শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
করোনার ভ্যাকসিন তৈরির আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন দেশ। ভারতেও একাধিক জায়গায় চলছে গবেষণার কাজ। হায়দরাবাদের একটি ফার্মা কোম্পানি এই কাজে অনেক দূর এগিয়েছে। মানব শরীরে পরীক্ষাও চালিয়েছে তারা। চীনেও এই নিয়ে গবেষণা করছেন একাধিক বিজ্ঞানী।
গোয়েন্দা সংস্থা ও কূটনীতিকদের কাছে খবর, চীন চাইছে তারাই প্রথম এই ভ্যাকসিন তৈরি করুক। এতে তাদের একাধিপত্য বজায় থাকবে। ভ্যাকসিন তৈরি নিয়ে ভারত সহ বিভিন্ন দেশের প্রয়াসকে যেনতেনপ্রকারেণ আটকাতে মরিয়া চীন। ভারতের ফর্মুলা হাতিয়ে এই প্রচেষ্টাকে ধাক্কা দিতে চাইছে তারা। ইন্টারপোলের বার্তা থেকে জানা যাচ্ছে, ভারতে কোন কোন সংস্থা ভ্যাকসিন নিয়ে গবেষণা করছে এবং তাদের সদর দপ্তর কোথায়, গোপনে সে সম্পর্কে খোঁজখবর চালাচ্ছে বেজিং। সেইসঙ্গে ভারত কী প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, তাও জানার চেষ্টা করছে তারা। এর জন্য পেশাদার হ্যাকারদের কাজে লাগানো হচ্ছে। যাতে ওইসব গবেষণাগারের সাইটে সরাসরি ঢুকে পড়া যায়। তাদের দুটি উদ্দেশ্য। একটি হল, সাইট হ্যাক করে ভ্যাকসিন তৈরির ফর্মুলা জেনে নেওয়া এবং সিস্টেমকে পুরোপুরি অকেজো করে দেওয়া। যাতে সংশ্লিষ্ট দেশের গবেষণার কাজ থমকে যায়। চীনে বসেই এই কাজ করছে হ্যাকারদের দল। তার মধ্যে কয়েকজনের নামও হাতে এসেছে গোয়েন্দাদের। সেই তালিকায় এমন একজন রয়েছে, যে কি না, কয়েক বছর আগে ভারতের একাধিক ব্যাঙ্কের সাইট হ্যাক করে কয়েক’শো কোটি টাকা তুলে নিয়েছিল বলে অভিযোগ। এমনকী ভারতে ভ্যাকসিন নিয়ে কাজ করা সংস্থাগুলিতে চীন কৌশলে নিজেদের এজেন্টও ঢুকিয়ে দিতে পারে বলে আশঙ্কা। এর পরিপ্রেক্ষিতে গোয়েন্দারা গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলিকে জানিয়েছে, ফুল প্রুফ সিস্টেম এবং অত্যাধুনিক সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। যাতে সাইট হ্যাক না হয়। সেজন্য প্রয়োজনে এথিক্যাল হ্যাকারদের কাজে লাগাতে হবে।