বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
পূর্তদপ্তরের তমলুক ডিভিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, চৈতন্যপুর থেকে কুঁকড়াহাটি পর্যন্ত ৬.৮০কিলোমিটার রাস্তা এবং চৈতন্যপুর থেকে বালুঘাটা পর্যন্ত আরও ৯.২০কিলোমিটার রাস্তার কাজ হবে। ডবল লেন হবে। যদিও এজন্য জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন নেই। পূর্তদপ্তরের জায়গাতেই সম্প্রসারণ করা হবে। কুঁকড়াহাটি থেকে দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়চকের ফেরি সার্ভিস রয়েছে। প্রতিদিন প্রচুর যাত্রী ওই ফেরি পথে যাতায়াত করেন। ব্রিটিশ আমলের পুরনো ওই রাস্তা ক্রমশ সংকুচিত হয়ে যাচ্ছিল। সংস্কারের দাবিতে বিষয়টি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা জেলা প্রশাসন ও জেলা পরিষদের নজরে এনেছিলেন। শেষমেশ সেই রাস্তার কাজের সূচনা হচ্ছে শীঘ্রই। জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ স্থায়ী সমিতির কর্মাধ্যক্ষ আনন্দময় অধিকারী বলেন, বালুঘাটা-কুঁকড়াহাটি রাস্তা সম্প্রসারণের ফলে এই এলাকার মানুষজনের ভীষণ সুবিধা হবে। আমরা দীর্ঘদিন ধরে এই রাস্তা মেরামতের দাবি জানিয়ে এসেছি। পাশাপাশি সম্প্রসারণের দাবিও ছিল। শেষমেশ সেই দাবি পূরণ হতে চলেছে। ঠিকাদার সংস্থা দ্রুত কাজ শুরু করবে। এটা সুতাহাটাবাসীর কাছে একটা বড় প্রাপ্তি। সুতাহাটা পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি তাপস মাইতি বলেন, ব্রিটিশ আমলে এই রাস্তা দিয়ে খেজুরি থেকে কলকাতায় ডাকসামগ্রী পৌঁছত। সেজন্য রাস্তার নামকরণ হয় ‘ডাকবাঁধ’। এই এলাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা। ওই রাস্তা সম্প্রসারণ হলে এলাকার চেহারাই বদলে যাবে। পূর্তদপ্তরের তমলুক ডিভিশনের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার রঞ্জনকুমার বলেন, মেদিনীপুরে সার্কেল অফিস থেকে ওই কাজের টেন্ডার ডাকা হয়েছিল। প্রক্রিয়া শেষে ঠিকাদার সংস্থা বাছা হয়েছে। শীঘ্রই কাজ শুরু হবে।