বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
রবিবার বাংলা প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২৫৭ রান তোলে। এর উত্তরে ব্যাট করতে নেমে ১৯৩ রানে অল আউট হয়ে যায় গুজরাত। যদিও এক সময়ে ম্যাচের উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ছিল তাদেরই। রবিবার গুজরাতের দুই ওপেনার উর্ভিল প্যাটেল (৭৬) এবং কাথান প্যাটেল (৪৬) প্রথম উইকেটের জুটিতে ১০৭ রান যোগ করেন। ২০.৪ ওভারে বাংলার পেসার ঈশান পোড়েল উইকেটে সেট হওয়া কাথান প্যাটেলকে ফিরিয়ে দিয়ে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেন। গুজরাতের শেষ ন’টি উইকেট পড়ে যায় মাত্র ৮৬ রানে। গুজরাতের ইনিংসে ধস নামিয়ে দেন প্রদীপ্ত প্রামানিক (৫৩ রানে ৩ উইকেট) এবং এ মিশ্র (৪৩ রানে ৩ উইকেট)। ৩০তম ওভারে উর্ভিল প্যাটেল আউট হয়ে যাওয়ার কোনও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেননি গুজরাতের ব্যাটসম্যানরা। ঈশান পোড়েল ৭.১ ওভারে ৩৩ রান দিয়ে পেয়েছেন দু’টি উইকেট। টুর্নামেন্টের সর্বাধিক উইকেট শিকারি বাংলার প্রদীপ্ত প্রামানিক (২৪)। সর্বাধিক রান সংগ্রাহক সুদীপ ঘরামি (৫৩৪)। এই প্রতিযোগিতা থেকে সর্বভারতীয় সার্কিটে দারুণভাবে উঠে এলেন তিনি। রবিবার বাংলার হয়ে এদিন সবথেকে বেশি রান করেছেন সুদীপই। তিনি ৭৭ বলে ৫১ রানের একটি অনবদ্য ইনিংস উপহার দেন। অপর ওপেনার অঙ্কুর পালকে ( ২৫) নিয়ে তিনি প্রথম উইকেটে যোগ করেন ৭০ রান। বাংলার অধিনায়ক কাজি জুনাইদ সাফি (৪২) এবং রঞ্জত সিং (৫২) দলকে ভালো জায়গায় নিয়ে যান।
ম্যাচের পর বাংলার কোচ সৌরাশিস লাহিড়ি বলেন,‘মনে হচ্ছে চাঁদে হাঁটছি। গুজরাতের দুই ওপেনার যখন দারুণ খেলার সময়েও আত্মবিশ্বাস হারায়নি ছেলেরা। গোটা টুর্নামেন্টে আমরা চমৎকার ছন্দে ছিলাম। এই সাফল্য দলগত সংহতির।’