ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
প্রার্থী অসিত মালকে সঙ্গে নিয়ে মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা ওইদিন রূপপুর পঞ্চায়েতের বিস্তীর্ণ এলাকায় প্রচার করেন। রূপপুর, কমলাকান্তপুর, বিনুরিয়া, বল্লভপুরডাঙা, লোহাগড়, বাহাদুরপুর, চকপালি, ইসলামপুর, দক্ষিণ হরিরামপুর, তাঁতগড়, মোমিনপাড়া প্রভৃতি এলাকা চষে ফেলেন মন্ত্রী। গত পাঁচ বছরে তৃণমূল কী উন্নয়ন করেছে-সেই বিষয় তুলে ধরেন মন্ত্রী, প্রার্থী সহ অন্য তৃণমূল নেতারা। সকালের পাশাপাশি বিকালেও তৃণমূল জনসভা করে। বোলপুর পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সঙ্গীতা দাস নিজের ওয়ার্ডের গোয়ালপাড়া, তালতোড় ও প্রান্তিকের ড্রিমল্যান্ডে জনসভা আয়োজন করেছিলেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা, প্রার্থী অসিত মাল ও তৃণমূলের বোলপুর শহর সভাপতি সুকান্ত হাজরা। তিনটি জনসভাতেই মন্ত্রী ও প্রার্থী পেট্রোপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি, ১০০ দিনের টাকা আটকে রাখা প্রভৃতি বিষয় তুলে ধরে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে তুলোধোনা করেন। ওইদিন সন্ধ্যায় ভুবনডাঙাতেও তাঁরা প্রচার করেন।
তৃণমূলের পাশাপাশি শ্রম দিবসে বোলপুর, নানুর ও লাভপুরে নানা কর্মসূচি পালন করেছে বাম-কংগ্রেস জোট। তাদের প্রার্থী শ্যামলী প্রধান ১মে বোলপুর, শান্তিনিকেতন সহ নানা জায়গায় শ্রম দিবসের পদযাত্রায় সামিল হন। ওইদিন বিকালে বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের কসবা ও শান্তিনিকেতনের শ্যামবাটিতেও জোর প্রচার করেন তিনি।
পদযাত্রার মাধ্যমে বোলপুর শহরের বিভিন্ন প্রান্তে জনসংযোগ করেন প্রবীণ সিপিএম নেত্রী। মূলত শ্রমজীবী মানুষ এই পদযাত্রায় যোগদান করেন। জোটের প্রার্থী বলেন, শ্রমজীবী মানুষই আমাদের মূল শক্তি। যেভাবে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে পদযাত্রায় যোগ দিচ্ছেন, তাতে আমি আপ্লুত। এ থেকে প্রমাণিত, কেন্দ্রের বিজেপি ও রাজ্যের তৃণমূল সরকারের উপর মানুষ তিতিবিরক্ত। ভোটে জেতার বিষয়ে আমি আত্মবিশ্বাসী। প্রচারে পিছিয়ে ছিলেন না বিজেপি প্রার্থী পিয়া সাহাও। তবে তিনি ১মে বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের আউশগ্রামে নির্বাচনী প্রচারে ব্যস্ত ছিলেন।