সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ২২৩ রান তুলেও ২ উইকেটে হার। হজম করতে একটু অসুবিধা তো হওয়ারই কথা। মঙ্গলবার ঘরের মাঠে প্রিয় দলের বিপর্যয়ে বিমর্ষ কেকেআর সমর্থকরা মিচেল স্টার্কের বাপ-বাপান্ত করতে করতে বাড়ি ফিরছিলেন। অজি তারকার উপর ক্ষোভের বড় কারণ ২৪.৭৫ কোটি টাকা। রেকর্ড মূল্য দিয়ে তাঁকে দলে নিয়েছিল কেকেআর। আশা ছিল নতুন বলে সুইং করাবেন। ডেথ ওভারে ইয়র্কারে নাস্তানাবুদ করবেন প্রতিপক্ষ দলের ব্যাটসম্যানদের। এখনও পর্যন্ত সেই হিসেব মিলছে না। অধিকাংশ ম্যাচেই তিনি ভুরি ভুরি রান বিলোচ্ছেন। যেমন রাজস্থানের বিরুদ্ধে ৪ ওভারে দিলেন ৫০ রান। পরিসংখ্যান বলছে, চলতি আইপিএলে অন্যতম ‘এক্সপেন্সিভ’ বোলার স্টার্ক। ৬টি ম্যাচে দিয়েছেন ২২৩ রান। পেয়েছেন মাত্র ৫টি উইকেট। ইকনমি রেট ১০.৫৪। প্রত্যাশা মতো সুইং করাতে পারছেন না। ইয়র্কারে ঝাঁঝ নেই। পাওয়ার প্লে’তে রান আটকাতেও ব্যর্থ তিনি। স্বভাবতই প্রশ্নের মুখে স্টার্ক। কিন্তু তাঁকে বসিয়ে খেলানো হবে কাকে? তেমন বিকল্পও যে নেই কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতের হাতে। সেই হর্ষিত রানা কিংবা বৈভব অরোরা।
রাজস্থানকে হারাতে পারলেই পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে উঠে আসতে পারত কেকেআর। কিন্তু তা বিফলে গিয়েছে। বরং হেরে কিছুটা চাপে শ্রেয়স আয়াররা। এক ধাক্কায় ঝুঁকে গিয়েছে ক্রিকেটারদের কাঁধ। রবিবার ইডেনে প্রতিপক্ষ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিরাট কোহলির দলের অবস্থা অবশ্য ভালো নয়। তারা মরণকামড় দেওয়ার চেষ্টা করবে। এই পরিস্থিতিতে রাজস্থান ম্যাচের ব্যর্থতা ভুলে দলকে ছন্দে ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ কেকেআর টিম ম্যানেজমেন্টের। চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত, গৌতম গম্ভীরদের কাজটা অনেক সহজ করে দিলেন খোদ শাহরুখ খান। তিনি অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকদের থেকে আলাদা। দল হারলেও মাথা ঠাণ্ডা রাখেন। দেন ‘চাক দে ইন্ডিয়া’র কবীর খানের ঢঙে পেপ টক। মাঠে নেমে প্রতিপক্ষ দলের ক্রিকেটারদের বুকে টেনে নেন। যেমন মঙ্গলবার মধ্যরাতে দেখা গেল বাটলারকে বাহবা জানাতে। শাহরুখের এই স্পোর্টসম্যান স্পিরিট সোশ্যাল মিডিয়ায় দারুণভাবে সমাদৃত হয়েছে।
ম্যাচ শেষে ইডেনে কেকেআরের ড্রেসিং রুমে ঢুকে শাহরুখ বলেন, ‘এমন কিছু দিন আসে যখন আমাদের হারার কথাই নয়। আবার এমন দিনও আসে আমাদের জেতার কথা নয়। কিন্তু সেই দিনগুলোতেই হিসেব উল্টে যায়। আজ সেটাই হলো। আমাদের হারার কথা ছিল না। তবুও আমরা হেরে গিয়েছি। তবে তোমরা দুর্দান্ত ক্রিকেট উপহার দিয়েছে। ভেঙে পড়ো না। দুঃখ পেও না। এই সাজঘরে আমরা মাথা উঁচু করে আসি। মাথা উঁচু করেই থাকব। অনেক ঘাত-প্রতিঘাত সামলে সামনে এগতে হবে। আমরা আবার জিতব। ঘুরে দাঁড়াবই।’
রাজস্থানকে হারাতে পারলেই পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে উঠে আসতে পারত কেকেআর। কিন্তু তা বিফলে গিয়েছে। বরং হেরে কিছুটা চাপে শ্রেয়স আয়াররা। এক ধাক্কায় ঝুঁকে গিয়েছে ক্রিকেটারদের কাঁধ। রবিবার ইডেনে প্রতিপক্ষ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিরাট কোহলির দলের অবস্থা অবশ্য ভালো নয়। তারা মরণকামড় দেওয়ার চেষ্টা করবে। এই পরিস্থিতিতে রাজস্থান ম্যাচের ব্যর্থতা ভুলে দলকে ছন্দে ফেরানোই বড় চ্যালেঞ্জ কেকেআর টিম ম্যানেজমেন্টের। চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত, গৌতম গম্ভীরদের কাজটা অনেক সহজ করে দিলেন খোদ শাহরুখ খান। তিনি অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি মালিকদের থেকে আলাদা। দল হারলেও মাথা ঠাণ্ডা রাখেন। দেন ‘চাক দে ইন্ডিয়া’র কবীর খানের ঢঙে পেপ টক। মাঠে নেমে প্রতিপক্ষ দলের ক্রিকেটারদের বুকে টেনে নেন। যেমন মঙ্গলবার মধ্যরাতে দেখা গেল বাটলারকে বাহবা জানাতে। শাহরুখের এই স্পোর্টসম্যান স্পিরিট সোশ্যাল মিডিয়ায় দারুণভাবে সমাদৃত হয়েছে।
ম্যাচ শেষে ইডেনে কেকেআরের ড্রেসিং রুমে ঢুকে শাহরুখ বলেন, ‘এমন কিছু দিন আসে যখন আমাদের হারার কথাই নয়। আবার এমন দিনও আসে আমাদের জেতার কথা নয়। কিন্তু সেই দিনগুলোতেই হিসেব উল্টে যায়। আজ সেটাই হলো। আমাদের হারার কথা ছিল না। তবুও আমরা হেরে গিয়েছি। তবে তোমরা দুর্দান্ত ক্রিকেট উপহার দিয়েছে। ভেঙে পড়ো না। দুঃখ পেও না। এই সাজঘরে আমরা মাথা উঁচু করে আসি। মাথা উঁচু করেই থাকব। অনেক ঘাত-প্রতিঘাত সামলে সামনে এগতে হবে। আমরা আবার জিতব। ঘুরে দাঁড়াবই।’
