বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এদিন কলকাতায় ফেরার সময় ইম্ফল বিমানবন্দরে কোলাডো-মার্কোসরা সমর্থকদের সঙ্গে দেদার সেলফি তুলেছেন। কোচ আলেজান্দ্রো সতর্ক, ফুটবলারদের ফোকাস যেন ঘুরে না যায়। তিনি ফুটবলারদের বুঝিয়েছেন, সবে একটা ম্যাচে জয়ে আত্মতুষ্ট হওয়ার কোনও কারণ নেই। বুধবার কল্যাণী স্টেডিয়ামে মোহন বাগান ও ট্রাউ ম্যাচের দিকে স্প্যানিশ কোচের চোখ থাকবে। ফুটবলারদেরও এই ম্যাচের দিকে খেয়াল রাখতে বলেছেন তিনি।
মঙ্গলবার নেরোকাকে হারানোর পর ড্রেসিং-রুম ও টিম হোটেলে আনন্দ করেছেন হুয়ান মেরা-মার্কোসরা। তবে তা বাড়াবাড়ির পর্যায়ে পৌঁছায়নি। ইম্ফলে ইস্ট বেঙ্গলকে উৎসাহ দিতে অনেক লাল-হলুদ সমর্থক গ্যালারিতে ছিলেন। তাঁদের এই উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখে অভিভূত আলেজান্দ্রো। তিনি বলেছেন, ‘এই সমর্থকরাই আমার হৃদয়। ভালো খেলার তাগিদ বাড়িয়ে দেয়।’ শনিবার কল্যাণীর মাঠে দর্শক টানার জন্য অভিনব ব্যবস্থা নিয়েছে কোয়েস ম্যানেজমেন্ট। পেটিএম বা পেটিএম ইনসাইডার অ্যাপ দিয়ে শনিবারের ম্যাচের দু’টি বা তার বেশি টিকিট বুক করলে ১০০ টাকার মুভি ভাউচার পাবেন সমর্থকরা। মোহন বাগান ও ট্রাউয়ের ম্যাচ দেখে কৌশল ঠিক করবেন আলেজান্দ্রো। নেরোকার বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে কয়েকটি পরিবর্তন ঘটিয়ে আলেজান্দ্রো জয়ের মুখ দেখেছে। মার্কোসকে সিঙ্গল স্ট্রাইকার করে কোলাডোকে উইথড্রয়াল খেলিয়েছেন লাল-হলুদ কোচ। দুই প্রান্তে হুয়ান মেরা ও পিন্টু মাহাতার ছটফটানিতে নেরোকা রক্ষণের ভিত নড়ে গিয়েছে। এমন একটা আক্রমণাত্মক সংগঠন ধরে এগিয়ে যেতে চাইছেন আলেজান্দ্রো।