সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের তরফে জানা গিয়েছে, জেলায় যেসব দুর্গাপুজো হয় তাদের বিশেষভাবে উৎসাহিত করতে শারদ সম্মান পুরস্কার দেওয়া হয়। এবছর মোট পাঁচটি বিভাগে ১৫টি পুরস্কার দেওয়া হবে। আগে বিশ্ববাংলা শারদ সম্মান তিনটি বিষয়ের উপর দেওয়া হতো। সেরা প্রতিমা, সেরা মণ্ডপ ও সেরা পুজোর উপর। গত বছর করোনার জেরে যুক্ত হয় নতুন একটি পুরস্কার। কোভিড স্বাস্থ্যবিধি। এবছর আরও একটি নতুন পুরস্কার যুক্ত হয়েছে সেরা সচেতনতা। অর্থাৎ, এবছর সেরা প্রতিমা, সেরা পুজো, সেরা মণ্ডপ, কোভিড স্বাস্থ্যবিধি এবং সেরা সচেতনতার উপর পুরস্কার দেওয়া হবে।তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর সূত্রে জানানো হয়েছে, পুজো কমিটিগুলি রাজ্য সরকারের দেওয়া তিনটি ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করে সরাসরি আবেদন করতে পারবে। অসুবিধা হলে জেলা কিংবা মহকুমা তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরে যোগাযোগ করলে তারাও আবেদনপত্রের ব্যবস্থা করে দেবে। আগামী ৫ অক্টোবর বিকেল ৫টা পর্যন্ত আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে। তারপর আর কোনও আবেদনপত্র জমা নেওয়া হবে না। আবেদনকারীরা সরাসরি জেলার তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরে মেল করে অথবা অফিসে গিয়েও আবেদনপত্র জমা দিতে পারবে। আবেদনকারী পুজো মণ্ডপগুলিতে ৭-১০ অক্টোবর তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের আধিকারিকরা যাবেন। সবকিছু ঘুরে দেখে তথ্য জমা দেবেন। ১১ অক্টোবর জেলাশাসক ফলাফল ঘোষণা করবেন। পুরস্কার হিসেবে প্রতি জেলার সেরা তিনটি পুজো কমিটিকে ৫০ হাজার টাকা করে ও স্মারক দেওয়া হবে। সেরা মণ্ডপ হিসেবে তিনটি কমিটিকে ৩০ হাজার টাকা করে ও স্মারক দেওয়া হবে। সেরা প্রতিমা ও সেরা কোভিড স্বাস্থ্যবিধির পুরস্কারও তিনটি করে কমিটিকে দেওয়া হবে। প্রতিটি কমিটি পাবে ২০ হাজার টাকা করে ও স্মারক। এছাড়া সেরা সচেতনতার পুরস্কার হিসেবে তিনটি পুজো কমিটি পাবে ১০ হাজার টাকা করে ও স্মারক। ইতিমধ্যে জেলার বিভিন্ন পুজো কমিটি আবেদনপত্র তোলার কাজ শুরু করেছে। রঘুনাথপুর মহকুমা তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের আধিকারিক অসিত ঘোষাল বলেন, ওয়েবসাইটে আবেদনপত্রের বিষয়ে সবকিছু দেওয়া রয়েছে। তাছাড়া আমাদের দপ্তর থেকেও পুজো কমিটিগুলিকে আবেদনপত্রের সঙ্গে কী, কী কাগজ দিতে হবে তা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।