪৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪১ গতে ৯/২১ মধ্যে পুনঃ ১২/০ গতে ২/৪০ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩৯ মধ্যে পুনঃ ১০/৩০ গতে ১২/৩৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৪/২৬ গতে ৫/২০ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৫ গতে ১/১৪ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৫ গতে ২/১৫ মধ্যে। 
১৯‌঩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, রবিবার, ২ জুন, ২০২৪। একাদশী রাত্রি ১/১৭। রেবতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/৪৪। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৫। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৩ গতে ৯/২৫ মধ্যে ও ১২/৬ গতে ২/৪৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৪ মধ্যে ও ১০/৩৬ গতে ১২/৪২ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৪/৩৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৫ গতে ১/১৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৫ গতে ২/১৬ মধ্যে।
২৪ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পাঞ্জাবে দুটি মালগাড়ির মধ্যে সংঘর্ষ, জখম ২
পাঞ্জাবের মাধোপুরে দুটি মালগাড়ির মধ্যে সংঘর্ষ। জখম দুই চালক। তাঁদের ...বিশদ

09:22:16 AM

বিশ্বের সর্বোচ্চ বুথে শান্তিতে ভোট
গণতন্ত্রের উৎসবে শামিল সমগ্র ভারত। লোকসভা ভোটের শেষপর্বে ভোটগ্রহণ করা ...বিশদ

09:20:00 AM

বসিরহাটের ন্যাজাট থানার একাধিক এলাকায় জারি ১৪৪ ধারা
বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের ন্যাজাট থানার বয়েরমাড়ি, রাজবাড়ি, মঠবাড়িয়া ও সরবেড়িয়া ...বিশদ

09:19:16 AM

অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভা(৬০ টি আসন): বিজেপি জয়ী ১০টি আসনে

09:11:52 AM

অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভা(৬০ টি আসন): বিজেপি ২৩ টিতে, এনপিইপি ৮টি, পিপিএ ৩টি, এনসিপি ২টি, কংগ্রেস ১টি ও নির্দল ২টি আসনে এগিয়ে

09:10:27 AM

দেশজুড়ে মহিলা প্রার্থী ১০ শতাংশেরও কম
মহিলাদের ক্ষমতায়নের গাল ভরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে সব রাজনৈতিক দলই। সংসদে ...বিশদ

09:10:00 AM