গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
দিন পনেরো আগে প্রবীরবাবুর মোবাইলে একটি অজানা নম্বর থেকে কল আসে। প্রবীরবাবু বলেন, সেই কলের অপর প্রান্ত থেকে আমাকে বলা হয়, আমার মোবাইল নম্বরটি একটি লাকি ড্রয়ের মাধ্যমে পুরস্কৃত হয়েছে। সেজন্য আমাকে পাঁচ গ্রাম সোনার একটি আংটি এবং দেড় লক্ষ টাকার একটি চেক দেওয়া হবে। এজন্য কোনওরকম টাকা দিতে হবে না। কিন্তু ডাকঘরে উপহারের পার্সেলটি পৌঁছে গেলে পোস্ট অফিসকে সরকারি কর বাবদ ১৫৭৫ টাকা দিতে হবে, তবেই পার্সেলটি হাতে পাওয়া যাবে।
ওই যুবক সরল বিশ্বাসে এই ‘টোপ’ গিলে নিয়ে নিজের পুরো ঠিকানা ফোনের অপরপ্রান্তের ব্যক্তিকে জানিয়ে দেন। এদিন দাসপুর সাবপোস্ট অফিস থেকে প্রবীরবাবুর কাছে ফোন যায়। প্রবীরবাবু মহা আনন্দে ১৫৭৫টাকা নিয়ে পোস্ট অফিস যান। তিনি বলেন, পার্সেলটি আসবে ভাবতেই পারিনি। কিন্তু বাড়িতে এসে প্যাকেটটি খুলে হতাশ হয়ে পড়ি। দাসপুর থানার পুলিস জানিয়েছে, এনিয়ে তাদের কাছে কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি।