ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
যদিও কালীগঞ্জের বিজেপি নেতা কৌশিক নন্দী বলেন, এসব করে কিছু হবে না। মানুষ তৃণমূলকে চিনে নিয়েছে। যারা সারা বছর মানুষকে হেনস্তা করে, তারা ভোটের সময় এসব নিয়ে হাওয়া তুললে কিছু হবে না। মানুষ ওদের ভোট দেবে না।
করোনার সময় পিএম কেয়ার্স ফান্ড নিয়ে জলঘোলা কম হয়নি। কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কথা বলে সেই ফান্ডে টাকা নেওয়া হয়েছিল। দেশের স্বার্থে বহু মানুষ টাকা দিয়েছিলেন। তারপর সেই টাকা কোথায় ব্যবহার করা হল-তার কোনও হিসেব দেয়নি কেন্দ্রীয় সরকার। চব্বিশের হাইভোল্টেজ লোকসভা নির্বাচনে সেই পিএম কেয়ার্স ফান্ড নিয়ে তৃণমূল কটাক্ষ করতে ছাড়ছে না। সম্প্রতি কালীগঞ্জের দেবগ্রামে এই দেওয়াল লিখনের মাধ্যমে বিজেপিকে কটাক্ষ করেছে শাসকদল। জানুয়ারি মাসে উত্তরপ্রদেশের এক বিজেপি সাংসদ বলেছিলেন, ‘রামমন্দির তো বস ঝাঁকি হ্যায়/ কাশী, মথুরা বাকি হ্যায়।’ সেই সুরেই তৃণমূলের দেওয়াল লিখন- ‘ইলেক্টোরাল বন্ড তো বস ঝাঁকি হ্যায়/ পিএম কেয়ার্স বাকি হ্যায়।’ সেইসঙ্গে দেওয়ালে আঁকা রয়েছে কার্টুন। যেখানে পিএম কেয়ার্স ফান্ডকে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। যাকে চিহ্নিত করা হয়েছে ‘নো আরটিআই জোন’ বলে।শাসকদলের কালীগঞ্জ ব্লক সহ-সভাপতি জিয়াউর রহমান বলেন, মানুষকে অন্ধকারে রাখাই বিজেপির কাজ। বাংলার মানুষকে বিভিন্ন প্রকল্পের থেকে ওরা বঞ্চিত করেছে। এমনকী, যে টাকা মানুষ দিয়েছেন, সেই টাকা কোথায় ব্যবহৃত হল-তাও জানাচ্ছে না বিজেপি সরকার। এক অলিখিত স্বৈরতন্ত্র চলছে দেশজুড়ে। সেই নিয়েই আমরা দেওয়াল লিখন করেছি। নিজস্ব চিত্র