শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
তারা আরও জানিয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৯২২৫ জনের। এতদিনে মোট করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১ লক্ষ ৪৮ হাজার ০৪৯। প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১৬৪৫। পরীক্ষা হওয়া মানুষজনের মধ্যে করোনা হওয়ার হার ২.৫৮ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি করোনা পরীক্ষা হয়েছে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরীক্ষাকেন্দ্রে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে আছে যথাক্রমে পিজি হাসপাতাল এবং নাইসেড। কোভিড হাসপাতালগুলিতে এখনও নির্ধারিত বেডে ১৭.৭০ শতাংশে করোনা রোগী ভর্তি হয়েছেন।
সূত্রের খবর, এদিন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ৬০ জন করোনা-জয়ীকে ছুটি দেওয়া হয়। তার মধ্যে হাওড়ার বাসিন্দা ৮২ বছরের এক বৃদ্ধও আছেন। শুধু করোনা নয়, সুগার ও প্রেসারেও ভুগছিলেন ওই বৃদ্ধ। এছাড়া বেলেঘাটার বাসিন্দা ৭২ বছরের এক বৃদ্ধাও করোনা-মুক্ত হয়ে এদিন ছুটি পান। কিডনি প্রতিস্থাপন ও ডায়ালিসিসের রোগী ৩৫ বছরের এক করোনা আক্রান্ত যুবককেও এদিন সুস্থ করে বাড়ি পাঠিয়েছে মেডিক্যাল। করোনাকে হারানো যে মোটেই অসম্ভব ব্যাপার নয়, তা প্রমাণ করে এদিন বাড়ি গেলেন রক্তের ক্যান্সার আক্রান্ত দুই মাঝবয়সি ব্যক্তি। এছাড়া ডায়াবেটিক ফুট আলসারে ভোগা এক কোভিড রোগীও এদিন ছুটি পান মেডিক্যাল থেকে।
কলকাতা পুলিসের এখনও পর্যন্ত ৫৬ জন কর্মী করোনার কবলে পড়েছেন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৯ জন। বিএসএফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তাদের আরও তিনজন জওয়ান করোনা-মুক্ত হয়েছেন। ফলে ১৪ জন করোনা আক্রান্ত জওয়ানের প্রত্যেকেই সুস্থ হলেন। যাদবপুরের একটি হাসপাতালে এদিন নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা করোনা মোকাবিলার পর্যাপ্ত নিরাপত্তা সরঞ্জাম দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ দেখান।