শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, গত সোমবার রাতে তমোনাশবাবু দুর্গাপুরে আসেন। রাতে বাংলোয় থেকে মঙ্গলবার দুর্গাপুরে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন। পরে তিনি বাঁকুড়া ও বর্ধমান ডিপো পরিদর্শনও করেন। বুধবার কলকাতা ফিরে যাওয়ার পরই তিনি অসুস্থ হন। শুক্রবার তাঁকে সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই করোনা টেস্টের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তমোনাশবাবুর বড় মেয়ে ফোনে বলেন, বাবার শরীর আগের থেকে কিছুটা ভালো। তবে আরও দু’দিন ভেন্টিলেশনেই রাখবেন বলে চিকিৎসক জানিয়েছেন।
এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্ক গ্রাস করেছে এসবিএসটিসির কর্মী ও আধিকারিকদের মধ্যে। দ্রুত চেয়ারম্যানের সংস্পর্শে আসা কর্মী, আধিকারিকদের নমুনা পরীক্ষা করানোর সিদ্ধান্ত হয়। সেই মতো এদিন দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে গিয়ে নমুনা দেন সংস্থার এমডি গোদালা কিরণ কুমার সহ ২০ জন। তাঁদের দ্রুত রিপোর্ট প্রকাশ করতে উদ্যোগ নিয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তরও।
এমডি বলেন, চেয়ারম্যান দুর্গাপুর থেকে বৈঠক করে যাওয়ার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাঁর করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। বৈঠকে যাঁরা উপস্থিত ছিলেন এবং তিনি বাঁকুড়া ও বর্ধমানে ডিপো পরিদর্শনকালে যাঁরা তাঁর সংস্পর্শে এসেছেন তাঁদেরও নমুনা পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
আইএনটিইউসি অনুমোদিত এসবিএসটিসি শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হারাধন দত্ত বলেন, আমরা সবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা ও এলাকা ভালো করে স্যানিটাইজ করার দাবি জানিয়েছি।