শরীর-স্বাস্থ্যের আকস্মিক অবনতি। বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ আসতে পারে। সম্পত্তি নিয়ে পারিবারিক বিবাদ। ব্যবসায় নতুন সুযোগ ... বিশদ
উল্লেখ্য, বছর তিনেক আগে কালনা ফেরিঘাটে নৌকায় যাত্রী পারাপারের সময় নৌকা ডুবির ঘটনায় প্রাণ গিয়েছিল ১৯ জনের। সেই থেকে শিক্ষা নিয়ে কালনা ফেরিঘাটকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেয় সরকার। কালনা ও শান্তিপুর উভয় দিকে জেটি তৈরি হয়। পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট, আলোর ব্যবস্থা করা হয়। নৌকায় যাত্রী পারাপার বিলুপ্তি ঘটিয়ে লঞ্চে করে যাত্রীদের পারাপার শুরু হয়। প্রতিবছর কালনা ও শান্তিপুর উভয় দিকে পুজো, পার্বন উপলক্ষ্যে যাত্রী নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে বিশেষ উদ্যোগ নেয় প্রশাসন।
রাস উৎসবে কালনার দিক থেকে হাজার হাজার মানুষ শান্তিপুরে যান। আজ বৃহস্পতিবার শান্তিপুরের ঐতিহ্যবাহী রাস উৎসবের বিসর্জন পর্ব। তা দেখতে প্রচুর মানুষ নদী পেরিয়ে শান্তিপুরে যাবেন। রাতভর চলবে মানুষের আসা-যাওয়া। এবারও কালনা ও শান্তিপুর থানার পুলিস ও মহকুমা প্রশাসন নিরাপত্তার সমস্ত দিকের ব্যবস্থা করেছে। ফেরিঘাটে থাকছে স্পিড বোড, বিপর্যয় মোকাবিলা টিম। যাত্রীদের সুষ্ঠু পরিষেবার জন্য বাঁশের ব্যারিকেড থাকবে। পর্যাপ্ত পুলিস মোতায়েন করা হবে।
কালনার মহকুমা শাসক নীতেশ ঢালি ও রানাঘাটের মহকুমা শাসক হরসিমারন সিংহ (HARSHIMARAN SINGH ) বলেন, রাস উৎসবের জন্য কালনা ফেরিঘাটে যাত্রী সুরক্ষার জন্য সমস্ত রকম ব্যবস্থা রাখা হয়ছে। স্পিড বোড ও বিপর্যয় মোকাবিলা টিম থাকছে। পুলিস ও সিভিক ভলান্টিয়ার থাকবে। কালনা এসডিপিও শান্তনু চৌধুরী বলেন, রাস উৎসবে ফেরিঘাটে অতিরিক্ত যাত্রীদের চাপ থাকে। ফলে নিরাপত্তার দিকটি মাথায় রেখে পুলিস মোতায়েন থাকবে।
ফেরিঘাটের ম্যানেজার জয়গোপাল ভট্টাচার্য বলেন, প্রতিবছরই রাস উৎসবে অন্যান্য দিন গুলির থকে আলদা ভাবে কয়েক হাজার যাত্রীর চাপ থাকে। লঞ্চের পাশাপাশি ভেসেলেও যাত্রী পারাপার করা হবে। রাতদিন ফেরি পরিষেবা চালু থাকবে।