বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
গত কয়েক সপ্তাহে ঘরের মাঠে টানা সাতটি লিগ ম্যাচে হারের স্বাদ পেতে হয়েছিল লিভারপুলকে। তবে গত শনিবার অ্যাস্টন ভিলার বিরুদ্ধে সেই হারের গেরো থেকে বেরিয়ে জয়ের সরণীতে পা রাখে ক্লপ-ব্রিগেড। ম্যাচে গোল পেয়েছিলেন সালাহ ও আলেকজান্ডার-আর্নল্ড। রিয়ালের বিরুদ্ধে দল মাঠে নামানোর আগে মিশরের তারকার গোলে থাকাটা সব থেকে বেশি স্বস্তিতে রাখছে ক্লপকে। তবে নিয়মিত গোল হজম নিয়ে ডিফেন্ডারদের উপর বেশ বিরক্ত জার্মান কোচ।
এল ক্লাসিকো জয়ের পর ফুটবলারদের চোট-আঘাত সমস্যা নিয়ে আশঙ্কার সুর শোনা গিয়েছিল রিয়াল কোচ জিদানের কণ্ঠে। বিশেষত লিভারপুলের বিরুদ্ধে হাই-ভোল্টেজ ম্যাচের আগে লুকাস ভাসকুয়েজের মতো ফুটবলারের ছিটকে যাওয়াটা কিছুটা হলেও চিন্তায় রাখছে তাঁকে। লিভারপুল কোচ ক্লপ অবশ্য এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে নারাজ। মঙ্গলবার প্রাক ম্যাচ সাংবাদিক বৈঠকে এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘রিয়ালের মতো শক্তিশালী দলে একটি পজিশনের জন্য একাধিক বিকল্প ফুটবলার রয়েছে। কোনও এক ফুটবলারের চোট তাদের সমস্যায় ফেলবে না। প্রথম লেগে দলের দুই নিয়মিত সেন্ট্রাল ডিফেন্ডারকে ছাড়াই ওরা জিতেছিল। ফিরতি পর্বেও আমাদের জন্য কঠিন লড়াই অপেক্ষা করছে। তবে ছেলেরা তৈরি। মনে রাখতে হবে, ২-১ কিংবা ৪-৩ ব্যবধানে জয় আমাদের কাছে মূল্যহীন। তাই রক্ষণ অটুট রেখে পরিকল্পিত আক্রমণে জয়ের পথ তৈরি করতে হবে।’
উল্লেখ্য, বুধবার আরও একবার সের্গিও র্যামোস ও ভারানেকে ছাড়াই দল সাজাতে হবে কোচ জিদানকে। দু’জনেই করোনায় আক্রান্ত। র্যামোসের দুঃসংবাদটি পাওয়া দিয়েছে মঙ্গলবার। ফলে অ্যানফিল্ডে আরও একবার নাচো ও মিলিতাওকেই সেন্ট্রাল ডিফেন্সে খেলাতে চলেছেন জিদান। পাশাপাশি ভাসকুয়েজের পরিবর্তে আলভারো অড্রিয়াজোলাকে প্রথম একাদশে দেখা যেতে পারে।
দু’টি ম্যাচই শুরু রাত ১২-৩০ মিনিটে। সরাসরি সম্প্রচার সোনি টেনে।