শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ। ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
এদিন পুরুলিয়া শহর সংলগ্ন বেলগুমাতে বিভিন্ন পরব ও উৎসব উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময় সভা করে জেলা তৃণমূল। মলয়বাবু ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, মন্ত্রী তথা তৃণমূলের পুরুলিয়া জেলা সভাপতি শান্তিরাম মাহাত, অনগ্রসর শ্রেণীকল্যাণ দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী সন্ধ্যারানি টুডু, পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি সুজয় বন্দ্যোপাধ্যায় সহ জেলার তৃণমূল বিধায়ক এবং জেলা, ব্লক ও অঞ্চলের নেতারা। এদিন মলয়বাবু বলেন, শুধুমাত্র টিভিতে এবং বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে বিজেপি নেতারা তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করে জিতেছে এখানে। আমাদের সেই অপপ্রচারের জবাব দিতে হবে। একটা অঞ্চলে ২৫ হাজার মানুষ থাকলে হয়তো ৫০ জন পার্টি অফিসে আসেন। তাই আমাদের নেতাদেরই এলাকায় এলাকায় গিয়ে যেতে হবে। পাড়ায়, চায়ের দোকানে বলে সাধারণ মানুষের সমস্যা যেমন শুনতে হবে, তেমনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে রাজ্য সরকারের কাজের কথাও বুঝিয়ে বলতে হবে। সরকারের বিভিন্ন পরিষেবা যাতে উপযুক্ত লোকেরা পান এবং কখন পরিষেবা পাবেন এবং কখন পরিষেবার জন্য অপেক্ষা করতে হবে তা আমরা বোঝাতে পারিনি। এমনকী বিরোধীদের ভুল কাজগুলিও সাধারণ মানুষকে বোঝাতে না পারার জন্যই ক্ষতি হয়েছে। এলাকার অনেক নেতা আছেন, যাঁরা মানুষের কাছে যান না। এলাকার মানুষের কথা শোনেন না। তাই একটা টিম তৈরি করে এলাকায় গিয়ে পাড়াতে পাড়াতে গিয়ে বোঝাতে হবে বিজেপি কীভাবে প্রতি মুহূর্তে দলের ক্ষতি করছে। আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে সমস্ত ব্লকের সম্মেলন সম্পন্ন করা হবে পুরুলিয়া জেলায়। তারপরই অঞ্চল সম্মেলনগুলিও করা হবে। দু’মাস পরে ফের পর্যালোচনা করব, আমরা সংগঠনগতভাবে ঠিক কতটা এগতে পেরেছি এই জেলায়।
এদিনের সভায় শান্তিরামবাবু বলেন, দিদি আছেন বলেই এতকিছু কাজ হচ্ছে। গ্রামের উন্নয়ন থেকে পরিবর্তন দিদি আছে বলেই হয়েছে। তাই দিদিকে আমাদের সকলে মিলে সুরক্ষিত রাখতে হবে।