গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
মঙ্গলবার সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা ঠুকেছে কেরলের পিনারাই বিজয়নের সরকার। দেশের মধ্যে একমাত্র এই রাজ্যই সিএএ’র বিরুদ্ধে আইনি মোকাবিলায় নেমেছে। এদিন তিরুবনন্তপুরম বিমানবন্দরে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে রাজ্য সরকারের এই অবস্থানকে এক কথায় ‘অসংসদীয়’ বলে অ্যাখ্যা দিয়েছেন খান। তাঁর কথায়, ‘সরকারি প্রোটোকল বলে, এই ধরনের কোনও পদক্ষেপ নেওয়ার আগে রাজ্যপালের অনুমোদন নেওয়া বাঞ্ছনীয়। এক্ষেত্রে অনুমোদন নেওয়া তো দূরের কথা, আমাকে প্রাথমিকভাবে জানানোর সৌজন্যটুকুও দেখায়নি রাজ্য সরকার।’ রাজ্যপালের এই ক্ষোভপ্রকাশ নিয়ে অবশ্য কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি কেরল সরকারের তরফে।
সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের বিরুদ্ধে দেশজোড়া বিক্ষোভ চলছেই। পশ্চিমবঙ্গ, কেরলের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি রাজ্য ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে, এই নয়া কানুন সংবিধানের মূল কাঠামোর পরিপন্থী। ফলে রাজ্যে নাগরিকত্ব আইন লাগু করার কোনও প্রশ্নই নেই। তবে মোদি সরকারের পাশে দাঁড়িয়ে সিএএ’কে সমর্থন জানিয়েছেন কেরলের রাজ্যপাল। এ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে তিনি একাধিক মন্তব্যে নিজের অবস্থানও স্পষ্ট করে দিয়েছেন। মূলত, সেই কারণেই সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া নিয়ে কেরল সরকারের উপর তাঁর এই ক্ষোভ। এমনটাই অভিমত রাজনৈতিক মহলের।